IT Info World's Profile
Default
96
Points

Questions
7

Answers
41

  • টেলিভিশন হল একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যা ভিডিও এবং অডিও সিগন্যাল গ্রহণ করে এবং সেগুলোকে দর্শকদের জন্য চিত্র এবং শব্দে রূপান্তর করে। এটি বিভিন্ন অনুষ্ঠান, চলচ্চিত্র, খবর, বিজ্ঞাপন এবং অন্যান্য বিনোদনমূলক সামগ্রী প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

    টেলিভিশনের কাজ:

    1. তথ্য প্রচার: টেলিভিশন খবর, শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান, এবং অন্যান্য তথ্য প্রদান করে, যা দর্শকদের সচেতন করে তোলে।
    2. বিনোদন: বিভিন্ন শো, সিনেমা, সিরিজ, এবং রিয়্যালিটি শো প্রদর্শন করে, যা দর্শকদের বিনোদন দেয়।
    3. শিক্ষা: টেলিভিশন শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম এবং ডকুমেন্টারি সম্প্রচার করে, যা দর্শকদের নতুন জ্ঞান অর্জনে সহায়ক।
    4. সংস্কৃতি প্রচার: বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান প্রচারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সাংস্কৃতিক সচেতনতা বাড়ায়।
    5. সামাজিক সংযোগ: টেলিভিশন সাধারণত একটি পরিবারের একসাথে বসে দেখার মাধ্যম, যা সামাজিক সংযোগ সৃষ্টি করে।

    আধুনিক টেলিভিশন:

    • ডিজিটাল টেলিভিশন: উচ্চ-definition (HD), 4K এবং স্মার্ট টিভি প্রযুক্তি ব্যবহার করে উন্নত চিত্র এবং শব্দ প্রদান করে।
    • স্ট্রিমিং সেবা: নেটফ্লিক্স, আমাজন প্রাইম ভিডিও ইত্যাদির মাধ্যমে অনলাইন কনটেন্ট দেখতে সক্ষম করে।

     

    সারসংক্ষেপে, টেলিভিশন একটি গুরুত্বপূর্ণ মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, যা বিনোদন, শিক্ষা, এবং তথ্য প্রচারের মাধ্যমে মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

     

    টেলিভিশন: আধুনিক জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ

    টেলিভিশন, এক সময়ের বিনোদনের প্রধান মাধ্যম, আজও আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি শুধুমাত্র বিনোদনের উৎস নয়, বরং তথ্য, শিক্ষা এবং সংস্কৃতি প্রচারের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। চলুন দেখি, টেলিভিশনের ইতিহাস, এর কাজ, এবং আধুনিক যুগে এর প্রভাব।

    টেলিভিশনের ইতিহাসঃ

    টেলিভিশনের ইতিহাস 20 শতকের প্রথম দিকে শুরু হয়। 1920-এর দশকে প্রথম পরীক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু হয় এবং 1930-এর দশকে এটি সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে শুরু করে। প্রথমে কালো-সাদা টেলিভিশন ছিল, কিন্তু 1960-এর দশকে রঙিন টেলিভিশনের উদ্ভাবন ঘটে। ডিজিটাল টেলিভিশন এবং স্মার্ট টিভির আবির্ভাবের সাথে সাথে টেলিভিশন প্রযুক্তি ব্যাপক পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়েছে।

    টেলিভিশনের কাজঃ

    টেলিভিশন বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করে:

    1. তথ্য প্রচার: সংবাদ চ্যানেলগুলি দেশ এবং বিদেশের খবর প্রচার করে, যা দর্শকদের সচেতন রাখে।
    2. বিনোদন: বিভিন্ন ধরনের শো, সিনেমা এবং সিরিজের মাধ্যমে দর্শকদের বিনোদন দেয়।
    3. শিক্ষা: শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান, ডকুমেন্টারি এবং টিউটোরিয়াল প্রদর্শন করে, যা জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক।
    4. সংস্কৃতি প্রচার: বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং উৎসবের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সাংস্কৃতিক সচেতনতা বাড়ায়।

     

    আধুনিক টেলিভিশন

    আজকের টেলিভিশন প্রযুক্তি আধুনিকীকরণের কারণে একটি নতুন আকার নিয়েছে। স্মার্ট টিভি, যা ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে স্ট্রিমিং সেবা ব্যবহার করতে পারে, আজকাল জনপ্রিয়। নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম, এবং অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে দর্শকরা তাদের পছন্দের কনটেন্ট যখন এবং যেখানেই চান দেখতে পারেন।

    টেলিভিশনের প্রভাব

    টেলিভিশনের সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক প্রভাব বিশাল। এটি পরিবারের সদস্যদের একত্রে বসে দেখার একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে, যা সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধি করে। আবার, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ব্যবসাগুলোর জন্য একটি শক্তিশালী মার্কেটিং টুলও।

    টেলিভিশন আজকের যুগে শুধুমাত্র একটি বিনোদন মাধ্যম নয়; এটি তথ্য, শিক্ষা, এবং সংস্কৃতি প্রচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে, টেলিভিশন আমাদের জীবনে নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে চলেছে। তাই, টেলিভিশনের প্রতি আমাদের আকর্ষণ এবং আগ্রহ কখনোই শেষ হবে না।

    • 581 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Default Asked on October 30, 2024 in কম্পিউটার.

    HDMI (High-Definition Multimedia Interface) হল একটি ডিজিটাল ইন্টারফেস যা অডিও এবং ভিডিও সিগন্যাল একত্রে স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত টেলিভিশন, মনিটর, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

    HDMI এর বৈশিষ্ট্য:

    1. ডিজিটাল সিগন্যাল: HDMI ডিজিটাল সিগন্যালের মাধ্যমে অডিও এবং ভিডিও তথ্য স্থানান্তর করে, ফলে মানের ক্ষতি ছাড়াই উচ্চ-মানের চিত্র এবং শব্দ পাওয়া যায়।
    2. একাধিক ফরম্যাট: HDMI একক কেবল দিয়ে উচ্চ-definition ভিডিও (যেমন 4K, 1080p) এবং মাল্টি-চ্যানেল অডিও (যেমন Dolby TrueHD এবং DTS-HD) সমর্থন করে।
    3. এজি এবং রিভার্স: HDMI কেবলগুলি সহজে সংযুক্ত করা যায় এবং এটি রিভার্স কম্প্যাটিবল, অর্থাৎ পুরানো HDMI সংস্করণের সাথে নতুন ডিভাইসেও কাজ করে।
    4. CEC ফিচার: HDMI-তে Consumer Electronics Control (CEC) ফিচার রয়েছে, যা বিভিন্ন HDMI ডিভাইসগুলোকে একটি রিমোটের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়।

    ব্যবহারের ক্ষেত্র:

    • টেলিভিশন: কেবল টিভি, ব্লু-রে প্লেয়ার এবং গেম কনসোল সংযোগের জন্য।
    • কম্পিউটার মনিটর: ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার থেকে মনিটরে ভিডিও এবং অডিও প্রেরণের জন্য।
    • প্রজেক্টর: প্রজেক্টরে ভিডিও এবং অডিও সংযোগের জন্য।

    সারাংশে, HDMI হল একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং কার্যকরী সংযোগ মাধ্যম, যা উচ্চ মানের অডিও ও ভিডিও সিগন্যাল স্থানান্তর করতে সক্ষম।

    • 494 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • রেজোলিউশন হল একটি স্ক্রীনের চিত্রের পরিষ্কারতা এবং বিশদ নির্দেশ করার পরিমাপ। এটি সাধারণত পিক্সেলের সংখ্যা দিয়ে নির্দেশিত হয়, যা স্ক্রীনের দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থে বিভক্ত থাকে। উচ্চ রেজোলিউশন মানে বেশি পিক্সেল, যা একটি ছবিকে আরও স্পষ্ট এবং পরিষ্কার করে।

    রেজোলিউশনের বিভিন্ন ধরন:

    1. HD (High Definition): 1280 x 720 পিক্সেল।
    2. Full HD (FHD): 1920 x 1080 পিক্সেল।
    3. Quad HD (QHD): 2560 x 1440 পিক্সেল।
    4. Ultra HD (4K): 3840 x 2160 পিক্সেল।
    5. 8K: 7680 x 4320 পিক্সেল।

    রেজোলিউশনের গুরুত্ব:

    • ছবির পরিষ্কারতা: উচ্চ রেজোলিউশন চিত্রের বিশদ এবং স্পষ্টতা বাড়ায়।
    • ভিউইং অভিজ্ঞতা: সিনেমা, গেমিং, এবং ডিজাইন করার ক্ষেত্রে ভালো অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
    • স্ক্রীন সাইজের সাথে সামঞ্জস্য: একটি বড় স্ক্রীনে উচ্চ রেজোলিউশন প্রয়োজন, যাতে ছবির গুণগত মান বজায় থাকে।

    সারাংশে, রেজোলিউশন একটি স্ক্রীনের চিত্রের গুণমান নির্ধারণ করে এবং এটি ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

     

    Resolution 1920 x 1080 মানে কি?

    রেজোলিউশন 1920 x 1080 মানে হল স্ক্রীনে পিক্সেলের সংখ্যা। এখানে, প্রথম সংখ্যাটি (1920) হল স্ক্রীনের প্রস্থ এবং দ্বিতীয় সংখ্যাটি (1080) হল স্ক্রীনের উচ্চতা। অর্থাৎ:

    • 1920 পিক্সেল প্রস্থে
    • 1080 পিক্সেল উচ্চতায়

    এর কিছু বৈশিষ্ট্য:

    1. Full HD: 1920 x 1080 রেজোলিউশনকে সাধারণত Full HD (FHD) বলা হয়। এটি 1080p হিসেবেও পরিচিত।
    2. ছবির পরিষ্কারতা: এই রেজোলিউশন উচ্চ মানের চিত্র এবং ভিডিও প্রদর্শনের জন্য আদর্শ, যা সাধারণত সিনেমা, গেমিং, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
    3. গুণগত অভিজ্ঞতা: 1920 x 1080 রেজোলিউশন সঠিক রঙ, বিস্তারিত ছবি, এবং ভালো ভিউইং অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

    সারসংক্ষেপে, 1920 x 1080 রেজোলিউশন মানে হল একটি স্ক্রীন যেখানে 1920টি পিক্সেল প্রস্থে এবং 1080টি পিক্সেল উচ্চতায় রয়েছে, যা Full HD ভিডিও এবং চিত্রের জন্য আদর্শ।

    • 412 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • মনিটর হল একটি আউটপুট ডিভাইস, যা কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইসের তথ্য এবং গ্রাফিক্স প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি স্ক্রীন যা ভিডিও সিগন্যালকে ভিজ্যুয়াল ফর্মে রূপান্তর করে, যাতে ব্যবহারকারী তথ্য দেখতে পারে।

    মনিটরের কাজ:

    1. তথ্য প্রদর্শন: মনিটর কম্পিউটারের প্রক্রিয়াজাত তথ্য যেমন টেক্সট, ছবি, ভিডিও, এবং অন্যান্য গ্রাফিক্যাল উপাদান দেখায়।
    2. ইন্টারঅ্যাকশন: ব্যবহারকারী মনিটরের মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ও সফটওয়্যারের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারেন, যেমন ডোকুমেন্ট তৈরি, গেম খেলা, বা ভিডিও দেখা।
    3. ডিজাইন এবং ক্রিয়েটিভ কাজ: গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, এবং অন্যান্য ক্রিয়েটিভ কাজের জন্য মনিটরের সঠিক রঙ এবং স্পষ্টতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    4. গেমিং: উচ্চ রিফ্রেশ রেট এবং দ্রুত রেস্পন্স টাইম সহ মনিটর গেমারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আরও স্মুথ এবং অভিজ্ঞতামূলক গেমিং প্রদান করে।
    5. ভিডিও কনফারেন্সিং: মনিটর ভিডিও কল এবং অনলাইন মিটিংয়ে ব্যবহৃত হয়, যা যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

    মনিটরের বিভিন্ন ধরনের সাইজ, রেজুলেশন, এবং প্রযুক্তি (যেমন LCD, LED, OLED) রয়েছে, যা বিভিন্ন ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী নির্বাচিত হয়।

     

    LCD, LED, এবং OLED হল মনিটর প্রযুক্তির তিনটি প্রধান ধরনের। এগুলোর মধ্যে প্রধান পার্থক্য এবং বৈশিষ্ট্যগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:

    1. LCD (Liquid Crystal Display):

    • কাজের পদ্ধতি: LCD মনিটরগুলি লিকুইড ক্রিস্টালস ব্যবহার করে, যা আলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। সাধারণত, ব্যাকলাইট হিসেবে CCFL (Cold Cathode Fluorescent Lamp) ব্যবহৃত হয়।
    • LCD Monitor এর বৈশিষ্ট্য:
      • সাধারণত পাতলা এবং হালকা।
      • ভাল রঙের পুনরুৎপাদন, কিন্তু কালো রঙ কিছুটা ধূসর হতে পারে।
      • ভিউইং অ্যাঙ্গেল তুলনামূলকভাবে সীমিত।

    2. LED (Light Emitting Diode):

    • কাজের পদ্ধতি: LED মনিটরগুলি LCD প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে, তবে ব্যাকলাইট হিসেবে LED ব্যবহার করে। এটি দুটি ধরনের হতে পারে: টুকরো টুকরো (edge-lit) এবং পুরো প্যানেল (full-array)।
    • LED Monitor এর বৈশিষ্ট্য:
      • আরও উজ্জ্বল এবং শক্তি সাশ্রয়ী।
      • কালো রঙ আরও গাঢ় এবং কনট্রাস্ট রেশিও উন্নত।
      • পাতলা ডিজাইন এবং ভালো ভিউইং অ্যাঙ্গেল।

    3. OLED (Organic Light Emitting Diode):

    • কাজের পদ্ধতি: OLED প্যানেলগুলি অর্গানিক কম্পাউন্ড ব্যবহার করে, যা নিজেই আলো তৈরি করে, ফলে ব্যাকলাইটের প্রয়োজন হয় না।
    • OLED Monitor এর বৈশিষ্ট্য:
      • গভীর কালো রঙ এবং অসাধারণ কনট্রাস্ট রেশিও।
      • বিস্তৃত ভিউইং অ্যাঙ্গেল এবং রঙের সঠিকতা।
      • দ্রুত রেস্পন্স টাইম, যা গেমিং এবং ভিডিওতে উপকারী।

    সারসংক্ষেপ:

    • LCD: সাধারণত ভাল, তবে কালো রঙের গাড়ত্ব কম।
    • LED: LCD-এর উন্নত সংস্করণ, যা উজ্জ্বল এবং শক্তি সাশ্রয়ী।
    • OLED: সর্বোচ্চ মানের চিত্র এবং কালো রঙ, কিন্তু দাম সাধারণত বেশি।

    আপনার ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে (যেমন গেমিং, ডিজাইন, বা সাধারণ ব্যবহার) আপনি যে প্যানেলটি নির্বাচন করবেন তা নির্ভর করে।

    • 472 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Default Asked on October 30, 2024 in কম্পিউটার.

    মনিটরের Hz (হার্জ) হল রিফ্রেশ রেট, যা প্রতি সেকেন্ডে মনিটর কতবার নতুন ইমেজ দেখাতে পারে তা নির্দেশ করে। উদাহরণস্বরূপ:

    • 60Hz: প্রতি সেকেন্ডে 60 বার ইমেজ রিফ্রেশ হয়।
    • 75Hz: প্রতি সেকেন্ডে 75 বার।
    • 144Hz: প্রতি সেকেন্ডে 144 বার।

    রিফ্রেশ রেটের গুরুত্ব হল এটি স্ক্রীনের গতিশীলতা এবং স্মুথনেসকে প্রভাবিত করে। উচ্চ রিফ্রেশ রেট (যেমন 120Hz বা 144Hz) দ্রুত গতির গেমিং বা ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে আরও স্মুথ এবং স্বচ্ছ অভিজ্ঞতা প্রদান করে। তুলনামূলকভাবে, নিম্ন রিফ্রেশ রেট (যেমন 60Hz) সাধারণ ব্যবহার এবং অফিস কাজের জন্য যথেষ্ট হতে পারে, তবে দ্রুত গতির অ্যাকশনে কিছুটা ঝাপসা দেখা দিতে পারে।

    • 406 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Hz (হার্জ) হল একটি মাপের একক, যা প্রতি সেকেন্ডে ঘটনার সংখ্যা নির্দেশ করে। এটি সাধারণত রিফ্রেশ রেট, ফ্রেম রেট এবং সাউন্ড ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ:

    • মনিটরের রিফ্রেশ রেট: 75Hz মানে প্রতি সেকেন্ডে 75 বার স্ক্রীনে নতুন ইমেজ প্রদর্শিত হচ্ছে।
    • অডিও ফ্রিকোয়েন্সি: 440Hz মানে প্রতি সেকেন্ডে 440 তরঙ্গকূট সৃষ্টি হচ্ছে, যা একটি নির্দিষ্ট সাউন্ড টোন নির্দেশ করে।

    মোটের ওপর, Hz একটি সময়ের একক যা কত দ্রুত কিছু ঘটছে তা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

    “Hz” শব্দটি “হার্জ” এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যা আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতিতে (SI) একটি ফ্রিকোয়েন্সির একক। এটি প্রতি সেকেন্ডে কতগুলি সাইকেল (অথবা ঘটনা) ঘটছে তা নির্দেশ করে।

    বিস্তারিত:

    • 1 Hz মানে প্রতি সেকেন্ডে এক সাইকেল।
    • কিলোহার্জ (kHz): 1,000 Hz, যা সাধারণত শব্দের ফ্রিকোয়েন্সির জন্য ব্যবহৃত হয়।
    • মেগাহার্জ (MHz): 1,000,000 Hz, যা রেডিও ফ্রিকোয়েন্সিতে সাধারণত ব্যবহৃত হয়।
    • গিগাহার্জ (GHz): 1,000,000,000 Hz, যা কম্পিউটার প্রসেসর এবং ওয়্যারলেস যোগাযোগে ব্যবহৃত হয়।

    হার্জ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন ইলেকট্রনিক্স, টেলিকমিউনিকেশন এবং অডিও, সাইকেল, কম্পন এবং তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি মাপার জন্য।

    • 448 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Monitor এর Panel type VA:

    VA (Vertical Alignment) প্যানেল টাইপটি একটি ধরনের LCD প্যানেল প্রযুক্তি। VA প্যানেলগুলি সাধারণত নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত:

    1. উচ্চ কনট্রাস্ট রেশিও: VA প্যানেলগুলিতে সাধারণত অন্যান্য প্যানেলগুলির তুলনায় উচ্চ কনট্রাস্ট রেশিও থাকে, যা গাঢ় কালো এবং উজ্জ্বল সাদা তৈরি করতে সহায়ক।
    2. ভিউইং অ্যাঙ্গেল: VA প্যানেলগুলি সাধারণত ভালো ভিউইং অ্যাঙ্গেল প্রদান করে, কিন্তু কিছুটা কম হয় অন্য প্যানেলগুলির (যেমন IPS) তুলনায়।
    3. রঙের পুনরুৎপাদন: VA প্যানেলগুলি রঙের ভালো পুনরুৎপাদন করে, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি IPS প্যানেলের থেকে কম সঠিক হতে পারে।
    4. রেস্পন্স টাইম: VA প্যানেলের রেস্পন্স টাইম সাধারণত তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে, যা গেমিং এর জন্য কিছুটা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

    সারসংক্ষেপে, VA প্যানেলগুলি সাধারণত বিনোদন এবং মিডিয়া কনজাম্পশনের জন্য ভাল অপশন, যেখানে গাঢ় কনট্রাস্ট এবং রঙের বৈচিত্র্য গুরুত্বপূর্ণ।

     

    Monitor এর Panel type IPS:

    IPS (In-Plane Switching) প্যানেল হল একটি ধরনের LCD প্যানেল প্রযুক্তি। এটি কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত:

    1. ভিউইং অ্যাঙ্গেল: IPS প্যানেলগুলি 178 ডিগ্রি পর্যন্ত ভালো ভিউইং অ্যাঙ্গেল প্রদান করে, অর্থাৎ, আপনি যেকোনো কোণ থেকে স্ক্রীনটি দেখতে পারবেন এবং রঙ এবং কনট্রাস্টে কম পরিবর্তন দেখা যাবে।
    2. রঙের সঠিকতা: IPS প্যানেলগুলি সাধারণত অত্যন্ত সঠিক রঙের পুনরুৎপাদন করে, যা ডিজাইন, ফটো এডিটিং এবং ভিডিও সম্পাদনার জন্য আদর্শ।
    3. রেস্পন্স টাইম: IPS প্যানেলগুলির রেস্পন্স টাইম সাধারণত VA প্যানেলের তুলনায় ভালো, তবে এখনও TN (Twisted Nematic) প্যানেলের চেয়ে কিছুটা কম।
    4. স্টেবিলিটি: IPS প্যানেলগুলি অ্যান্টি-গ্লেয়ার ফিচার সহ আসে, যা উজ্জ্বল আলোতে ব্যবহার করাও সহজ করে।

    সারসংক্ষেপে, IPS প্যানেলগুলি সঠিক রঙ এবং বিস্তৃত ভিউইং অ্যাঙ্গেল চাইলে একটি চমৎকার পছন্দ, বিশেষ করে ক্রিয়েটিভ কাজের জন্য।

     

    কোন Panel টা ভাল হবে VA না IPS?

    এটি আপনার ব্যবহারের উপর নির্ভর করে। যদি আপনি:

    • গেমিং করতে চান: TN প্যানেলগুলি দ্রুত রেস্পন্স টাইমের জন্য ভালো, তবে IPS প্যানেলও ভালো পছন্দ, বিশেষ করে গতি এবং রঙের সঠিকতার জন্য।
    • ফটো এডিটিং বা ডিজাইন: IPS প্যানেলগুলির সঠিক রঙের পুনরুৎপাদন খুব গুরুত্বপূর্ণ, তাই এখানে IPS ভাল।
    • সিনেমা বা সাধারণ ব্যবহারে: VA প্যানেলগুলি গাঢ় কনট্রাস্ট এবং রঙের বৈচিত্র্য দিয়ে ভালো অভিজ্ঞতা দিতে পারে।

    আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে প্যানেলটি উপযুক্ত, সেটি বেছে নিন!

    • 420 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • আপনি যদি এক্সপার্ট হন তাহলে ব্লগিং করার জন্য কোন কোর্স করার প্রয়োজন নেই কারণ বর্তমানে ইউটিউব এবং বিভিন্ন ব্লগে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পোস্ট করা আছে যেগুলো পড়ে আপনি নিজেই শিখতে পারবেন।

    কোর্স করে টাকা খরচ করার কোন প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না।

     

    আরও পড়ুন…

    আমি অনলাইনে একটা SEO কোর্স করতে চাই। এতে আমি কতটুকু সফল হতে পারব?

    • 928 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • হ্যাঁ ভাই, লেখাপড়ার পাশাপাশি ব্লগিং করা সম্ভব। আপনি সময় ভাগ করে নেবেন। প্রতিদিন রাতে 2 ঘন্টা সময় দেন তাহলে হবে।

    • 740 views
    • 3 answers
    • 0 votes
  • ব্লগিং স্টার্ট করার পূর্বে  জানতে হবে,

      1. ওয়েব সাইটে কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল পোস্ট করতে হয়।
      2. ব্লগ তৈরি করা। অথবা কাহকে দিয়ে তৈরি করা। 
      3. HTML Basic
      4. Keyword Plan / কিওয়ার্ড রিসার্চ
      5. আর্টিকেল রাইটিং।
      6. এসইও – On Page SEO and Off Page SEO.
      7. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

    ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। 

    • 1151 views
    • 3 answers
    • 0 votes