আব্দুল্লাহ's Profile
Default
47
Points

Questions
21

Answers
9

  • শিশুর পিতা বা মাতা বা অভিভাবক শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম সংক্রান্ত তথ্য নিবন্ধকের নিকট প্রদানের জন্য দায়ী থাকবেন।

    এছাড়া নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিগণ কোন ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধনের জন্য নিবন্ধকের নিকট তথ্য প্রেরণ করতে পারবেন:

      1. ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য, এবং সচিব;
      2. গ্রাম পুলিশ;
      3. সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার কাউন্সিলর;
      4. ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন অথবা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় নিয়োজিত স্বাস্থ্যকর্মী ও পরিবার কল্যাণকর্মী;
      5. স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সেক্টরে নিয়োজিত বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের (এনজিও) মাঠকর্মী;
      6. কোন সরকারী বা বেসরকারী হাসপাতাল বা ক্লিনিক বা মাতৃসদন বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে জন্মগ্রহণের ক্ষেত্রে উহার দায়িত্বপ্রাপ্ত মেডিক্যাল অফিসার অথবা ডাক্তার বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা;
      7. নিবন্ধক কর্তৃক নিয়োজিত অন্য কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী;
      8. জেলখানায় জন্মের ক্ষেত্রে জেল সুপার বা জেলার বা তৎকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি;
      9. পরিত্যক্ত শিশুর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা;
    1.  

    নির্ধারিত অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান।

    • 527 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • জন্ম নিবন্ধনের নির্ধারিত আবেদন ফরমে (ছাপানো বা হাতে লিখা হলেও চলবে) নিবন্ধকের নিকট নিম্নে বর্ণিত দলিল বা প্রত্যয়নসহ আবেদন করতে হবে। এছাড়াও br.lgd.gov.bd ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধকের কার্যালয় বরাবর অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের প্রিন্ট কপি নিবন্ধন অফিসে দাখিল করলে নিবন্ধক জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন (অনলাইনে আবেদন করতে ক্লিক করুন )।

     

    নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির জন্মের পাঁচ বৎসরের মধ্যে আবেদন করা হলে-

      1. তথ্য সংগ্রহকারীর প্রত্যয়ন, অথবা
      2. ইপিআই কার্ডের সত্যায়িত অনুলিপি, অথবা
      3. সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র বা উক্ত প্রতিষ্ঠান হইতে প্রাপ্ত জন্ম সংক্রান্ত সনদের সত্যায়িত অনুলিপি, অথবা
      4. নিবন্ধক যেরূপ প্রয়োজন মনে করেন জন্ম সংক্রান্ত সেরূপ অন্য কোন দলিলের সত্যায়িত অনুলিপি, অথবা
      5. তথ্য সংগ্রহকারী হিসাবে নিবন্ধক কর্তৃক নির্দিষ্টকৃত কোন এনজিও কর্মীর প্রত্যয়ন।

    নিবন্ধনাধীন ব্যক্তির জন্মের পাঁচ বৎসর পরে আবেদন করা হলে-

      1. বয়স প্রমাণের জন্য এমবিবিএস ডাক্তারের এবং জন্মস্থান বা স্থায়ীভাবে বসবাসের স্থান প্রমাণের জন্য সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর/সদস্যের প্রত্যয়ন, অথবা
      2. বয়স ও জন্মস্থান প্রমাণের জন্য তথ্য সংগ্রহকারী হিসাবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষক বা তৎকর্তৃক মনোনীত শিক্ষক বা কর্মকর্তার প্রত্যয়ন, অথবা
      3. বয়স ও জন্মস্থান প্রমাণের জন্য ইপিআই কার্ড বা পাসপোর্ট বা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা কোন চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের জন্ম সংক্রান্ত ছাড়পত্র বা উক্ত প্রতিষ্ঠান হইতে প্রাপ্ত জন্ম সংক্রান্ত সনদের সত্যায়িত অনুলিপি, অথবা
      4. নিবন্ধক যেরূপ প্রয়োজন মনে করেন জন্ম সংক্রান্ত সেরূপ অন্য কোন দলিলের সত্যায়িত অনুলিপি, অথবা
      5. তথ্য সংগ্রহকারী হিসাবে নিবন্ধক কর্তৃক নির্দিষ্টকৃত কোন এনজিও কর্মীর প্রত্যয়ন।
    • 536 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • জন্ম নিবন্ধন কার্ড দিয়ে যে সকল কাজ করা হয়  সেগুলো হলোঃ

     

    ক) পাসপোর্ট ইস্যু

    খ) বিবাহ নিবন্ধন

    গ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি

    ঘ) সরকারী, বেসরকারী বা স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় নিয়োগদান

    ঙ) ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু

    চ) ভোটার তালিকা প্রণয়ন

    ছ) জমি রেজিষ্ট্রেশন

    জ) ব্যাংক হিসাব খোলা

    ঝ) আমদানি ও রপ্তানী লাইসেন্স প্রাপ্তি

    ঞ) গ্যাস, পানি, টেলিফোন ও বিদ্যুৎ সংযোগ প্রাপ্তি

    ট) ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিআইএন) প্রাপ্তি

    ঠ) ঠিকাদারী লাইসেন্স প্রাপ্তি

    ড) বাড়ির নক্সা অনুমোদন প্রাপ্তি

    ঢ) গাড়ির রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্তি

    ন) ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও

    ত) জাতীয় পরিচয়পত্র প্রাপ্তি।

     

    আপনার জন্ম নিবন্ধন কার্ড ছাড়া ওপরের কোন কাজগুলো আপনি করতে পারবেন না। সুতরাং জন্ম নিবন্ধন করা অত্যন্ত জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ । তাই অত্যন্ত সতর্কতার সাথে সঠিক তথ্য দিয়ে জন্ম নিবন্ধন করুন।

    • 831 views
    • 1 answers
    • 0 votes
    • 558 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • বাংলাদেশের জাতীয় খেলার নাম কি কাবাডি।

    • 617 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • HEALTH BULLETIN 2016  অনুযায়ী বাংলাদেশ সর্বমোট আয়তন 147570 বর্গকিলোমিটার

    এলাকা: 147,570 বর্গ কিমি (56,977 বর্গ মাইল),

    ভূমি: 133,910 বর্গ কিলোমিটার,

    জল: 10,090 বর্গ কিলোমিটার

    পূর্ব সীমান্ত: উত্তর ও পশ্চিম: ভারত; দক্ষিণ: বঙ্গোপসাগর; পূর্ব: ভারত ও মিয়ানমার সীমান্ত: 4,246 কিমি,

    উপত্যকা: 580 কিলোমিটার

    সামুদ্রিক সীমানা: সংকীর্ণ অঞ্চল 18 nm,

    অর্থনৈতিক অঞ্চল 200 nm,

    প্রাদেশিক সমুদ্রের 12 nm

     

    আসা করি এই সোর্স টি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।

    • 1239 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • মেয়েদের একটি প্রাণহানী রোগ স্তন ক্যান্সার। আমাদের দেশের নারীর মৃত্যুর প্রধান পাঁচটি কারণের মধ্যে একটি স্তন ক্যান্সার। বিশ্বব্যাপী মেয়েদের যত ক্যান্সার হয় তার ২৩ ভাগই স্তন ক্যান্সার। প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ২২ হাজার নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এর মধ্যে ৭০ ভাগই মারা যায়।

    স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য

    কিন্তু এ ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেই যে মৃত্যু নিশ্চিত, তা কিন্তু নয়। এ ক্যান্সারে বেঁচে যাওয়ার হার প্রায় ৮৫ ভাগ। আমাদের দেশে এ ক্যান্সার দেরিতে নির্ণয় হয় বলে মৃত্যুহার বেশি। কিন্তু সূচনায় চিহ্নিত করতে পারলে এ রোগ নিরাময় করা সম্ভব। প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী অক্টোবর মাস স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় এ বছরও পালিত হচ্ছে।

    যেভাবে Breast Cancer নিজে নিজে চেক করবেন

    স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা

    ১. শল্য চিকিৎসা অর্থাৎ স্তন কেটে বাদ দেয়া অথবা স্তন এবং আরো কিছু অংশ বিশেষ অপারেশন করতে হয়।
    ২. রেডিওথেরাপি, বিশেষ উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিকিরণ রশ্মি, যা ক্যান্সার কোষ মেরে ফেলে।
    ৩. কেমোথেরাপি ক্যান্সার বিধ্বংসী ওসুধ, স্তন ক্যান্সারে প্রাথমিক প্রতিরোধ: কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে আমরা কিছু স্তন ক্যান্সারকে প্রাতিরোধ করতে পারি।

    ক. বিয়েশাদি এবং প্রথম সন্তান ৩০ বছরের আগেই সম্পন্ন করতে হবে।

    খ. পরিমিত আহার ও হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর হালকা-পাতলা রাখতে হবে।

    গ. অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার কম করে খেতে হবে এবং শাকসবজি বেশি খেতে হবে।

    ঘ. মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে।

     

    ক্যান্সারমুক্ত জীবনের জন্য যা প্রয়োজন

    স্তন ক্যান্সারকে যদি প্রাথমিক অবস্থায় ধরে ফেলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা করা যায় তাহলে বাদবাকি জীবন সুস্থ থাকা সম্ভব এবং এভাবেই আমরা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক স্তন ক্যান্সারকে প্রতিহত করতে পারব। আমরা নিজেরা কিন্তু স্তন ক্যান্সার গোড়াতেই ধরে ফেলার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারি, যদি এ ব্যাপারে একটু সচেতন হই। নিজেই নিজের স্তন পরীক্ষা করার অভ্যাস করতে হবে।

     

    Source: http://healthfitnesstipsb.blogspot.com/2017/05/what-you-need-to-do-to-prevent-breast.html 

    • 4817 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Default Asked on February 21, 2017 in এসইও.

    you can write your website details and post a link in this 2 directory

     

    Thanks

    • 6901 views
    • 4 answers
    • 0 votes
  • যেনে নিন যে পাতায় ১ মাসে চিরবিদায় হবে এলার্জি!

    এলার্জি শব্দটির সঙ্গে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। এলার্জির কারণে অস্বস্তিতে ভোগেন অনেকেই। এলার্জির সমস্যা যে কতোটা ভয়ংকর, তা শুধু ভুক্তভোগীরাই জানেন। এর থেকে মুক্তি পেতে কত কিছুই না করা হয়। খাদ্যতালিকা থেকে বাদ রাখতে হয় অনেক প্রিয় খাবার।

    চিকিৎসকের মতে, কিছু কিছু খাদ্য গ্রহণের পর কারও কারও শরীরে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যেমন- গরুর দুধ, ডিম, বাদাম, সয়াবিন, ইলিশ, চিংড়ি, পুঁটি, বোয়াল, শোল, বেগুন, কুমড়া, কচু থেকে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন হতে পারে। এতে ত্বক চুলকাতে থাকে এবং সঙ্গে সঙ্গে চাকা হয়ে লাল হয়। চোখেও চুলকানি, পানি পড়া, লাল হয়ে ফুলে ওঠে।

    রোগের লক্ষণ ও কতদিন থেকে হয়েছে এর সঙ্গে রোগীর জন্মগত ত্বকের রোগ, হাঁপানি ও নাক দিয়ে পানি পড়া বা হাঁচির সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানা হয়।

    ল্যাবরেটরি পরীক্ষা, যেমন- স্কিন প্রিক টেস্ট, স্পেসিফিক আইজিই-ও করা হয়।

    শুধু তাই নয় এলার্জির কারণে বছরের পর বছর অনেক পুষ্টিকর খাবার থেকে বঞ্চিত থাকতে হয়। এতে অনেকেই ভোগেন পুষ্টিহীনতায়। তবুও এলার্জি থকে মুক্তি মেলে না।

    তবে এলার্জি নিয়ে আর ভাবনা নয়। এলার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিরা চিন্তা ভুলে নিম পাতার মিশ্রণে এক মাসের মধ্যে সহজ উপায়ে এলার্জিকে চিরবিদায় জানাতে পারবেন! আসুন জেনে নিই নিম পাতার মিশ্রণের প্রস্তুত প্রণালী-

    * এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।

    * শুকনো নিম পাতা পাটায় গুড়ো করে পরিষ্কার একটি কাচের পাত্রে ভরে রাখুন।

    ব্যবহারের পদ্ধতি

    * এক চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি এক গ্লাস পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। আধা ঘণ্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে খেতে হবে।

    * প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে এই মিশ্রণ খাবেন।

    * এ মিশ্রণ কমপক্ষে ২১ দিন খেতে হবে। কার্যকারিতা শুরু হতে এক মাস সময় লাগতে পারে।

    নিম পাতার মিশ্রণ এক মাস খাওয়ার পর আপনার এলার্জি কমে যাবে। তারপর আপনি স্বাভাবিকভাবেই পছন্দের খাবারগুলো যেমন হাঁসের ডিম, বেগুন, গরুর মাংস, চিংড়ি, কচু, দুধ, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়া খেতে পারবেন। তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, জানেন তো কোনো কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়। তাই পছন্দের সব খাবার খাবেন তবে পরিমিত।

     

    উৎসঃ যে পাতায় ১ মাসে চিরবিদায় হবে এলার্জি!

    This answer accepted by Reset Code. on March 1, 2017 Earned 5 points.

    • 5676 views
    • 1 answers
    • 0 votes