360
Points
Questions
145
Answers
102
-
মেয়ে শিশুর ৫২৮ টি সুন্দর সুন্দর ইসলামিক নাম এবং এর অর্থ নিচে দেওয়া হল। আপ্নারা এই সুন্দর নামের মদ্ধে থেকে আপনার কন্যার নাম নির্ধারণ করুন।
১. আফরা = সাদা
২. সাইয়ারা = তারকা
৩. আফিয়া = পুণ্যবতী
৪. মাহমুদা = প্রশংসিতা
৫. রায়হানা = সুগন্ধি ফুল
৬.রাশীদা =বিদুষী
৭. রামিসা =নিরাপদ
৮. রাইসা = রাণী
৯. রাফিয়া = উন্নত
১০. নুসরাত = সাহায্য
১১. নিশাত = আনন্দ
১২. নাঈমাহ =সুখি জীবন যাপনকারীনী
১৩. নাফীসা =মূল্যবান
১৪. মাসূমা =নিষ্পাপ
১৫. মালিহা =রুপসী
১৬. হাসিনা =সুন্দরি
১৭. হাবীবা =প্রিয়া
১৮. ফারিহা =সুখি
১৯. দীবা = সোনালী
২০. বিলকিস =রাণী
২১. আনিকা =রুপসী
২২. তাবিয়া =অনুগত
২৩. তাবাসসুম = মুসকি হাসি
২৪. তাসনিয়া = প্রশংসিত
২৫. তাহসীনা = উত্তম
২৬. তাহিয়্যাহ = শুভেচ্ছা
২৭. তোহফা = উপহার
২৮. তাখমীনা = অনুমান
২৯. তাযকিয়া = পবিত্রতা
৩০. তাসলিমা = সর্ম্পণ
৩১. তাসমিয়া = নামকরণ
৩২. তাসনীম = বেহেশতের ঝর্ণা
৩৩. তাসফিয়া = পবিত্রতা
৩৪. তাসকীনা = সান্ত্বনা
৩৫. তাসমীম = দৃঢ়তা
৩৬. তাশবীহ = উপমা
৩৭. তাকিয়া শুদ্ধ চরিত্র
৩৮. তাকমিলা = পরিপূর্ণ
৩৯. তামান্না = ইচ্ছা
৪০. তামজীদা = মহিমা কীর্তন
৪১. তাহযীব = সভ্যতা
৪২. তাওবা = অনুতাপ
৪৩. তানজীম = সুবিন্যস্ত
৪৪. তাহিরা = পবিত্র
৪৫. তবিয়া = প্রকৃতি
৪৬. তরিকা = রিতি-নীতি
৪৭. তাইয়্যিবা = পবিত্র
৪৮. তহুরা = পবিত্রা
৪৯. তুরফা = বিরল বস্তু
৫০. তাহামিনা = মূল্যবান
৫১. তাহমিনা = বিরত থাকা
৫২. তানমীর ক্রোধ প্রকাশ করা
৫৩. ফরিদা = অনুপম
৫৪. ফাতেহা = আরম্ভ
৫৫. ফাজেলা = বিদুষী
৫৬. ফাতেমা = নিষ্পাপ
৫৭. ফারাহ = আনন্দ
৫৮. ফারহানা = আনন্দিতা
৫৯. ফারহাত = আনন্দ
৬০. ফেরদাউস বেহেশতের নাম
৬১. ফসিহা = চারুবাক
৬২. ফাওযীয়া = বিজয়িনী
৬৩. ফারজানা = জ্ঞানী
৬৪. পারভীন = দীপ্তিময় তারা
৬৫. ফিরোজা = মূল্যবান পাথর
৬৬. ফজিলাতুন = অনুগ্রহ কারিনী
৬৭. ফাহমীদা = বুদ্ধিমতী
৬৮. ফাবিহা বুশরা = অত্যন্ত ভাল শুভ নিদর্শন
৬৯. মোবাশশিরা =সুসংবাদ বাহী
৭০. মাজেদা = সম্মানিয়া
৭১. মাদেহা = প্রশংসা
৭২. মারিয়া = শুভ্র
৭৩. মাবশূ রাহ = অত্যাধিক সম্পদ শালীনী,
৭৪. মুতাহাররিফাত = অনাগ্রহী
৭৫. মুতাহাসসিনাহ = উন্নত
৭৬. মুতাদায়্যিনাত = বিশ্বস্ত ধার্মিক মহিলা,
৭৭. মাহবুবা = প্রেমিকা
৭৮. মুহতারিযাহ = সাবধানতা অবলম্বন কারিনী
৭৯. মুহতারামাত = সম্মানিতা
৮০. মুহসিনাত = অনুগ্রহ কারিনী
৮১. মাহতরাত = সম্মিলিত
৮২. মাফরুশাত = কার্ণিকার
৮৩. মাহাসানাত = সতী-সাধবী
৮৪. মাহজুজা = ভাগ্যবতী
৮৫. মারজানা = মুক্তা
৮৬. আমিনা = নিরাপদ
৮৭. আনিসা =কুমারী
৮৮. আদীবা =মহিলা সাহিত্যিক
৮৯. আনিফা =রুপসী
৯০. আতিয় =আগমনকারিণী
৯১. আছীর =পছন্দনীয়
৯২. আহলাম = স্বপ্ন
৯৩. আরজা =এক
৯৪. আরজু = আকাঙ্ক্ষা
৯৫. আরমানী = আশাবাদী
৯৬. আরীকাহ = কেদারা
৯৭. আসমাহ = সত্যবাদীনী
৯৮. আসীলা = চিকন
৯৯. আসিফা = শক্তিশালী
১০০. আসিলা = নিখুঁত
১০১. আদওয়া = আলো
১০২. আতিকা = =সুন্দরি
১০৩. আফনান = =গাছের শাখা-প্রশাখা
১০৪. আসিয়া = শান্তি স্থাপনকারী
১০৫. মাছুরা = নল
১০৬. মাহেরা = নিপুনা
১০৭. মোবারাকা = কল্যাণীয়
১০৮. মুবতাহিজাহ = উৎফুল্লতা
১০৯. মাবশূ রাহ = অত্যাধিক সম্পদ শালীনী
১১০. মুবীনা = সুষ্পষ্ট
১১১. মুতাহাররিফাত = অনাগ্রহী
১১২. মুতাহাসসিনাহ = উন্নত
১১৩. মুতাদায়্যিনাত = বিশ্বস্ত ধার্মিক মহিলা
১১৪. মুতাকাদ্দিমা = উন্নতা
১১৫. মুজিবা = গ্রহণ কারিনী
১১৬. মাজীদা = গোরব ময়ী
১১৭. মহাসেন = সৌন্দর্য
১১৮. মুহতারিযাহ = সাবধানতা অবলম্বন কারিনী
১১৯. মুহতারামাত = সম্মানিতা
১২০. মুহসিনাত = অনুগ্রহ
১২১. শান্তা = শান্ত
১২২. তানিয়া = রাজকণ্যা
১২৩. শামীমা = সুগন্ধি
১২৪. তাহিয়া = সম্মানকারী
১২৫. ইসরাত = সাহায্য
১২৬. জুঁই একটি ফুলের নাম
১২৭. নাজমা = দামী
১২৮. সায়মা = রোজাদার,
১২৯. শারমিন = লাজুক
১৩০. জাকিয়া = পবিত্র
১৩১. হামিদা = প্রশংসিত
১৩২. নাদিয়া = আহবান
১৩৩. তানজুম = তারকা
১৩৪. মুনতাহা = পরিক্ষিত
১৩৫. লতিফা = ঠাট্টা
১৩৬. রিমা = সাদা হরিণ
১৩৭. পাপিয়া = সুকণ্ঠি নারী
১৩৮. নাসরিন = সাহায্যকারী
১৩৯. মনিরা = জ্ঞানী
১৪০. আফসানা = উপকথা
১৪১. জারা = গোলাম
১৪২. ফারিয়া = আনন্দ
১৪৩. ইরতিজা = অনুমতি
১৪৪. সুলতানা = মহারানী
১৪৫. নাদিরা = বিরল
১৪৬. হালিমা = দয়ালু
১৪৭. শিরিন = সুন্দরী
১৪৮. আক্তার = ভাগ্যবান
১৪৯. সামিয়া = রোজাদার
১৫০. শাহিনুর = চাঁদের আলো
১৫১. ইয়াসমিন = ফুলের নাম
১৫২. হাবিবা = প্রেমিকা
১৫৩. রোমানা = ডালিম
১৫৪. মমতাজ = উন্নত
১৫৫. শাকিলা = সুন্দরী
১৫৬. পারভেজ = বিজয়
১৫৭. সাইমা = উপবাসী
১৫৮. আয়েশা = সমৃদ্ধিশালী
১৫৯. নাহিদা = উন্নত
১৬০. মাহিয়া = নিবারণকারীনি
১৬১. সানজিদা = বিবেচক
১৬২. জেসমিন = ফুলের নাম।
১৬৩. নূসরাত = সাহায্য।
১৬৪. নাজীফা = পবিত্র।
১৬৫. নাইমাহ = সুখিজীবনযাপনকারীনী।
১৬৬. নাফিসা = মূল্যবান।
১৬৭. মুরশীদা = পথর্শিকা।
১৬৮.মাসূদা = সৌভাগ্যবতী।
১৬৯. আসিয়া = শান্তি স্থাপনকারী।
১৭০. আশরাফী = সম্মানিত।
১৭১. আনিসা = কুমারী।
১৭২. আনিফা = রূপসী।
১৭৩. আনওয়ার = জ্যোতিকাল।
১৭৪. আরিফা = প্রবল বাতাস।
১৭৫. আয়িশা = জীবন যাপন কারিণয়
১৭৬. আমীনা = আমানত রক্ষাকারণী।
১৭৭. আফরোজা = জ্ঞানী।
১৭৮. আয়মান = শুভ।
১৭৯. আকলিমা = দেশ।
১৮০. ইসমাত আফিয়া = পূর্ণবতী।
১৮১. কামরুন = ভাগ্য
১৮২. রীমা = সাদা হরিণ।
১৮৩. সায়িমা = রোজাদার।
১৮৪. শাহানা = রাজকুমারী।
১৮৫. শাফিয়া = মধ্যস্থতাকারিনী।
১৮৬. সাজেদা = ধার্মিক।
১৮৭. সাদীয়া = সৌভাগ্যবর্তী!
১৮৮. সালমা = প্রশন্ত।
১৮৯. তাসনিম = বেহশতী ঝর্ণা।
১৯০. হুমায়রা = রূপসী
১৯১. লাবীবা = জ্ঞানী
১৯২. ফাহমিদা = বুদ্ধিমতী
১৯৩. নার্গিস = ফুলের নাম
১৯৪. আফিফা = সাধ্বী
১৯৫. সাদিয়া = সৌভাগ্যবতী।
১৯৬. জাবিরা =রাজিহওয়া।
১৯৭. জাদিদাহ =নতুন।
১৯৮. জাদওয়াহ =উপহার।
১৯৯. জাহান =পৃথিবী।
২০০. জালসান =বাগা
২০১. জমিমা =ভাগ্য।
২০২. আমিনা = বিশ্বাসী।
২০৩. আনজুম = তারা।
২০৪. আকিলা = বুদ্ধিমতি।
২০৫. সাইদা =নদী
২০৬. সালীমা =সুস্থ
২০৭. সালমা আফিয়া = প্রশান্ত পূণ্যবতী
২০৮. সালমা আনিকা =প্রশান্ত সুন্দরী
২০৯. সালমা আনজুম = প্রশান্ত তারা
২১০. সালমা ফারিহা = প্রশান্ত সুখী
২১১. সালমা ফাওজিয়া = প্রশান্ত সফল
২১২. সালমা মাহফুজা = প্রশান্ত নিরাপদ
২১৩. ফারযানা = কৌশলী
২১৪. দিলরুবা = প্রিয়তমা
২১৫. নওশীন = মিষ্টি
২১৬. তূবা = সুসংবাদ
২১৭. জুলফা = বাগান
২১৮. যীনাত = সৌন্দর্য
২১৯. ঈশাত = বসবাস
২২০. রওশন = উজ্জ্বল
২২১. জেবা = যথার্থ।
২২২. শাবানা = রাত্রিমধ্যে।
২২৩. রহিমা = দয়ালু।
২২৪. আসমা = অতুলনীয়।
২২৫. দীনা = বিশ্বাসী।
২২৬. লায়লা = শ্যামলা।
২২৭. মুমতাজ = মনোনীত।
২২৮. মায়মুনা = ভাগ্যবতী।
২২৯. রশীদা = বিদূষী।
২৩০. রাওনাফ = সৌন্দর্য।
২৩১. রোশনী = আলো।
২৩২. রুমালী = কবুতর।
২৩৩. রুম্মন = ডালিম।
২৩৪. সাবিহা = রূপসী।
২৩৫. সাকেরা =কৃতজ্ঞ।
২৩৬. সাইদা = নদী।রা।
২৩৭. আমীরাতুন নিসা = নারীজাতির নেত্রী।
২৩৮. ইসমাত আফিয়া = পূর্ণবতী।
২৩৯. কামরুন = ভাগ্য
২৪০. সুফিয়া = আধ্যাত্মিক সাধনাকারী।
২৪১. জামিলা =সুন্দরী।
২৪২. আনতারা = বীরাঈনা।
২৪৩. সাগরিকা = তরঙ্গ
২৪৪. সহেলী = বান্ধবী
২৪৫. সাহিরা = পর্বত
২৪৬. সাইদা = নদী
২৪৭. মিনা = স্বর্গ
২৪৮. রুকাইয়া = উচ্চতর
২৪৯. রাবেয়া = নিঃস্বার্থ
২৫০. জোহরা = সুন্দর
২৫১. রাফা = সুখ
২৫২. নাঈমা = সুখ
২৫৩. আতিয়া = উপহার
২৫৪. আতিকা = সুন্দরী
২৫৫. আদিবা = লেখিকা
২৫৬. সুমাইয়া = উচ্চউন্নত।
২৫৭. মেহেরিন = দয়ালু।
২৫৮. মেহজাবিন = সুন্দরি।
২৫৯. মালিহা = সুন্দরি।
২৬০. ফাহিমা = জ্ঞানী
২৬১. আফরিন = ভাগ্যবান
২৬২. ফেরদৌস = পবিত্র
২৬৩. শাহিদা = সৌরভ সুবাস
২৬৪. নুসাইফা = ইনসাফ
২৬৫. উমায়ের = দীর্ঘায়ু বৃক্ষ
২৬৬. মাইমুনা = ভাগ্যবতী
২৬৭. নাবীলাহ = ভদ্র
২৬৮. নাফিসা আতিয়া =মুল্যবান উপহার
২৬৯. নাফিসা আয়মান = মুল্যবান শুভ
২৭০. নাফিসা গওহার = মুল্যবান মুক্তা
২৭১. নাফিসা লুবাবা = মুল্যবান খাঁটি
২৭২. নাফিসা লুবনা = মুল্যবান বৃক্ষ
২৭৩. নাফিসা মালিয়াত = মুল্যবান সম্পদ
২৭৪. নাফিসা নাওয়াল = মুল্যবান উপহার
২৭৫. নাফিসা রায়হানা = মুল্যবান সুগন্ধী ফুল
২৭৬. নাফিসা রুমালী = মুল্যবান কবুতর
২৭৭. নাফিসা রুম্মান =মুল্যবান ডালিম
২৭৮. নাফিসা শাদাফ = মুল্যবান ঝিনুক
২৭৯. নাফিসা শামা =মুল্যবান মোমবাতী
২৮০. নাফিসা শামীম =মুল্যবান সুগন্ধী
২৮১. নাফিসা তাবাসসুম =পবিত্র হাসি
২৮২. নাহলা =পানি
২৮৩. নায়লা =অর্জন কারিনী
২৮৪. নাসেহা =উপদেশ কারিনী
২৮৫. নাওশিন আনবার =সুন্দর ও সুগন্ধী
২৮৬. নাওশিন আনজুম =সুন্দর তারা
২৮৭. নাওশিন আতিয়া =সুন্দর উপহার
২৮৮. নাওয়াল গওয়ার =সুন্দর মুক্তা
২৮৯. নাওশিন রুমালী =সুন্দর ফুল
২৯০. নাওশিন সাইয়ারা =সুন্দরী তারা
২৯১. নাজীবাহ =ভত্র গোত্রে
২৯২. নিবাল =তীর
২৯৩. নীলূফা =পদ্ম
২৯৪. নিশাত আফাফ = চারিত্রিক শুদ্ধতা
২৯৫. নিশাত আফলাহ = আনন্দ অধিককল্যাণকর
২৯৬. নিশাত আনান =আনন্দ মেঘ
২৯৭. নিশাত আনবার =আনন্দ সুগন্ধী
২৯৮. নিশাত আনজুম =আনন্দ তারা
২৯৯. নিশাত আতিয়া =আনন্দ উপহার
৩০০. নিশাত ফরহাত =আনন্দ উল্লাস
৩০১. নিশাত গওহার =আনন্দ মুক্তা
৩০২. নিশাত লুবনা =আনন্দ বৃক্ষ
৩০৩. নিশাত মালিয়াত =আনন্দ সম্পদ
৩০৪. নিশাত মুনাওয়ারা =আনন্দ দিপ্তীমান
৩০৫. নিশাত নাবিলাহ = ভদ্র
৩০৬. নিশাত = সাদা হরিণ
৩০৭. হাসনা = সুন্দরী
৩০৮. সুরাইয়া = বিশেষ একটি নক্ষত্র
৩০৯. রামলা = বালিময় ভূমি
৩১০. মাশকুরা = কৃতজ্ঞতাপ্রাপ্ত
৩১১. নাফিসা = মূল্যবান।
৩১২. নাওয়ার = সাদা ফুল।
৩১৩. গওহর = মুক্তা।
৩১৪. বশীরা = উজ্জ্বল।
৩১৫. সাহেবী = বান্ধবী।
৩১৬. কানিজ = অনুগতা
৩১৭. আজরা রায়হানা = কুমারী সুগন্ধী ফুল
৩১৮. আজরা রাশীদা = কুমারী বিদুষী
৩১৯. আজরা রুমালী = কুমারী কবুতর
৩২০. আজরা সাবিহা = কুমারী রূপসী
৩২১. আজরা সাদিয়া = কুমারী সৌভাগ্যবতী
৩২২. আজরা সাদিকা = কুমারী পুন্যবতী
৩২৩. আজরা সাজিদা = কুমারী ধার্মিক
৩২৪. আজরা শাকিলা = কুমারী সুরূপা
৩২৫. আজরা সামিহা = কুমারী দালশীলা
৩২৬. আজরা তাহিরা = কুমারী সতী
৩২৭. আফিয়া আবিদা = পুণ্যবতী ইবাদতকারিনী
৩২৮. আফিয়া আদিবা = পুণ্যবতী শিষ্টাচারী
৩২৯.আফিয়া আদিলাহ = পুণ্যবতী ন্যায়বিচারক
৩৩০. আফিয়া আফিফা = পুণ্যবতী সাধ্বী আফিয়া
৩৩১. আয়েশা = পুণ্যবতী সমৃদ্ধি শালী
৩৩২. আফিয়া আমিনা = পুণ্যবতী বিশ্বাসী
৩৩৩. আফিয়া আনিসা =পুণ্যবতী কুমারী
৩৩৪. আফিয়া আনজুম = পুণ্যবতী তারা
৩৩৫. আফিয়া আনতারা = পুণ্যবতী বীরাঙ্গনা
৩৩৬. আফিয়া আকিলা =পুণ্যবতী বুদ্ধিমতী
৩৩৭. আফিয়া আসিমা = পুণ্যবতী সতী নারী
৩৩৮. আফিয়া আয়মান = পুণ্যবতী শুভ
৩৩৯. আফিয়া আজিজাহ = পুণ্যবতী সম্মানিত
৩৪০. আফিয়া বিলকিস = পুণ্যবতী রানী
৩৪১. আফিয়া ফাহমিদা =পুণ্যবতী বুদ্ধিমতী
৩৪২. আফিয়া হামিদা = পুণ্যবতী প্রশংসাকারিনী
৩৪৩. আফিয়া হুমায়রা =পুণ্যবতী রূপসী
৩৪৪. আফিয়া ইবনাত =পুণ্যবতী কন্যা
৩৪৫. আফিয়া মাহমুদা =পুণ্যবতী প্রশংসিতা
৩৪৬. আফিয়া মালিহা =পুণ্যবতী রূপসী
৩৪৭. আফিয়া মাসুমা =পুণ্যবতী নিষ্পাপ ‘
৩৪৮. আফিয়া মাজেদা =পুণ্যবতী মহতি
৩৪৯. আফিয়া মুবাশশিরা =পুণ্যবতী সুসংবাদ বহনকারী
৩৫০. আফিয়া মুকারামী = পুণ্যবতী সম্মানিতা
৩৫১. আফিয়া মুনাওয়ারা = পুণ্যবতী দিপ্তীমান
৩৫২. আফিয়া মুরশিদা = পুণ্যবতী পথ প্রদর্শিকা
৩৫৩. আফিয়া মুতাহারা = পুণ্যবতী পবিত্র
৩৫৪. আফ;য়া নাওয়ার = পুণ্যবতী ফুল
৩৫৫. আফিয়া সাহেবী = পুণ্যবতী বান্ধবী
৩৫৬. আফিয়া সাইয়ারা = পুণ্যবতী তারা
৩৫৭. আফরা আনিকা =সাদা রূপসী
৩৫৮. আফরা আনজুম =সাদা তারা
৩৫৯. আফরা আসিয়া = সাদা স্তম্ভ
৩৬০. আফরা বশীরা =সাদা উজ্জ্বল
৩৬১. আফরা গওহর =সাদা মুক্তা
৩৬২. আফরা ইবনাত = সাদা কন্যা
৩৬৩. আফরা নাওয়ার = সাদা ফুল
৩৬৪. আফরা রুমালী = সাদা কবুতর
৩৬৫. আফরা সাইয়ারা = সাদা তারা
৩৬৬. আফরা ওয়াসিমা = সাদা রূপসী
৩৬৭. আফরা ইয়াসমিন = সাদা জেসমিন ফুল
৩৬৮. আইদাহ = সাক্ষাৎকারিনী
৩৬৯. আশেয়া = সমৃদ্ধিশীল
৩৭০. আমিনাহ = বিশ্বাসী
৩৭১. আনবার উলফাত =সুগন্ধী উপহার
৩৭২. অনিন্দিতা =সুন্দরী
৩৭৩. আনিকা = রূপসী
৩৭৪. আনিসা = বন্ধু সুলভ
৩৭৫. আনিসা বুশরা = সুন্দর শুভ নিদর্শন
৩৭৬. আনিসা গওহর = সুন্দর মুক্তা
৩৭৭. আনিসা নাওয়ার = সুন্দর ফুল
৩৭৮. আনিসা রায়হানা = সুন্দর সুগন্ধী ফুল ‘
৩৭৯. আনিসা শামা =সুন্দর মোমবাতি
৩৮০. আনিসা শার্মিলা = সুন্দর লজ্জাবতী
৩৮১. আনিসা তাবাসসুম = সুন্দর হাসি
৩৮২. আনিসা তাহসিন = সুন্দর উত্তম
৩৮৩. আনতারা আসীমা = বীরাঙ্গনা সতীনারী
৩৮৪. আনতারা আনিকা =বীরাঙ্গনা সুন্দরী
৩৮৫. আনতারা আনিসা = বীরাঙ্গনা কুমারী
৩৮৬. আনতারা আজিজাহ = বীরাঙ্গনা সম্মানিতা
৩৮৭. আনতারা বিলকিস = বীরাঙ্গনা রানী
৩৮৯. আফিয়া শাহানা =পুণ্যবতী রাজকুমারী
৩৯০. আফিয়া জাহিন = পুণ্যবতী বিচক্ষন
৩৯১. আফিয়া যয়নাব = পুণ্যবতী রূপসী
৩৯২. আফিফা সাহেবী = সাধবী বান্ধবী
৩৯৩.আফরা আবরেশমী = সাদা সিল্ক
৩৯৪. আনতারা ফাহমিদা = বীরাঙ্গনা বুদ্ধিমতী
৩৯৫. আনতারা ফায়রুজ = বীরাঙ্গনা সমৃদ্ধিশালী ‘
৩৯৬. আনতারা হামিদা = বীরাঙ্গনা প্রশংসাকারিনী
৩৯৭. আনতারা হোমায়রা = বীরাঙ্গনা সুন্দরী
৩৯৮. আনতারা খালিদা = বীরাঙ্গনা অমর
৩৯৯. আনতারা লাবিবা = বীরাঙ্গনা জ্ঞানী
৪০০. আনতারা মালিহা = বীরাঙ্গনা রূপসী
৪০১. আনতারা মাসুদা = বীরাঙ্গনা সৌভাগ্যবতী
৪০২. আনতারা মুকাররামা = বীরাঙ্গনা সম্মানীতা
৪০৩. আনতারা মুরশিদা = বীরাঙ্গনা পথ প্রদর্শিকা
৪০৪. আনতারা রাইদাহ =বীরাঙ্গনা নেত্রী
৪০৫. আনতারা রাইসা = বীরাঙ্গনা রানী
৪০৬. আনতারা রাশিদা =বীরাঙ্গনা বিদূষী
৪০৭. আনতারা সাবিহা =বীরাঙ্গনা রূপসী
৪০৮. আনতারা শাহানা = বীরাঙ্গনা রাজকুমারী
৪০৯. আনতারা শাকেরা =বীরাঙ্গনা কৃতজ্ঞ
৪১০. আনতারা সামিহা = বীরাঙ্গনা দানশালী
৪১১. আতকিয়া বাশীরাহ = ধার্মিক সুসংবাদদানকারীনী
৪১২. আসমা আফিয়া = অতুলনীয় পুণ্যবতী
৪১৩. আসমা আনিকা = অতুলনীয় রূপসী
৪১৪. আসমা আনিসা = অতুলনীয় কুমারী
৪১৫. আসমা আকিলা = অতুলনীয় বুদ্ধিমতী
৪১৬. আসমা আতেরা =অতুলনীয় সুগন্ধী
৪১৭. আসমা আতিকা =অতুলনীয় সুন্দরী
৪১৮. আসমা আতিয়া =অতুলনীয় দানশীল
৪১৯. আসমা গওহার =অতুলনীয় মুক্তা
৪২০. আসমা হোমায়রা = অতুলনীয় সুন্দরী
৪২১. আসমা মালিহা = অতুলনীয় রূপসী
৪২২. আসমা মাসুদা =অতুলনীয় সৌভাগ্যবতী
৪২৩. আসমা নাওয়ার = অতুলনীয় ফুল
৪২৪. আসমা রায়হানা =অতুলনীয় সুগন্ধী ফুল
৪২৫. আসমা সাবিহা = অতুলনীয় রূপসী
৪২৬. আসমা সাদিয়া = অতুলনীয় সৌভাগ্যবতী
৪২৭. আসমা সাহেবী =অতুলনীয় বান্ধবী
৪২৮. আসমা সাহানা =অতুলনীয় রাজকুমারী
৪২৯. আসমা তাবাসসুম = অতুলনীয় হাসি
৪৩০. আসমা তারাননুম = অতুলনীয় গুন গুন শব্দ
৪৩১.আসমা উলফাত = অতুলনীয় উপহার
৪৩২. আতেরা =সুগন্ধী
৪৩৩. আতিকা = সুন্দরী
৪৩৪. আতিকা তাসাওয়াল = সুন্দর সমতা
৪৩৫. আতকিয়া ফারিহা = ধার্মিক সুখী
৪৩৬. আতিয়া আদিবা = দালশীল শিষ্টাচারী
৪৩৭. আতিয়া আফিয়া = দানশীল পূর্নবতী
৪৩৮. আতিয়া আফিফা = দানশীল সাধবী বান্ধবী
৪৩৯. আতিয়া আয়েশা = দানশীল সমৃদ্ধিশালী
৪৪০. আতিয় আনিসা = দালশীলা কুমারী
৪৪১. আতিয়া আজিজা =দানশীল সম্মানিত
৪৪২. আতিয়া বিলকিস = দানশীল রানী
৪৪৩. আতিয়া ফিরুজ =দানশীল সমৃদ্ধিশীলা
৪৪৪. আতিয়া হামিদা = দানশীল প্রশংসাকারিনী
৪৪৫. আতিয়া হামিনা = দানশীল বান্ধবী
৪৪৬. আতিয়া ইবনাত = দানশীল কন্যা
৪৪৭. আতিয়া যয়নব = দানশীল রূপসী
৪৪৮. আতিয়া মাহমুদা = দানশীল প্রসংসিতা
৪৪৯. আতিয়া মাসুদা = দানশীল সৌভাগ্যবতী
৪৫০. আতিয়া রাশীদা = দানশীল বিদূষী
৪৫১. আতিয়া সাহেবী = দানশীল রূপসী
৪৫২. আতিয়া সানজিদা = দানশীল বিবেচক
৪৫৩. আতিয়া শাহানা = দানশীল রাজকুমারী
৪৫৪. আতিয়া শাকেরা = দানশীল কৃতজ্ঞ
৪৫৫. আতিয়া তাহিরা = দানশীল সতী
৪৫৬. আতিয়া উলফা = সুন্দর উপহার
৪৫৭. আতিয়া ওয়াসিমা = দানশীল সুন্দরী
৪৫৮. আতকিয়া গালিবা = ধার্মিক বিজয়ীনি
৪৫৯. আতকিয়া আবিদা =ধার্মিক ইবাদতকারিনী
৪৬০. আতকিয়া আদিবা = ধার্মিক শিষ্টাচারী
৪৬১. আতকিয়া আদিলা = ধার্মিক ন্যায় বিচারক
৪৬২. আতিয়া আফিয়া = ধার্মিক পুণ্যবতী
৪৬৩. আতকিয়া আয়েশা = ধার্মিক সমৃদ্ধিশালী
৪৬৪. আতকিয়া আমিনা = ধার্মিক বিশ্বাসী
৪৬৫. আতকিয়া আনিকা = ধার্মিক রূপসী
৪৬৬. আতকিয়া আনিসা = ধার্মিক কুমারী
৪৬৭. আতকিয়া আনজুম = ধার্মিক তারা
৪৬৮. আতকিয়া আনতারা = ধার্মিক বীরাঙ্গনা
৪৬৯. আতিয়া আকিলা = ধার্মিক বুদ্ধমতী
৪৭০. আতকিয়া আসিমা = ধার্মিক কুমারী
৪৭১. আতকিয়া আতিয়া = ধার্মিক দানশীল
৪৭২. আতকিয়া আয়মান = ধার্মিক শুভ
৪৭৩. আতকিয়া আজিজাহ = ধার্মিক সম্মানিত
৪৭৪. আতকিয়া বাসিমা = ধার্মিক হাস্যোজ্জ্বল
৪৭৫. আতকিয়া বিলকিস = ধার্মিক রানী
৪৭৬. আতকিয়া বুশরা = ধার্মিক শুভ নিদর্শন
৪৭৭. আতকিয়া ফাবলীহা = ধার্মিক অত্যন্ত ভাল
৪৭৮. আতকিয়া ফাহমিদা = ধার্মিক বুদ্ধিমতি
৪৭৯. আতকিয়া ফাইরুজ = ধার্মিক সমৃদ্ধিশালী
৪৮০. আতকিয়া ফাইজা = ধার্মিক বিজয়ীনি
৪৮১. আতকিয়া ফাখেরা = ধার্মিক মর্যাদাবান
৪৮২. আতকিয়া ফান্নানা = ধার্মিক শিল্পী
৪৮৩. আতকিয়া ফারজানা = ধার্মিক বিদূষী
৪৮৪. আতকিয়া ফাওজিয়া = ধার্মিক সফল
৪৮৫. আতকিয়া হামিদা = ধার্মিক প্রশংসাকারিনী
৪৮৬. আতকিয়া হামিনা = ধার্মিক বান্ধবী
৪৮৭. আতকিয়া জালিলাহ = ধার্মিক মহতী
৪৮৮. আতকিয়া জামিলা = ধার্মিক রূপসী
৪৮৯. আতকিয়া লাবিবা = ধার্মিক জ্ঞানী
৪৯০. আতকিয়া মাদেহা = ধার্মিক প্রশংকারিনী
৪৯১. আতকিয়া মাহমুদা = ধার্মিক প্রশংসিতা
৪৯২. আতকিয়া মায়মুনা = ধার্মিক ভাগ্যবতী
৪৯৩. আতকিয়া মালিহা = ধার্মিক রূপসী
৪৯৪. আতকিয়া মাসুমা = ধার্মিক নিষ্পাপ
৪৯৫. আতকিয়া মোমেনা = ধার্মিক বিশ্বাসী
৪৯৬. আতকিয়া মুকাররামা = ধার্মিক সম্মানিত
৪৯৭. আতকিয়া মুনাওয়ারা = ধার্মিক দীপ্তিমান
৪৯৮. আতকিয়া মুরশিদা = ধার্মিক প্রশংসিতা
৪৯৯. আতকিয়া সাদিয়া = ধার্মিক সৌভাগ্যবতী
৫০০. আতকিয়া সাঈদা = ধার্মিক পুণ্যবতী
৫০১. আতকিয়া সাহেবী = ধার্মিক বান্ধবী
৫০২. আতকিয়া সামিহা = ধার্মিক দানশীলা
৫০৩. আয়মান উলফাত =শুভ উপহার
৫০৪. আযহা উজ্জল আজিজা =সম্মানিতা
৫০৫. আজরা = কুমারী আজরা
৫০৬. আবিদা =কুমারী ইবাদতকারিনী
৫০৭. আজরা আদিবা =কুমারী শিষ্টাচার
৫০৮. আজরা আদিলা =কুমারী ন্যায় বিচারক
৫০৯. আজরা আফিয়া =কুমারী পুণ্যবতী
৫১০. আজরা আফিফা =কুমারী সাধবী
৫১১. আজরা আনতারা .কুমারী বীরাঙ্গনা
৫১২. আজরা আকিলা =কুমারী বুদ্ধিমতী
৫১৩. আজরা আসিমা =কুমারী সতী নারী
৫১৪. আজরা আতিকা = কুমারী সুন্দরী
৫১৫. আজরা আতিয়া =কুমারী দানশীল
৫১৬. আজরা বিলকিস =কুমারী রানী
৫১৭. আজরা ফাহমিদা =কুমারী বুদ্ধিমতী
৫১৮. আজরা গালিবা =কুমারী বিজয়ীনি
৫১৯. আজরা হামিদা =কুমারী প্রশংসাকারিনী
৫২০. আজরা হোমায়রা =কুমারী সুন্দরী
৫২১. আজরা জামীলা =কুমারী সুন্দরী
৫২২. আজরা মাবুবা =কুমারী প্রিয়া
৫২৩. আজরা মাহমুদা = কুমারী প্রশংসিতা
৫২৪. আজরা মায়মুনা =কুমারী ভাগ্যবতী
৫২৫. আজরা মালিহা =কুমারী নিষ্পাপ
৫২৬. আজরা মাসুদা =কুমারী সৌভাগ্যবতী
৫২৭. আজরা মুমতাজ =কুমারী মনোনীত
৫২৮. আজরা মুকাররামা = কুমারী সম্মানিত.কোন ভুল পেলে কমেন্ট এর মাদ্ধমে জানান।
- 647 views
- 2 answers
- 1 votes
-
শেখ মুজিবুর রহমান নামটি রাখেন তার নানা শেখ আবদুল মজিদ।
উত্তরঃ নানা শেখ আবদুল মজিদ।
- 700 views
- 1 answers
- 0 votes
-
মালচিং পেপারের সুবিধাঃ
১, মাটির আদ্রতা ধরে রাখে যা গাছের জন্য খুব প্রয়োজন।
২,আগাছা কম হয় বিধায় নিড়ানি খরচ ৭০ % কমে যায়।
৩,গাছে পোকামাকড় আক্রমণ ৫০ % কমে যায় কারন মালচিং পেপারের উপরের ছাই কালার এ সুর্যের আলো প্রতিফলিত হয়ে গাছে পড়ে যার কারনে পোকা পালিয়ে যায়।
৪,পানি সেচ কম লাগে।
৫,অতি বৃষ্টি তে মাটি স্যাতস্যাতে হয় না।
৬,গাছের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে।
৭,সর্বপরি এটি এক্টি জৈবিক চাষাবাদ প্রক্রিয়া যা পরিবেশের কোন ক্ষতি করে না।মালচিং পেপারের অসুবিধাঃ
১,প্রাথমিক মালচিং খরচ হয়।
২,কিছু প্রাথমিক কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে যেমন মালচিং পেপার বিছানো,সার প্রয়োগ করা,ছিদ্র করা ইত্যাদি।- 680 views
- 1 answers
- 0 votes
-
আপনি কি ভোটার আইডি নিবন্ধন করার ওয়েবসাইট এর ইউজারনেম এর কথা বলছেন?
= ভোটার আইডি নিবন্ধন ইউজারনাম পরিবর্তন করা যায় না।
- 603 views
- 1 answers
- 0 votes
-
NID Card ছাড়া Banglalink সিম দিয়ে নগদ অ্যাকাউন্ট খোলা যায় না।
NID Card ছাড়া নগদ অ্যাকাউন্ট খোলা যায় না।
- 564 views
- 2 answers
- 0 votes
-
আমি পারিনা তবে এই Tutorial টি আপনার কাজে আসতে পারে।
- 483 views
- 1 answers
- 0 votes
-
নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম। সহীহ হাদিস ও কুরআনের আলোকে নামাজ।
নামাজ হচ্ছে শ্রেষ্ঠ ইবাদত সকল ইবাদতের মাঝে। যার নামাজের হিসাব সহজ হবে তার সকল হিসেবে সহজ হয়ে যাবে। আর যার নামাজের হিসেব কঠিন হবে তার সকল হিসেব কঠিন হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ্ বলেন যে আল্লাহ বলেন,
وَأَقِمِ الصَّلاَةَ لِذِكْرِىْ
‘আর তুমি সলাত (নামাজ) কায়েম কর আমাকে স্মরণ করার জন্য’ (ত্বোয়া-হা আয়াত নং ১৪)।নামাজ পড়ার নিয়মঃ-(শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত)
রসূল (সঃ) বলেন যে “তোমরা সলাত আদায় কর সেভাবে, যেভাবে আমাকে সলাত আদায় করতে দেখছ….)
শাহিহ বুখারী হা/৬৩১, ৬০০৮, ৭২৪৬; মিশকাত হা/৬৮৩, ‘সলাত’ অধ্যায়-৪, অনুচ্ছেদ-৬।নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম। সহীহ হাদিস ও কুরআনের আলোকে
নামাজের তাকবীর
নামাযে দাঁড়িয়ে নবী (সাঃ) ‘আল্লা-হু আকবার’ বলে নামায শুরু করতেন। (এর পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ্’ বা অন্য কিছু বলতেন না।) রসূল (সঃ) বলেন “ততক্ষণ পর্যন্ত কোন মানুষেরই নামায পূর্ণ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে ঠিক যথার্থরুপে ওযু করেছে। অতঃপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলেছে।” (ত্বাবারানী, মু’জাম, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (সাঃ), আলবানী ৮৬পৃ:)নামাজে হাত বাধার নিয়ম সালাতে হাত বাধার নিয়ম
এরপর নবী (সাঃ) তাঁর ডানহাতকে বামহাতের উপর রাখতেন। (মুসলিম, আবূদাঊদ, সুনান ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩৫২নং)কখনো বা ডান হাত দ্বারা বাম হাতকে ধারণ করতেন। (আবূদাঊদ, সুনান ৭২৬নং, নাসাঈ, সুনান, তিরমিযী, সুনান ২৫২, দারাক্বুত্বনী, সুনান)
নামাজে হাত কোথায় বাঁধতে হবে
এরপর মহানবী (সাঃ) উভয় হাতকে বুকের উপর রাখতেন। (আবূদাঊদ, সুনান ৭৫৯ নং, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ ৪৭৯ নং, আহমাদ, মুসনাদ, আবুশ শায়খ প্রমুখ)সাজদার স্থানে দৃষ্টি রাখা ও একাগ্ৰতা।
নাবী (সাঃ) সলাত অবস্থায় মাথা নীচু করে যমীনের দিকে দৃষ্টি রাখতেন। তিনি যখন কা’বা ঘরে প্রবেশ করেন তখন থেকে বেরিয়ে আসা পর্যন্ত তাঁর দৃষ্টি সাজদার স্থানচ্যুত হয়নি। অর্থাৎ নামাজ অবস্থায় সিজদার স্থানে দৃষ্টি রাখতে হবে।নামাজ অবস্থায় এদিক ওদিক তাকানো নিষেধ।
যারা সলাতাবস্থায় আকাশের দিকে তাকায় তারা যেন এথেকে বিরত হয়। অন্যথায় তাদের চক্ষু ফিরে পাবে না। অপর বর্ণনানুযায়ী তাদের চক্ষু কেড়ে নেয়া হবে।
তোমরা যখন ছলাত পড়বে তখন এদিক সেদিক তাকাবে না, কেননা বান্দাহ যতক্ষণ পর্যন্ত এদিক সেদিক না তাকায় ততক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ তার চেহারাকে বান্দার চেহারার প্রতি নিবদ্ধ রাখেন।তিরমিযী, হাকিম, তারা উভয়ই একে সহীহ বলেছেন। “সহীহ আত-তারগীব” (৩৫৩)।
নামাজে সানা পড়া
এর পর সানা পড়তে হবে। হাদিস থেকে আমরা চারটি সানা দেখতে পাই। যে কোন একটি পড়তে হবে।
(আবূদাঊদ, সুনান ৮৫৭ নং,হাকেম, মুস্তাদরাক)আবূ সাঈদ ও আয়েশা (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রসূল (সাঃ) নামাযের শুরুতে এই দুআ পাঠ করতেন,
سُبْحَانَكَ اللّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَ تَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالى جَدُّكَ وَلاَ إِلهَ غَيْرُكَ
উচ্চারণ:- সুবহা-নাকাল্লা-হুম্মা অবিহামদিকা অতাবা-রাকাসমুকা অতাআ’-লা জাদ্দুকা অ লা ইলা-হা গায়রুক।
অর্থ:- তোমার প্রশংসার সাথে তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করি হে আল্লাহ! তোমার নাম অতি বর্কতময়, তোমার মাহাত্ম অতি উচ্চ এবং তুমি ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই।
(আবূদাঊদ, সুনান ৭৭৬, তিরমিযী, সুনান, ইবনে মাজাহ্, সুনান ৮০৬, ত্বাহাবী ১/১১৭, দারাক্বুত্বনী, সুনান ১১৩, বায়হাকী ২/৩৪,হাকেম, মুস্তাদরাক ১/২৩৫, নাসাঈ, সুনান, দারেমী, সুনান, ইআশা:)ক্বীরাআত শুরু করার পূর্বে ইস্তিআযাহ্।
‘আয়ে ইস্তেফতা-হ বা ‘সানা’ পড়ে “আউজু বিল্লাহি মিনাশ শায়তনির রজিম-বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম”
أَعُوذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
বলে ফাতিহা পাঠ করবে এবং অন্যান্য রাক‘আতে কেবল “বিসমিল্লাহির রহ্মানির রহীম” বলবে।সূরা ফাতিহা পাঠ করা।
এই সূরা তিনি থেমে থেমে পড়তেন; ‘বিসমিল্লাহির রহ্মানির রহীম’ পড়ে থামতেন। অতঃপর ‘আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ’-লামীন’ বলে থামতেন। আর অনুরুপ প্রত্যেক আয়াত শেষে থেমে থেমে পড়তেন।
(আবূদাঊদ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩৪৩নং)সূরা ফাতিহার পর অন্য সূরা পাঠ করা।
নবী (সাঃ) অন্য একটি সূরা পাঠ করতেন। আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, ‘আমাদেরকে আদেশ করা হয়েছে যে, আমরা যেন সূরা ফাতিহা এবং সাধ্যমত অন্য সূরা পাঠ করি।’ (আবূদাঊদ, সুনান ৮১৮নং)। যে কোন সূরা পাঠ করতে পারবে। কোন সমস্যা নেই।আবূ হুরাইরা (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর রসূল (সাঃ) আমাকে এই ঘোষণা করতে আদেশ করলেন যে, “সূরা ফাতিহা এবং অতিরিক্ত অন্য সূরা পাঠ ছাড়া নামায হবে না।” (ঐ ৮২০নং)
প্রত্যেক সূরা পাঠ করার পূর্বে ‘বিসমিল্লা-হির রহ্মা-নির রহীম’ বলা সুন্নত। (আবূদাঊদ, সুনান ৭৮৪, ৭৮৮নং)
এখানে অতি জরুরী একটি কথা। যেনে রাখা দরকার
যদি ফরজ নামাজ তিন বা চার রাকাত বিশিষ্ট হয়। তাহলে প্রথম দুই রাকাতে সূরা ফাতিহার সাতে অন্য সূরা পড়বে। আর বাকি এক বা দুই রাকাতে শুরু সূরা ফাতিহা পড়বে। আর সুন্নত নামাজে প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য সূরা পড়তে হবে।নামাজে রুকু করার নিয়ম
মহানবী (সাঃ) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে কারো নামায ততক্ষণ পর্যন্ত সম্পূর্ণ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে উত্তমরুপে ওযু করে—- অতঃপর তকবীর দিয়ে রুকূ করে এবং উভয় হাঁটুর উপর হাত রেখে তার হাড়ের জোড়গুলো স্থির ও শ্রান্ত হয়ে যায়।” (আবূদাঊদ, সুনান ৮৫৭, নাসাঈ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক)হাত দ্বারা হাঁটুকে শক্ত করে ধরতেন। (বুখারী, আবূদাঊদ, সুনান, মিশকাত ৭৯২ নং) হাতের আঙ্গুলগুলোকে খুলে (ফাঁক ফাঁক করে) রাখতেন। (হাকেম, মুস্তাদরাক, সআবূদাঊদ, সুনান ৮০৯ নং)
এই সময় তিনি তাঁর পিঠকে বিছিয়ে লম্বা ও সোজা রাখতেন। কোমর থেকে পিঠকে মচকে যাওয়া ডালের মত ঝুঁকিয়ে দিতেন। (বুখারী ৮২৮, বায়হাকী, মিশকাত ৭৯২নং) তাঁর পিঠ এমন সোজা ও সমতল থাকত যে, যদি তার উপর পানি ঢালা হত তাহলে তা কোন দিকে গড়িয়ে পড়ে যেত না। (ত্বাবা,কাবীরসাগীর,আহমাদ, মুসনাদ১/১২৪,ইবনে মাজাহ্, সুনান ৮৭২)
রুকূতে তিনি তাঁর মাথাকেও সোজা রাখতেন। পিঠ থেকে মাথা না নিচু হত, না উঁচু। (আবূদাঊদ, সুনান, বুখারী জুযউল ক্বিরাআহ্, মুসলিম, আহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ৮০১ নং) আর নামাযে তাঁর দৃষ্টি নিবদ্ধ হত সিজদার স্থানে। (বায়হাকী,হাকেম, মুস্তাদরাক, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩৫৪নং)
রুকুতে স্থিরতার গুরুত্ব।
তিনি এক নামাযীকে দেখলেন, সে পূর্ণরুপে রুকূ করে না, আর সিজদাহ করে ঠকঠক করে। বললেন, “যদি এই ব্যক্তি এই অবস্থায় মারা যায়, তাহলে সে মুহাম্মাদের মিল্লাত ছাড়া অন্য মিল্লাতে থাকা অবস্থায় মারা যাবে। ঠকঠক করে নামায পড়ছে; যেমন কাক ঠকঠক করে রক্ত ঠুকরে খায়! যে ব্যক্তি পূর্ণরুপে রুকূ করে না এবং ঠকঠক করে সিজদাহ করে, সে তো সেই ক্ষুধার্ত মানুষের মত, যে একটি অথবা দু’টি খেজুর খায়, যাতে তার ক্ষুধা মিটে না।” (আবু য়্যা’লা, আজুরী, বায়হাকী, ত্বাবারানী, মু’জাম, যিয়া, ইবনে আসাকির, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (সাঃ), আলবানী ১৩১পৃ:)আবূ হুরাইরা (রাঃ) বলেন, ‘আমার বন্ধু আমাকে নিষেধ করেছেন যে, আমি যেন মোরগের দানা খাওয়ার মত ঠকঠক করে নামায না পড়ি, শিয়ালের মত (নামাযে) চোরা দৃষ্টিতে (এদিক-ওদিক) না তাকাই, আর বানরের বসার মত (পায়ের রলা খাড়া করে) না বসি।’ (ত্বায়ালিসী, আহমাদ, মুসনাদ ২/২৬৫, ইবনে আবী শাইবা)
তিনি বলতেন, “সবচেয়ে নিকৃষ্ট চোর হল সেই ব্যক্তি, যে তার নামায চুরি করে।” লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রসূল! নামায কিভাবে চুরি করবে?’ বললেন, “পূর্ণরুপে রুকূ ও সিজদাহ না করে।”
(ইবনে আবী শাইবা ২৯৬০ নং, ত্বাবা,হাকেম, মুস্তাদরাক)।রুকুর দোয়া
سُبْحَانَ رَبِّيَ الْعَظِيْم
উচ্চারণ:- সুবহা-না রাব্বিয়াল আযীম।
অর্থ:- আমি আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা ঘোষণা করছি।
এটি তিনি ৩ বার পাঠ করতেন। (আবূদাঊদ, সুনান, ইবনে মাজাহ্, সুনান, দারাক্বুত্বনী, সুনান, ত্বাহা, বাযযার, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ ৬০৪নং, ত্বাবারানী, মু’জাম)।কওমাহ্। বা ওঠে দাঁড়ানো।
অতঃপর আল্লাহর রসূল (সাঃ) রুকূ থেকে মাথা ও পিঠ তুলে সোজা খাড়া হতেন। এই সময় তিনি বলতেন,
سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَه
“সামিআল্লাহু লিমানহামিদাহ্-রাব্বানা অলাকালহাম্দ”।
। الْحَمْد (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৭৯৩, ৭৯৯নং) ।ربنا وَلَكَ الْحَمْد (বুখারী ৮০৩ নং, প্রমুখ)
।اَللّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْد (বুখারী ৭৯৬, মুসলিম, প্রভৃতি, মিশকাত ৮৭৪নং)
। اَللّهُمَّ رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْد (বুখারী ৭৯৫নং, মুসলিম, প্রমুখ)।
(অর্থাৎ, আল্লাহর যে প্রশংসা করে তিনি তা শ্রবণ করেন। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৭৯৯ নং) এখানের তিনটিই টিক।রসূল (সঃ) বলেছেন “কোন লোকেরই নামায ততক্ষণ পর্যন্ত সম্পূর্ণ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তকবীর দিয়েছে —- অতঃপর রুকূ করেছে — অতঃপর ‘সামিআল্লাহু লিমানহামিদাহ্’ বলে সোজা খাড়া হয়েছে।” (আবূদাঊদ, সুনান ৮৫৭ নং, হাকেম, মুস্তাদরাক। এখানে আর দুআ আছে।
সিজদা করার নিয়ম।
নারী ও পুরুষের সিজদার কোন পার্থক্য নেই। কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে।
কওমার পর নবী (সাঃ) তকবীর বলে সিজদায় যেতেন। নামায ভুলকারী সাহাবীকে সিজদাহ করতে আদেশ দিয়ে বলেছিলেন, “স্থিরতার সাথে সিজদাহ বিনা নামায সম্পূর্ণ হবে না।” (আবূদাঊদ, সুনান ৮৫৭ নং,হাকেম, মুস্তাদরাক)সিজদায় যাওয়ার পূর্বে ‘রফ্য়ে ইয়াদাইন’ করার বর্ণনাও সহীহ হাদীসে পাওয়া যায়। (সহিহ,নাসাঈ, সুনান ১০৪০ নং, দারাক্বুত্বনী, সুনান)
সিজদায় যাওয়ার সময় আল্লাহর নবী (সাঃ) তাঁরহাত দু’টিকে নিজ পাঁজর থেকে দূরে রাখতেন। (আবূ য়্যা’লা, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ ৬২৫ নং)এ সময় সর্বপ্রথম তিনি তাঁর হাত দু’টিকে মুসাল্লায় রাখতেন। তারপর রাখতেন হাঁটু। এ ব্যাপারে বর্ণিত হাদীসগুলি অধিকতর সহীহ। (আবূদাঊদ, সুনান ৭৪৬, সহিহ,নাসাঈ, সুনান ১০৪৪, মিশকাত ৮৯৯, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩৫৭, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (সাঃ), আলবানী ১৪০পৃ:, উদ্দাহ্ ৯৬পৃ:)
প্রথমে হাঁটু রাখার হাদীসও বহু উলামার নিকট শুদ্ধ। তাই তাঁদের নিকট উভয় আমলই বৈধ। সুবিধামত হাত অথবা হাঁটু আগে রাখতে পারে নামাযী। (ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়্যাহ্ ২২/৪৪৯, ফাতহুল বারী, ইবনে হাজার ২/২৯১, উদ্দাহ্ ৯৬পৃ:, ইবনে বায; কাইফিয়্যাতু স্বালাতিন নাবী (সাঃ), মারাসা ১২৭পৃ:, ইবনে উসাইমীন; রিসালাতুন ফী সিফাতি স্বালাতিন নাবী (সাঃ) ৯পৃ:, আলমুমতে’, শারহে ফিক্হ, ইবনে উষাইমীন ৩/১৬৫-১৫৭, ফাতহুল মা’বূদ বিসিহ্হাতি তাক্বদীমির রুকবাতাইনি ক্বাবলাল য়্যাদাইনি ফিস সুজুদ)
তিনি বলতেন, “হাত দু’টিও সিজদাহ করে, যেমন চেহারা করে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে কেউ যখন (সিজদার জন্য) নিজের চেহারা (মুসাল্লায়) রাখবে, তখন যেন সে তার হাত দু’টিকেও রাখে এবং যখন চেহারা তুলবে, তখন যেন হাত দু’টিকেও তোলে।” (ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ,হাকেম, মুস্তাদরাক, আহমাদ, মুসনাদ, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩১৩ নং)
সিজদাহ করার সময় তিনি উভয় হাতের চেটোর উপর ভর দিতেন এবং চোটো দু’টিকে বিছিয়ে রাখতেন। (আবূদাঊদ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (সাঃ), আলবানী ১৪১পৃ:) হাতের আঙ্গুলগুলোকে মিলিয়ে রাখতেন। (ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ, বায়হাকী,হাকেম, মুস্তাদরাক ১/২২৭) এবং কেবলামুখে সোজা করে রাখতেন। (আবূদাঊদ, সুনান ৭৩২ নং, বায়হাকী, ইবনে আবী শাইবা)
হাতের চেটো দু’টিকে কাঁধের সোজাসুজি দুই পাশে রাখতেন। (আবূদাঊদ, সুনান ৭৩৪, তিরমিযী, সুনান, মিশকাত ৮০১নং) কখনো বা রাখতেন দুই কানের সোজাসুজি। (আবূদাঊদ, সুনান ৭২৩, ৭২৬, সহিহ,নাসাঈ, সুনান ৮৫৬নং)
কপালের সাথে নাকটিকেও মাটি বা মুসাল্লার সঙ্গে লাগিয়ে দিতেন। (আবূদাঊদ, সুনান, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩০৯ নং)
তিনি বলতেন, “সে ব্যক্তির নামাযই হয় না, যে তার কপালের মত নাককেও মাটিতে ঠেকায় না।” (দারাক্বুত্বনী, সুনান ১৩০৪ নং, ত্বাবারানী)
নামায ভুলকারী সাহাবীকে তিনি বলেছিলেন, “তুমি যখন সিজদাহ করবে, তখন তোমার মুখমন্ডল ও উভয়হাত (চেটো) কে মাটির উপর রেখো। পরিশেষে যেন তোমার প্রত্যেকটা হাড় স্বস্থানে স্থির হয়ে যায়।” (ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ ৬৩৮ নং)
এই সময় তাঁর উভয় হাঁটু এবং উভয় পায়ের পাতার শেষ প্রান্তও সিজদারত হত। পায়ের পাতা দু’টিকে তিনি (মাটির উপড়) খাড়া করে রাখতেন। (আবূদাঊদ, সুনান ৮৭৯, সহিহ,নাসাঈ, সুনান ১০৫৩, ইবনে মাজাহ্, সুনান ৩৮৪১নং, বায়হাকী) এবং খাড়া রাখতে আদেশও করেছেন। (তিরমিযী, সুনান ২২৮নং, হাকেম, মুস্তাদরাক) পায়ের আঙ্গুলগুলোকে কেবলার দিকে মুখ করে রাখতেন। (বুখারী ৮২৮নং, আবূদাঊদ, সুনান) গোড়ালি দু’টিকে একত্রে মিলিয়ে রাখতেন। ( ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ ৬৫৪ নং,হাকেম, মুস্তাদরাক ১/২২৮)
সুতরাং উক্ত ৭ অঙ্গ দ্বারা তিনি সিজদারত হতেন; মুখমন্ডল (নাক সহ্ কপাল) দুইহাতের চেটো, দুই হাঁটু এবং দুই পায়ের পাতা।
তিনি বলেন, “আমি সাত অঙ্গ দ্বারা সিজদাহ করতে আদিষ্ট হয়েছি; কপাল, -আর কপাল বলে তিনি নাকেওহাত ফিরান- দুই হাত (চেটো), দুই হাঁটু এবং দুই পায়ের প্রান্তভাগ।” (বুখারী, মুসলিম, জামে ১৩৬৯ নং)
তিনি আরো বলেন, বান্দা যখন সিজদাহ করে, তখন তার সঙ্গে তার ৭ অঙ্গ সিজদাহ করে; তার চেহারা, দুইহাতের চেটো, দুই হাঁটু ও দুই পায়ের পাতা।” (মুসলিম, আহমাদ, মুসনাদ, ইবনে হিব্বান, সহীহ, সহিহ,নাসাঈ, সুনান ১০৪৭, ইবনে মাজাহ্, সুনান ৮৮৫ নং)
তিনি বলেন, আমি (আমরা) আদিষ্ট হয়েছি যে, (রুকূ ও সিজদার সময়) যেন পরিহিত কাপড় ও চুল না গুটাই।” (বুখারী, মুসলিম, জামে ১৩৬৯ নং)
এক ব্যক্তি তার মাথার লম্বা চুল পিছন দিকে বেঁধে রাখা অবস্থায় নামায পড়লে তিনি বলেন, “এ তো সেই ব্যক্তির মত, যে তার উভয়হাত বাঁধা অবস্থায় নামায পড়ে।” (মুসলিম, সহীহ ৪৯২, আআহমাদ, মুসনাদ, ইবনে হিব্বান, সহীহ, আবূদাঊদ, সুনান, ৬৪৭ নং, নাসাঈ, সুনান, দারেমী, সুনান, আহমাদ, মুসনাদ ১/৩০৪) তিনি চুলের ঐ বাঁধনকে শয়তান বসার জায়গা বলে মন্তব্য করেছেন। (আবূদাঊদ, সুনান ৬৪৬ নং, তিরমিযী, সুনান, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ, ইবনে হিব্বান, সহীহ) এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা আসছে ‘নামাযে নিষিদ্ধ বা মাকরুহ কর্মাবলী’র অধ্যায়ে।
আল্লাহর নবী (সাঃ) সিজদায় নিজেরহাতের প্রকোষ্ঠ বা রলা দু’টিকে মাটিতে বিছিয়ে রাখতেন না। (বুখারী ৮২৮ নং, আবূদাঊদ, সুনান) বরং তা মাটি বা মুসাল্লা থেকে উঠিয়ে রাখতেন। অনুরুপ পাঁজর থেকেও দূরে রাখতেন। এতে পিছন থেকে তাঁর বগলের সাদা অংশ দেখা যেত। (বুখারী ৩৯০, মুসলিম, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩৫৯নং) তাঁর হাত ও পাঁজরের মাঝে এত ফাঁক হত যে, কোন ছাগলছানা সেই ফাঁকে পার হতে চাইলে পার হতে পারত। (মুসলিম, আআহমাদ, মুসনাদ, আবূদাঊদ, সুনান ৮৯৮ নং,হাকেম, মুস্তাদরাক ১/২২৮, ইবনে হিব্বান, সহীহ)
সিজদার সময় তিনি কখনো কখনো হাত দুটিকে পাঁজর থেকে এত দূরে রাখতেন যে, তা দেখে কতক সাহাবী বলেন, ‘আমাদের মনে (তাঁর কষ্ট হ্চ্ছে এই ধারণা করে) ব্যথা অনুভব হত।’ (আবূদাঊদ, সুনান ৯০০নং, ইবনে মাজাহ্, সুনান)
এ ব্যাপারে তিনি আদেশ করে বলতেন, “যখন তুমি সিজদাহ কর, তখন তোমার হাতের দুই চেটোকে (মাটির উপর) রাখ এবং দুই কনুইকে উপর দিকে তুলে রাখ।” (মুসলিম, সহীহ ৪৯৪নং, আআহমাদ, মুসনাদ) “তোমরা সোজা ভাবে সিজদাহ কর। তোমাদের মধ্যে কেউ যেন কুকুরের মত দুই প্রকোষ্ঠকে বিছিয়ে না দেয়।” (বুখারী ৮২২, মুসলিম, আবূদাঊদ, সুনান, আহমাদ, মুসনাদ) “তোমার দুই হাতের প্রকোষ্ঠকে হিংস্র জন্তুদের মত বিছিয়ে দিও না। দুই চেটোর উপর ভর কর ও পাঁজর থেকে (কনুই দু’টিকে) দূরে রাখ। এরুপ করলে তোমার সঙ্গে তোমার প্রত্যেক অঙ্গ সিজদাহ করবে।” (ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ,হাকেম, মুস্তাদরাক ১/২২৭)।
সিজদার যিক্র ও দুআ।
সিজদায় গিয়ে মহানবী (সাঃ) এক এক সময়ে এক এক রকম দুআ পাঠ করতেন। তাঁর বিভিন্ন দুআ নিম্নরুপ:-
سُبْحَانَ رَبِّىَ الأَعْلى। (সুবহা-না রাব্বিয়্যাল আ’লা)
অর্থ- আমি আমার মহান প্রভুর সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করি। ৩ বার বা ততোধিক বার। (আবূদাঊদ, সুনান ৮৮৫নং, দারাক্বুত্বনী, সুনান, ত্বাহা, বাযযার, ত্বাবারানী)। একটি দুআ দিলাম। আরো অনেক দুআ আছে।দীর্ঘ সিজদাহ।
মহানবী (সাঃ) এর সিজদা প্রায় রুকূর সমান লম্বা হত। অবশ্য কখনো কখনো কোন কারণে তাঁর সিজদাহ সাময়িক দীর্ঘও হত। শাদ্দাদ (রাঃ) বলেন, একদা যোহ্র অথবা আসরের নামায পড়ার উদ্দেশ্যে তিনি আমাদের মাঝে বের হলেন। তাঁর কোলে ছিল হাসান অথবা হুসাইন। তিনি সামনে গিয়ে তাকে নিজের ডান পায়ের কাছে রাখলেন। অতঃপর তিনি তকবীর দিয়ে নামায শুরু করলেন। নামায পড়তে পড়তে তিনি একটি সিজদাহ (অস্বাভাবিক) লম্বা করলেন। (ব্যাপার না বুঝে) আমি লোকের মাঝে মাথা তুলে ফেললাম। দেখলাম, তিনি সিজদাহ অবস্থায় আছেন, আর তাঁর পিঠে শিশুটি চড়ে বসে আছে! অতঃপর পুনরায় আমি সিজদায় ফিরে গেলাম। আল্লাহর রসূল (সাঃ) নামায শেষ করলে লোকেরা তাঁকে বলল, ‘হে আল্লাহর রসূল! আপনি নামায পড়তে পড়তে একটি সিজদাহ (অধিক) লম্বা করলেন। এর ফলে আমরা ধারণা করলাম যে, কিছু হয়তো ঘটল অথবা আপনার উপর ওহী অবতীর্ণ হ্চ্ছে।’সিজদার মাহাত্ম।
তুমি আল্লাহর জন্য অধিকাধিক সিজদা করাকে অভ্যাস বানিয়ে নাও; কারণ যখনই তুমি আল্লাহর জন্য একটি সিজদা করবে তখনই আল্লাহ তার বিনিময়ে তোমাকে এক মর্যাদায় উন্নীত করবেন এবং তার দরুন একটি গুনাহ মোচন করবেন।” (মুসলিম ৪৮৮নং তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ্)সিজদাহ থেকে মাথা তোলা।
অতঃপর (সিজদার পর) নবী (সাঃ) ‘আল্লাহু আকবার’ বলে তকবীর দিয়ে সিজদাহ থেকে মাথা তুলতেন। আর দুআ বলতেন।
وَارْفَعْنِيْ) وَاهْدِنِيْ وَعَافِنِيْ وَارْزُقْنِيْ।
উচ্চারণ:- আল্লা-হুম্মাগফিরলী অরহামনী (অজবুরনী অরফা’নী) অহ্দিনী অ আ-ফিনী অরযুক্বনী।অর্থ- হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর, দয়া কর, (আমার প্রয়োজন মিটাও, আমাকে উঁচু কর), পথ দেখাও, নিরাপত্তা দাও এবং জীবিকা দান কর। (আবূদাঊদ, সুনান ৮৫০, তিরমিযী, সুনান ২৮৪, ইবনে মাজাহ্, সুনান ৮৯৮নং,হাকেম, মুস্তাদরাক)
কোন কোন বর্ণনায় উক্ত দুআর শুরুতে ‘আল্লাহুম্মা’র পরিবর্তে ‘রাব্বি ‘ ব্যবহার হয়েছে। (ইবনে মাজাহ্, সুনান ৮৯৮ নং)
সর্বনিম্ন এই দুয়া টি বলবেন।
رَبِّ اغْفِرْ لِيْ، رَبِّ اغْفِرْ لِيْ
(রব্বিগফিরলী, রব্বিগফিরলী)
অর্থ- হে আমার প্রভু! আমাকে ক্ষমা কর, হে আমার প্রভু! আমাকে ক্ষমা কর। (আবূদাঊদ, সুনান ৮৭৪, ইবনে মাজাহ্, সুনান ৮৯৭নং)দ্বিতীয় সিজদাহ।
অতঃপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে তকবীর দিয়ে তিনি দ্বিতীয় সিজদাহ করতেন।দ্বিতীয় রাকআত।
অতঃপর নবী (সাঃ) মাটির উপর (দুই হাতের চেটোতে) ভর করে দ্বিতীয় রাকআতের জন্য উঠে খাড়া হতেন। (শাফেয়ী, বুখারী ৮২৪নং)। আর
——-এই নিয়মে বাকি রাকাত নামাজ আদায় করতে হবে।নামাজে তাশাহুদ পড়ার নিয়ম
দ্বিতীয় রাকআতের সকল কর্ম (শেষ সিজদাহ) শেষ করে মহানবী (সাঃ) দুই সিজদার মাঝের বৈঠকের মত বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসে যেতেন এবং ডান পায়ের পাতাকে খাড়া করে রাখতেন। (বুখারী, আবূদাঊদ, সুনান ৭৩১নং)তাশাহুদে আঙ্গুল নড়ানোর বিধান
তিনি বাম হাতের চেটোকে বাম হাঁটুর উপর বিছিয়ে দিতেন। কখনো বাম হাঁটুকে বামহাতের লোকমা বা গ্রাস বানাতেন। ডান হাতের (তর্জনী ছাড়া) সমস্ত আঙ্গুলগুলোকে বন্ধ করে নিতেন। আর তর্জনী (শাহাদতের) আঙ্গুল দ্বারা কেবলার দিকে ইশারা করতেন এবং তার উপরেই নিজ দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতেন। (মুসলিম, সহীহ ৫৭৯, ৫৮০নং, আহমাদ, মুসনাদ, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ)।তাশাহহুদের গুরুত্ব।
নবী মুবাশ্শির (সাঃ) প্রত্যেক দুই রাকআতে ‘তাহিয়্যাহ্’ (তাশাহহুদ) পাঠ করতেন। (মুসলিম, সহীহ ৪৯৮, আহমাদ, মুসনাদ)
বৈঠকের শুরুতেই তিনি বলতেন, “আত্ তাহিয়্যা-তু লিল্লা-হি—।” (বায়হাকী, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (সাঃ), আলবানী ১৬০পৃ:) দুই রাকআত পড়ে ‘তাশাহহুদ’ পাঠ করতে ভুলে গেলে তিনি তার জন্য ভুলের সিজদাহ করতেন। (বুখারী, মুসলিম, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩৩৮ নং)।তৃতীয় রাকআত।
তাশাহহুদ শেষ করে তিন বা চার রাকআত বিশিষ্ট নামাযের জন্য যখন মহানবী (সাঃ) উঠতেন, তখন ‘তকবীর’ (আল্লাহু আকবার) বলতেন। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৭৯৯নং)।বৈঠক।
২য় রাক‘আত শেষে বৈঠকে বসবে। যদি তিন বা চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজ হয় বৈঠক হয়, তবে কেবল ‘আত্তাহিইয়া-তু’ পড়ে ৩য় রাক‘আতের জন্য উঠে যাবে। আর যদি শেষ বৈঠক অর্থাৎ এক বা দুই রাকাত বিশিষ্ট নামাজ হয়, তবে ‘আত্তাহিইয়া-তু’ পড়ার পরে দরূদ, দো‘আয়ে মাছূরাহ ও সম্ভব হ’লে বেশী বেশী করে অন্য দো‘আ পড়বে। ১ম বৈঠকে বাম পায়ের পাতার উপরে বসবে এবং শেষ বৈঠকে ডান পায়ের তলা দিয়ে বাম পায়ের অগ্রভাগ বের করে বাম নিতম্বের উপরে বসবে ও ডান পা খাড়া রাখবে। এসময় ডান পায়ের আঙ্গুলগুলি ক্বিবলামুখী করবে। বৈঠকের সময় বাম হাতের আঙ্গুলগুলি বাম হাঁটুর প্রান্ত বরাবর ক্বিবলামুখী ও স্বাভাবিক অবস্থায় থাকবে এবং ডান হাত ৫৩-এর ন্যায় মুষ্টিবদ্ধ রেখে সালাম ফিরানোর আগ পর্যন্ত শাহাদাত অঙ্গুলি নাড়িয়ে ইশারা করতে থাকবে। মুছল্লীর নযর ইশারার বাইরে যাবে না।সালাম।
আত্তাহিইয়া-তু’ পড়ার পরে দরূদ, দো‘আয়ে মাছূরাহ ও সম্ভব হ’লে বেশী বেশী করে অন্য দো‘আ পড়বে। আর প্রথমে ডাইনে ও পরে বামে ‘আসসালামু আলায়কুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ’ (আল্লাহর পক্ষ হ’তে আপনার উপর শান্তি ও অনুগ্রহ বর্ষিত হৌক!) বলে সালাম ফিরাবে। আর নামাজ শেষ।নারী ও পুরুষের নামাজের কোন পার্থক্য নেই। কুরআন ও সহীহ হাদিসের আলোকে।
পার্থক্য করেছে কিছু মানুষ। বিভিন্ন রকম যুক্তি দিয়ে। অথছ নামাজ সম্পর্কে এতো বেশি হাদিস আছে অথছ রসূল (সঃ) কখনোই বলেন নি যে নারী ও পুরুষের নামাজের পার্থক্য আছে। বা এই বিষয়ে কোন হাদিস ও নেই। যা কিছু আছে যুক্তি। আর কিছু হাদিসের নিজেস্য ব্যাখ্যা। যা শুরু নামাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকেন। আর এই ধরনে যুক্তি যদি কুরআনের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হয় তাহলে স্পষ্ট শির্ক হবে।
অথছ রসূল (সঃ) বলেন যে “তোমরা ছালাত আদায় কর সেভাবে, যেভাবে আমাকে ছালাত আদায় করতে দেখছ….)
বুখারী হা/৬৩১, ৬০০৮, ৭২৪৬; মিশকাত হা/৬৮৩, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, অনুচ্ছেদ-৬।”-সূরা আন আম আয়াত নং ১১৬
আর যদি আপনি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথামত চলেন, তবে তারা আপনাকে আল্লাহ্র পথ থেকে বিচ্যুত করবে । তারা তো শুধো ধারণার অনুসরণ করে; আর তারা শুধু অনুমান ভিত্তিক কথা বলে।——–মহান আল্লাহ্ সবাইকে সঠিক বুঝে আমল করার তৌফিক দান করুন।
আমিন
- 678 views
- 2 answers
- 0 votes
-
এটার অনেক ক্ষতিকর প্রভাব হয়েছে। তাই প্রতিটি যুবকের এটা ত্যাগ করা উচিৎ।
- 605 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ভাইরাস প্রতিরোধক করতে কোন ভ্যাকসিন বা টিকা এখনো আবিষ্কৃত হয়নি।
এই রোগ থেকে রক্ষার একমাত্র উপায় হলো অন্যদের মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমণ হতে না দেয়া।
যার মানে হলো:
- মানুষজনের চলাচল সীমিত করে দেয়া।
- হাত ধুতে সবাইকে সবাইকে উৎসাহিত করা।
- স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রতিরক্ষামূলক পোশাক পড়ে রোগীদের আলাদা আলাদা করে চিকিৎসা সেবা দেয়া রোগীদের ভাইরাস রয়েছে কিনা তা জানতে এবং রোগীদের সংস্পর্শে আসা লোকদের সনাক্ত করার জন্যও গোয়েন্দা কর্মকাণ্ড বা নজরদারি ব্যবস্থার প্রয়োজন।
NB: একমাত্র মহান আল্লাহ্ পারেন আমাদের সকল রোগ থেকে সুস্থ রাখতে। সুতারাং একমাত্র মহান আল্লাহ্ কে ডাকুন বেশি বেশি করে তার ইবাদত করুন আর দোয়া করুন যেন তিনি এই রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করেন।
- 509 views
- 1 answers
- 0 votes
-
রেসপিরেটরি লক্ষ্মণ ছাড়াও জ্বর, কাশি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষ্মণ।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব অনেককে সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে যা ২০০০ সালের শুরুতে প্রধানত এশিয়ার অনেক দেশে ৭৭৪ জনের মৃত্যুর কারণ হয়েছিলো ।
নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এটি অনেকটাই সার্স ভাইরাসের মতো।
“আমরা যখন নতুন কোনো করোনাভাইরাস দেখি, তখন আমরা জানতে চাই এর লক্ষ্মণগুলো কতটা মারাত্মক। এ ভাইরাসটি অনেকটা ফ্লুর মতো কিন্তু সার্স ভাইরাসের চেয়ে মারাত্মক নয়,” বলছিলেন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মার্ক উলহাউস।
আরও বিস্তারিত পড়ুনঃ BBC Bangla
- 537 views
- 2 answers
- 0 votes