96
Points
Questions
7
Answers
41
-
রবি স্পোর্টস এলার্ট
এটি একটি দৈনিক সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক এসএমএস এলার্ট সেবা। সাবস্ক্রাইব করার পর ব্যবহারকারী প্রতিদিন স্পোর্টস এলার্ট অথবা স্পোর্টস নিউজ পাবেন।
সাবস্ক্রাইব করতে, START SP লিখে ২২০২০ নম্বরে পাঠিয়ে দিন অথবা ডায়াল করুন *২২০২০*১#।
সফলভাবে সাবস্ক্রিপশন সম্পন্ন হলে, গ্রাহক চার্জিং তথ্য ও সেবা থেকে বেরিয়ে যাবার পদ্ধতি সম্বলিত একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন।
সেবাটি বন্ধ করতে গ্রাহককে STOP SP লিখে ২২০২০ নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হবে অথবা *২২০২০*১# ডায়াল করতে হবে।
সফলভাবে আন-সাবস্ক্রিপশন সম্পন্ন হলে, একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন।
রবি স্পোর্টস এলার্ট সাবস্ক্রাইব বা চালু করতে হলে,
START SP লিখে ২২০২০ নম্বরে পাঠিয়ে দিন
অথবা ডায়াল করুন *২২০২০*১#।
রবি স্পোর্টস এলার্ট সেবাটি বন্ধ করতে হলে,
STOP SP লিখে ২২০২০ নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হবে
অথবা *২২০২০*১# ডায়াল করতে হবে।
Read more at
- 835 views
- 2 answers
- 0 votes
-
সঠিক উত্তরঃ ১) দাঁড়ানো অবস্থায়
ব্যাখ্যাঃ
আমরা সবাই জানি যে, চাপ=বল/ক্ষেত্রফল ।
সুতারাং দেখা যাচ্ছে যে, চাপের সাথে ক্ষেত্রফলের সম্পর্ক ব্যাস্তানুপাতিক ।মানে হল, ক্ষেত্রফল বাড়লে চাপ কমবে আর ক্ষেত্রফল কমলে চাপ বাড়বে ।
একজন মানুষ শোয়া অবস্থায় সবচেয়ে বেশী জায়গা (ক্ষেত্রফল) দখল করে রাখে । তার মানে শোয়া অবস্থায় তার চাপ সবচেয়ে কম ।
আর দাঁড়ানো অবস্থায় সে অনেক কম জায়গা দখল করে রাখে । তার মানে দাঁড়ানো অবস্থায় তার চাপ অনেক বেশী ।
ধন্যবাদ প্রশ্নের জন্য।
- 734 views
- 1 answers
- 0 votes
-
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। আপনার প্রশ্নঃ বিবাহের প্রয়োজনীয়তা কি? পুরুষদের জন্য কারা মাহ্রাম আর কারা মাহ্রাম নয়?
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বংশ পরম্পরায় মানব প্রজন্মকে দুনিয়ায় টিকিয়ে রেখে দুনিয়াকে আবাদ রাখার জন্য বিবাহ বন্ধনকে বৈধ করেছেন। এটাকে আল্লাহ তায়ালার একটা গুরুত্বপূর্ণ নীতি ও সিস্টেম। এ ছাড়া বিবাহের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবন গঠন করা নবীদেরও সুন্নাত।
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
‘নিশ্চয় আপনার পুর্বে অনেক রাসুলকে প্রেরণ করেছি। আমি তাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করেছি।'(সুরা রা’দ ৩৮)
মানবতার মুক্তির দিশারী রাসুল (সাঃ) বলেছেন
যে বিবাহ করল সে যেন দ্বীনের অর্ধেকটা পুর্ণ করল। বাকী অর্ধেকের জন্য সে যেন আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করে। (মু’জামুল আওসাত,তাবারানী)
রাসুল (সাঃ) বলেছেন:, হে যুবকেরা! তোমাদের মধ্যকার যে সামর্থবান সে যেন বিবাহ করে। কেননা, তা তার দৃষ্টি নিম্নগামী রাখতে ও লজ্জাস্থানকে হেফাজত করায় সহায়ক হয়। আর যে বিবাহের সামর্থ রাখে না সে যেন (তার পরিবর্তে) রোজা রাখে। কেননা, তা তার জন্য ঢালস্বরূপ (অনেক অপরাধ হতে রক্ষা করে)। (বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ,ইবনে মাজাহ, দারেমী, নাসায়ী, মুসনাদে আহমদ। ইবনে আবি শায়বা, মুসনাদে হুমায়দী প্রভৃতি)কাদেরকে বিবাহ করা বৈধ এবং কাদেরকে বিবাহ করা বৈধ নয়:
আল্লাহ তায়ালা এ সম্বন্ধে কুরআনে বলেন:
“তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতা,কন্যা, বোন, ফুফু, খালা, ভাইয়ের মেয়ে, বোনের মেয়ে, দুধমাতা, দুধ বোন, শাশুড়ী, দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে এমন স্ত্রীর অন্য ঘরের যে কন্যা তোমার লালন পালনে আছে; যদি তাদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত না হয় তাহলে, তাকে বিবাহ করাতে দোষ নেই। এ ছাড়া তোমাদের ঐরসজাত পুত্রের স্ত্রী, ও একত্রে দুই সহদরা বোনকে বিবাহাধীনে রাখা। তবে, আয়াত নাযিলের পুর্বে যা হয়ে গেছে তা আলাদা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। আর (শরীয়ত সম্মত পন্থায় প্রাপ্ত) ক্রীতদাসী ব্যতিত বিবাহিতা (যে অন্যের বিবাহাধীনে আছে) মহিলাদেরকেও তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে। এদের বাইরে যে কোন (মুসলিম বা আহলে কিতাব) মহিলাকে তোমাদের জন্য বিবাহ করা বৈধ করা হয়েছে। এটা আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট। “(সুরা নিসা: ২৩-২৪)যে সমস্ত মহিলাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদেরকে দু’টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
ক.বংশগত কারণে নিষিদ্ধ:
খ. দুগ্ধ সম্বন্ধীয় কারণে নিষিদ্ধ:
সথায়ীভাবে নিষিদ্ধ মহিলা: তারা তিন শ্রেণীর:
ক.বংশগত কারণে নিষিদ্ধ: তারা হচ্ছেন-
১. মাতা
২. দাদী
৩. নানী৪. নিজের মেয়ে, ছেলের মেয়ে, মেয়ের মেয়ে যত নিচেই যাক না কেন।
৫. আপন বোন, বৈমাত্রেয় বোন ও বৈপিত্রেয় বোন।
৬. নিজের ফুফু, পিতা, মাতা, দাদা, দাদী, নানা ও নানীর ফুফু।
৭. নিজের খালা, পিতা, মাতা, দাদা, দাদী, নানা ও নানীর খালা।
৮. আপন ভাই, বৈমাত্রেয় ভাই ও বৈপিত্রেয় ভাই ও তাদের অধঃতন ছেলেদের কন্যা।
৯. আপন বোন, বৈমাত্রেয় বোন ও বৈপিত্রেয় বোন ও তাদের অধঃতন মেয়েদের কন্যা।খ. দুগ্ধ সম্বন্ধীয় কারণে নিষিদ্ধ:
বংশগত কারণে যাদেরকে বিবাহ করা নিষিদ্ধ দুগ্ধ সম্বন্ধের কারণেও তারা নিষিদ্ধ। তবে, শর্ত হচ্ছে- দুই বছরের আগেই স্তন্য পান করা। দুই বছর বয়সের পর স্তন্য পান করলে স্তন্যদান কারীনীর সাথে তার দুগ্ধ সম্পর্ক সৃষ্টি হবে না।গ. বৈবাহিক সম্বন্ধের কারণে নিষিদ্ধ:
১. পিতা, দাদা ও নানা (যতই উপরে যাক না কেন) যাদেরকে বিবাহ করেছেন।
২. কোন পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হোক বা না হোক উক্ত পুরুষের পুত্র-পোত্র বা প্রপোত্রের সাথে মহিলার বিবাহ নিষিদ্ধ।
৩. কোন পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হোক বা না হোক উক্ত পুরুষের পিতা-দাদা বা নানার সাথে মহিলার বিবাহ নিষিদ্ধ।
৪. শাশুড়ী। মহিলার সাথে বিবাহ হলেই তার মাতা ও দাদী বা নানী হারাম হয়ে যাবে। দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হোক বা না হোক।
৫. স্ত্রীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হলেই তার কন্যা, তার পুত্রের কন্যা ইত্যদি হারাম হয়ে যাবে।সাময়িক ভাবে নিষিদ্ধ মহিলা:
সাময়িক কারণে কখনো কখনো মহিলাকে বিবাহ করা নিষিদ্ধ হয়ে থাকে। উক্ত কারণ দূর হয়ে গেলে তাকে বিবাহ করা বৈধ হবে।
১. কোন মহিলাকে বিবাহ করলেই তার আপন বোন, ফুফু, খালাকে বিবাহ করা হারাম গণ্য হবে। তবে, তাকে যখন তালাক দিয়ে দেবে কিংবা, স্বামী মারা যাবে এবং সে ইদ্দত শেষ করবে, তখন তাকে সে বিবাহ করতে পারবে।
২. যে মহিলা অন্যের বিবাহাধীনে ছিল। তাকে স্বামী তালাক দিয়েছে কিংবা মারা গেছে এবং সে ইদ্দত পালন করছে; এমতাবস্থায় তাকে বিবাহ করা নিষিদ্ধ। ইদ্দত শেষ হয়ে গেলেই বিবাহ করতে পারবে।অনেকে জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে,খালাতো,মামাতো,ফুফাতো বা চাচাতো বোনকে বিবাহ করা যাবে কিনা?
তার উত্তর হচ্ছে- আসলে আল্লাহ তায়ালা উপরোক্ত আয়াতে যাদের সাথে বিবাহ করা নিষিদ্ধ সকলের কথাই বলে দিয়েছেন।খালাতো,মামাতো,ফুফাতো বা চাচাতো বোন তাদের মধ্যকার কেউ নন।অতএব,তাদেরকে বিবাহ করাও বৈধ হবে।
এমনকি, চাচা মারা গেলে বা তালাক দিয়ে দিলে চাচীকে বিবাহ করার বৈধতাও ইসলাম দিয়েছে। তবে তাদেরকে বিবাহ করবেন কি করবেন না সেটা আপনার ইচ্ছা।Shahanaj Amin
- 1170 views
- 1 answers
- 0 votes
-
চিকুন গুনিয়া একটি আফ্রিকান শব্দ যার অর্থ ধনুর মতো বাঁকা হয়ে যাওয়া। বর্তমানে বাংলাদেশে চিকুন গুনিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব খুব বেশি দেখা যাচ্ছে। ১৯৫৫ সালে মেরিয়ন রবিনসন নামে একজন চিকিৎসক এ রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন। ১৯৫২ সালে আফ্রিকার মেকন্দ, মোজাম্বিক ও তানজেনিয়া এলাকায় এ রোগ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে। চিকুন গুনিয়া একটি মেকন্দ শব্দ আফ্রিকায় এ রোগ আবিষ্কৃত হওয়ার পর দেখা গেল যে এ রোগের আবির্ভাব শুধু আফ্রিকায় নয় দক্ষিণ এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার অনেক এলাকায় এ রোগের প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে ইউরোপ বিশেষ করে ইতালিতে এ রোগের বিস্তৃত পরিলক্ষিত হচ্ছে।
চিকুন গুনিয়া এক ধরনের ভাইরাস সংক্রামিত রোগ। এডিস মশা কামড়ের মাধ্যমে মানবদেহে এ রোগ ছড়িয়ে থাকে। চিকুন গুনিয়া অসুখের জন্য যে ভাইরাস দায়ী তা এক ধরনের ভাইরাস যা টোগা ভাইরাস পরিবারের আলফা ভাইরাস সদস্য। ইহা মানবদেহ থেকে মশা এবং মশা থেকে মানবদেহে ছড়িয়ে থাকে। ওই ভাইরাস রক্তের লোহিত কনিকা যেমন ফাইব্রোবস্নাস্ট মেকরোফেজ নামক রক্তকনিকাকে আক্রান্ত করে থাকে। আক্রান্ত হওয়ার ফলে এসব কোষ মৃত্যুবরণ করে থাকে। রক্তের ইন্টারফেরন নামক এক ধরনের অ্যান্টিভাইরাস জাতীয় পদার্থ এ রোগের আক্রমণকে রহিত করতে পারে। ভাইরাস ইনফেকশনের ফলে রক্তে ইন্টারফেকশন নামক পদার্থ তৈরি হয়।
উপসর্গ :
প্রাথমিক অবস্থায় রোগী জ্বরে আক্রান্ত হয়ে থাকে, এটা মধ্যম মাত্রার জ্বর যা দুই থেকে পাঁচদিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে। জ্বরের পরে রোগী শরীরের বিভিন্ন গিঁটে ব্যথায় আক্রান্ত হয় এবং সারা শরীরে রেশ (লাল দাগ ও ফোলা) দেখা দেয় এর সঙ্গে বমিভাব শরীর ব্যথা ও প্রচ- দুর্বলতা অনুভূত হয়। গিঁটের ব্যথা সাধারণত হাত এবং পায়ের গিঁটকে আক্রান্ত করে থাকে। এ ধরনের গিঁটের ব্যথা সাধারণত কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে এ ব্যথা কয়েক বছর ধরে থাকতে পারে। সাধারণভাবে মশার কামরে দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যে এ রোগের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে।
রোগ শনাক্তকরণ :
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাস শনাক্তকরণ এবং রক্তের অন্যান্য কিছু পরিবর্তন শনাক্তকরণের মাধ্যমে এ রোগ নির্ণয় করা যেতে পারে। যেমন ঈইঈ, চঈজ, খমএ, খমগ এবং ঊখওঝঅ পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ শনাক্ত করা হয়ে থাকে।
চিকিৎসা :
১. জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ বেশ কার্যকর।
২. গিঁটে ব্যথার জন্য সচরাচর ব্যবহৃত ব্যথা নিরাময়ের ওষুধ কার্যকর নয়। ব্যথা নিরাময়ের জন্য ক্লোরোকুইন জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করে সুফল পাওয়া যেতে পারে।
৩. জ্বরের সময় রোগীকে প্রচুর পানি ও তরল জাতীয় খাবার দেয়া যেতে পারে।
৪. অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধের ভূমিকা খুবই নগণ্য।
তবে জটিলতা প্রতিরোধের জন্য ক্ষেত্র বিশেষে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিরোধ :
যেহেতু চিকুন গুনিয়া মশাবাহিত রোগ তাই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এ রোগ প্রতিরোধ করা যেতে পারে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে মশারি ব্যবহার, মশা নিরোধক স্প্রে, কয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য ইন্টারফেরনযুক্ত সিরাম ব্যবহার করে সুফল পাওয়া যায়। উন্নত বিশ্বে চিকুন গুনিয়া প্রতিরোধের জন্য বানরের সিরাম ব্যবহার করা হয়। ডিএনএ ভ্যাকসিন আবিষ্কার এখনো পরীক্ষাগার পর্যায়ে আছে। আশা করা যাচ্ছে অতিসত্বর চিকিৎসা কাজে ব্যবহারের জন্য এ ধরনের ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে।
পরিণাম :
বয়সের সঙ্গে এ রোগের পরিমাণ নির্ভরশীল। সাধারণভাবে অল্প বয়স্ক রোগীরা ১-২ সপ্তাহের মধ্যে সুস্থতা লাভ করে কিন্তু মধ্যম বয়সের রোগীরা সুস্থ হওয়ার জন্য ১-৩ মাস লেগে যেতে পারে। তবে বয়স্ক ব্যক্তিরা অনেক দীর্ঘ সময় ধরে এ রোগে ভুগতে পারেন। গর্ভবতী মহিলাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ফলে গর্ভের বাচ্চার কোনো ধরনের অসুবিধা পরিলক্ষিত হয় না। কোনো কোনো রোগীদের পা ফুলে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়। যার কারণ নির্ণয় করা এখনো সম্ভব হয়নি।
সহকারী অধ্যাপক (কার্ডিওলজি)ডা. এম শমশের আলী
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, কলেজ গেট, শ্যামলী, ঢাকাSource: http://www.jaijaidinbd.com
- 3354 views
- 2 answers
- 0 votes
-
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ১ টি প্রশ্ন যারা ডলার কেনা বেচা করেন তাদের জন্য। তাদের চেনা উচিৎ কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে এদের চেনার কোন উপাই নেই। কারনঃ
এরা এদের ফেসবুক প্রোফাইল বানাই এমন ভাবে যে আপনি বিশ্বাস করতে বাধ্য। যেমন অনেক নাম করা company বা সরকারী অফিস এর নাম দিয়ে প্রোফাইল নানাই। শিক্ষা গত যোগ্যতা থাকে অনেক উচ্চ, আর অনেক রিপুটেড স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি র নাম ব্যবহার করে যেখানে তারা কনদিন যায় নি বা সেখানে পড়ার যোগ্যতা তাদের নেই।
অনেক বড় গ্রুপ এর এডমিন ও হতে পারে। সুতারাং ফেসবুক প্রোফাইল বা ব্যবহার দেখে আপনি চিনতে পারবেন না এরা ভাল কি খারাপ।
যেভাবে ডলার প্রতারনার, ধোকাবাজি থেকে রেহাই পাবেন।
যারা ডলার কিনবেন:–
1. চেষ্টা করবেন পরিচিত লোকজনের কাছ থেকে কিনতে, অথবা, যাদের রেপারেন্স আছে। ডলারের দাম একটু বেশি হলেও তাদের থেকে কেনা ভালো, প্রতারনার হাত থেকে বেছে গেলেন।
2. অপরিচিতদের কাছ থেকে কিনলে, আগে টাকা পাঠাবেননা, টাকা পাঠানোর আগে চেক করে নিন ডলার আপনার একাউন্টে জমা হয়েছে কি না?যারা ডলার বিক্রয় করবেন:-
1. অপরিচিতদের কাছে ডলার বিক্রয় করলে, আগে ডলার পাঠাবেননা, ডলার পাঠানোর আগে চেক করে নিন টাকা আপনার একাউন্টে জমা হয়েছে কি না? প্রয়োজনে বিকশ একাউন্ট, বুথে গিয়ে অথবা, ব্যাংক এর হেল্প লাইনে কল দিয়ে ভেলেন্স জেনেনিন।
2. অপরিচিত জায়গায় একা না যাওয়া-ই ভল।** সন্দেহজনক ব্যক্তির, চোরদের নাম্বার Facebook Search, Google Search দিয়ে দেখলে এদের সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে পারেন আবার নাও পেতে পারেন।
কয়েকটি প্রতারক এর ফোন নাম্বার ও ঠিকানা আমি পরবর্তী পোস্ট এ আমি দেব ইনশাল্লাহ।
আর আপনারা যদি কোন প্রতারক এর ফাদে পড়ে থাকেন তাহলে তাদের সম্পর্কে নিছে লিখুন। অবশ্যয় প্রতারকের ফোন অথবা মোবাইল নাম্বার ফেসবুক প্রোফাইল, ফটো, ইতাদি লিখবেন।
- 5722 views
- 2 answers
- 0 votes
-
এটা বর্তমানে অনেক বড় ১ টা সমস্যা। কারন অনেক ভাই আছেন যারা তাদের কষ্টে অর্জন হারিয়ে ফেলেন ১ মুহূর্তেই প্রতারক দের ফাদে পড়ে। এ রকম আমিও দু’বার এই সমস্যাই পরেছি। তাই আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
যেভাবে ডলার প্রতারনার, ধোকাবাজি থেকে রেহাই পাবেন।
যারা ডলার কিনবেন:–
1. চেষ্টা করবেন পরিচিত লোকজনের কাছ থেকে কিনতে, অথবা, যাদের রেপারেন্স আছে। ডলারের দাম একটু বেশি হলেও তাদের থেকে কেনা ভালো, প্রতারনার হাত থেকে বেছে গেলেন।
2. অপরিচিতদের কাছ থেকে কিনলে, আগে টাকা পাঠাবেননা, টাকা পাঠানোর আগে চেক করে নিন ডলার আপনার একাউন্টে জমা হয়েছে কি না?যারা ডলার বিক্রয় করবেন:-
1. অপরিচিতদের কাছে ডলার বিক্রয় করলে, আগে ডলার পাঠাবেননা, ডলার পাঠানোর আগে চেক করে নিন টাকা আপনার একাউন্টে জমা হয়েছে কি না? প্রয়োজনে বিকশ একাউন্ট, বুথে গিয়ে অথবা, ব্যাংক এর হেল্প লাইনে কল দিয়ে ভেলেন্স জেনেনিন।
2. অপরিচিত জায়গায় একা না যাওয়া-ই ভল।** সন্দেহজনক ব্যক্তির, চোরদের নাম্বার Facebook Search, Google Search দিয়ে দেখলে এদের সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে পারেন।
আর আপনারা যদি কোন প্রতারক এর ফাদে পড়ে থাকেন তাহলে তাদের সম্পর্কে নিছে লিখুন। অবশ্যয় প্রতারকের ফোন অথবা মোবাইল নাম্বার ফেসবুক প্রোফাইল, ফটো, ইতাদি লিখবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
This answer accepted by Mohi Uddin. on May 28, 2017 Earned 5 points.
- 6329 views
- 5 answers
- 0 votes
-
আপনি সময়ের সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন করেছেন কারন এই সমস্যা সকল অসৎ ইউটিউবার দের। সে জন্য এটা জানা খুবই জুরুরি যে ইউটিউব চ্যানেল ব্যান্ড হওয়ার কারন কি এবং কিভাবে এর হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাই। চলুন জেনে নিয়।
চ্যানেল ব্যান থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে আপনি যা করবেনঃ
- কপিরাইট ভিডিও আপলোড করা থেকে বিরত থাকুন। শুধু মাত্র নিজের ভিডিও ছাড়া কারো ভিডিও আপলোড বিভিন্ন উপায়ে কাট ছাট করে আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- ক্রাক /সিরিয়াল /হ্যাকিং এই সব ভিডিও বানানো থেকে বিরত থাকুন।
- টাইটেল ডেস্ক্রিপশান কপি করবেন না।
- মেটাডাটা, আনরিলেটেড কনটেন্ট, আনরিলেটেড টাগ ডেস্ক্রিপশান এ লিখবেন না।
- শুধু মাত্র টাগ অপশানে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
- যে খানে সেখানে ভিডিও শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন। শুধু মাত্র নিজের ফ্যান পেজ থেকে ভিডিও শেয়ার করুন।
- কোন প্রকার সাবস্ক্রাইব বাড়ানোর জন্যে বিভিন্ন ভাবে অবৈধ উপায় থেকে বিরত থাকুন।
- স্পাম করা থেকে বিরত থাকুন।
এই গুলো যদি মেনে চলেন তাহলে আপনার চ্যানেল কোন দিন ব্যান্ড হবে না ইনশাল্লাহ। সৎ ভাবে কাজ করুন লাইফ টাইম গ্যারান্টি ইনকাম করতে পারবেন।
জেনে নিন কিভাবে আপনার ভিডিও চ্যানেল দ্রুত রাঙ্ক করাবেন।
ধন্যবাদ
This answer accepted by Reset Code. on March 1, 2017 Earned 5 points.
- 9235 views
- 1 answers
- 0 votes
-
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে মুক্ত বাজার ব্যবস্থা। যা হলো অনলাইলের মাধ্যমে অন্য আরেক জনের প্রডাক্ট বিক্রয় করে এর থেকে কমিশন লাভ করা।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শেখার আগে যে বিষয় জানা অত্যান্ত জরুরী তা নিন্মরুপ:
- নিশ নির্বাচন বা কিওয়ার্ড নির্বাচন বা রিসার্স।
- প্রডাক্ট রিসার্স।
- ওয়েব সাইট তৈরির যাবতীয় নিতিমালা বা প্রসেস
- কন্টেন্ট ডেভলপমেন্ট করা।
- ল্যান্ডিং পেজ বানানো।
- ইমেইল লিষ্ট বিল্ডিং।
- কনভার্সন রেট অপটিমাইজেশন (লিংক বিল্ডিং)।
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO করা।
- সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
- পেইড মার্কেটিং (অ্যাডঅ্যায়ার্ড, ফেসবুক ইত্যাদি)।
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
- 1073 views
- 2 answers
- 0 votes
-
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। আমি সংক্ষেপে CPA সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করছি।
* সি. পি. এ. (CPA) কি?
CPA এর ফুল মিনিং Cost Per Action । CPA কে Pay Per Action ও বলা হয়। CPA তে বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে, কোন ভিজিটর যদি শুধুমাত্র সাইনআপ করে তাহলে প্রতিটি সাইনআপ এর জন্য পেমেন্ট করা হয়। ধরুন, কোন গেমিং সাইট একটা অফার দিলো যে, ”যারা আমাদের সাইটে সাইনআপ করিয়ে দেবে তাদেরকে প্রত্যেকটি সাইনআপের জন্য ১০ ডলার করে দেয়া হবে।” এর মানে আপনি অনলাইনে কাউকে অফার দিয়ে যদি তাদের সাইটে সাইনআপ করিয়ে দিতে পারেন তাহলে আপনি প্রত্যেকটি সাইনআপের জন্য ১০ ডলার করে পাবেন।
* সি পি এ (CPA) কেন করবেন?
উওর: সি পি এ (CPA) কাজ তুলনামূলক সহজ। বিড ছাড়াই করা যায় এবং পেমেন্ট অনেক বেশী এবং প্রতি ৭ দিন পর পর টাকা তুলতে পারবেন।* সিপিএ মার্কেটিং নতুনদের জন্য সহজ কেন?
উওর: এই কাজটি খুবই সহজ। এখানে সাধারণত যে ধরনের কাজ করতে হয়, Email Submit, Zip Submit, Download,Short Registration etc.* সি পি এ (CPA)-তে ক্যারিয়ার কেমন?
উওর: সি পি এ হলো বিলিয়ন ডলারের মার্কেটপ্লেস। অনলাইনে আয়ের একটি বড় মাধ্যম হলো সি পি এ (CPA)। শুধুমাত্র সঠিক গাইডলাইন ও দিক নির্দেশনার অভাবে অনেকেই এই মার্কেটপ্লেসে সফলভাবে কাজ করতে পারছেন না। সি পি এ (CPA) মার্কেটপ্লেস থেকে প্রতিদিন আয় করা যায়। এখানে বড় সুবিধা হল আপনি কোন প্রকার বিড করা ছাড়াই কাজ করতে পারবেন। আমাদের এই কোর্সটি সম্পন্ন করে আপনিও হতে পারেন এই বিলিয়ন ডলারের মার্কেটপ্লেস এর যোগ্য উত্তরসূরী।www.itinfoworld.com
- 8726 views
- 2 answers
- 1 votes
-
অনেক সময়েই আমরা ভুল করে অন্য কাউকে মেইল পাঠিয়ে ফেলি। অসাবধানতায় ভুল মানুষকে মেল পাঠিয়ে ফেলা খুবই লজ্জার ঘটনা। তবে আপনি যদি জিমেইল থেকে এমন কাণ্ড ঘটিয়ে থাকেন, তাহলে সেই মেইল প্রত্যাহার করার উপায় রয়েছে।
ভুলবশত পাঠানো মেল প্রত্যাহার করতে কী করবেন জেনে নিন- (শুধু মাত্র Gmail ব্যবহার কারীদের জন্য)
১) Gmail ব্যবহার করুন।
২) এবার ডানদিকে সেটিংস অপশনে ক্লিক করুন।
৩) এবার “Undo Send” সেকশনে গিয়ে “Enable Undo Send” -এ ক্লিক করুন।
৪) এবার “Send cancellation period”-এ কোন সময়ে মেলটি পাঠিয়েছিলেন সেই সময়টি দিন।
৫) এবার একেবারে পেজের নিচে save changes-এ ক্লিক করুন।
৬) Undo sending your message-এ ক্লিক করুন।
৭) Undo Send-এ ক্লিক করার পরই আপনি যেকোনো ই-মেইল পাঠানো ক্যানসেল করতে পারবেন।
৮) আর তখনই “Your message has been sent” বলে একটি মেসেজ আপনি দেখতে পাবেন। এবং Undo or View message দুটি অপশন পাবেন।
৯) এবার Undo অপশনে ক্লিক করুন যদি আপনি ভুল ব্যক্তিকে মেইল পাঠিয়ে থাকেন।ধন্যবাদ।
- 6245 views
- 1 answers
- 1 votes