জুই's Profile
Default
18
Points

Questions
9

Answers
3

  • আপনার Teletalk  সিম এ 4জি সেবা পাওয়ার জন্য উপযুক্ত কী না তা জানতে chk লিখে SMS করুন 157 নাম্বারে।

    • 545 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • টেলিটক সিম 3G থেকে 4G সিমে মাইগ্রেট করতে হলে “4G” লিখে, সেন্ড করুন 111 নাম্বারে।

    • 528 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • ১. নিয়ত – অন্তরে(যে কোনো ভাষায়)।

    ২. নামায শুরু– তাকবীরে তাহরীমা– আল্লাহুআকবার। অর্থঃ আল্লাহ মহান।

    ৩. হাত বেধে– সানা– সুবহানাকা আল্লাহুম্মা,ওয়া বিহামদিকা,ওয়া তাবারাকাসমুকা,ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা,
    ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা।
    অর্থঃ হে আল্লাহ ! তুমি পাক-পবিত্র , তোমারই জন্য সমস্ত্ প্রশংসা, তোমার নাম পবিত্র এবং বরকতময়, তোমার গৌরব অতি উচ্চ , তুমি ছাড়া অন্য কেহ উপাস্য নাই ।

    ৪. সানা পড়ার পর- আউযুবিল্লাহ– আউযুবিল্লা হিমিনাশ শায়তোয়ানির রজিম। অর্থঃ আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

    ৫. আউযুবিল্লাহ পড়ার পর– বিসমিল্লাহ – বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। অর্থঃ পরমকরুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

    ৬. বিসমিল্লাহ বলে সূরা ফাতেহা এবং এর সাথে পবিত্র কোরআন থেকে যে কোনো একটি সূরা।

    ৭. তারপর ‘আল্লাহুআকবার’ বলে- রুকু- ‘সুবহানা রব্বীয়াল আযীম’(৩বার)। অর্থঃ আমি মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা ঘোষণা করছি।

    ৮. রুকু হইতে উঠিবার সময়– সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ।(১বার) অর্থঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রশংসা করে, আল্লাহ তার কথা শ্রবন করেন।

    রাব্বানা লাকাল হামদ অথবা রাব্বানা লাকাল হামদ হামদান কাছীরান ত্বাইয়্যেবান মুবারাকানফিহ।(ঈমামের পেছনে মুকতাদিরা বলবে) অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক অধিক অধিক প্রশংসা ও পবিত্রতা তোমারই। (এখানে রাব্বানা লাকাল হামদ পর্যন্ত পড়লেও হবে।)

    ৯. রুকু হইতে উঠিবার পর- সিজদাহ– “সুবহানা রাব্বীয়াল আ‘লা” (৩বার)। অর্থঃ ‘আমি আমার সুউচ্চ প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করছি’।

    এর পর আবার উঠে দাড়িয়ে হাত বেধে সূরা ফাতেহার সাথে অন্য একটি সূরা পড়ে অনুরূপ করে তাশাহুদে বসতে হবে। ৪ রাকায়াত বিশিষ্ট নামাজ হলে শুধু ‘আত্তাহিয়াতু’ পড়ে আবার উঠে দাড়াতে হবে, আর ২ রাকায়াত বিশিষ্ট নামাজ হলে নিম্নক্ত ৪ টি দোয়া পড়ে সালাম ফিরাতে হবে।

    ১০. তাশাহুদ-

    ক. আত্তাহিয়াতু- আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস্ সালাওয়াতু, ওয়াত্ তাইয়িবাতু। আস্সালামু ‘আলাইকা আইয়্যুহান নাবীয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আস্সালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস্ সালিহীন। আশহাদু আল-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশ্হাদু আননা মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।

    অর্থ : আমাদের সকল সালাম শ্রদ্ধা, আমাদের সব নামায এবং সকল প্রকার পবিত্রতা একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে। হে নবী, আপনার প্রতি সালাম, আপনার উপর আল্লাহর রহমত এবং অনুগ্রহ বর্ষিত হউক। আমাদের এবং আল্লাহর সকল নেক বান্দাদের উপর আল্লাহ্র রহমত এবং অনুগ্রহ বর্ষিত হউক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া (ইবাদাতের যোগ্য) আর কেউ নেই, আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মাদ সা. আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল।

    ​খ. দুরুদ- আল্লাহুম্মা সল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া ‘আলা আলি মুদাম্মাদিন। কামা সল্লাইতা ‘আলা ইবরাহীমা ওয়া ‘আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
    আল্লাহুম্মা বারিক ‘আলা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া ‘আলা আলি মুদাম্মাদিন। কামা বারাক্তা ‘আলা ইবরাহীমা ওয়া ‘আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।

    অর্থ: হে আল্লাহ, দয়া ও রহমত করুন হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর প্রতি এবং তার বংশধরদের প্রতি, যেমন রহমত করেছেন হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর। নিশ্চই আপনি উত্তম গুনের আধার এবং মহান। হে আল্লাহ, বরকত নাযিল করুন হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর প্রতি এবং তার বংশধরদের প্রতি, যেমন করেছেন হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর। নিশ্চই আপনি প্রশংসার যোগ্য ও সম্মানের অধিকারী

    গ. দোয়া মাছুরা- আল্লাহুম্মা ইন্নী যলামতু নাফসী যুলমান কাসীরা। ওয়া লা ইয়াগ ফিরুযুনূবা ইল্লা আংতা ফাগ্ফির লী। মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা্। ওয়ার হামনী। ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম।
    অর্থঃ হে আল্লাহ্! আমি আমার নিজ আত্মার উপর বড়ই অত্যাচার করেছি, গুনাহ মাফকারী একমাত্র তুমিই; অতএব তুমি আপনা হইতে আমাকে সম্পূর্ণ ক্ষমা কর এবং আমার প্রতি দয়া কর। তুমি নিশ্চয়ই ক্ষমাশীল দয়ালু।

    ঘ. রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :”তোমরা কেউ যখন তাশাহুদ পড় তখন চারটি জিনিষ থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রার্থনা করো। এই বলে দু’আ করবেঃ

    আল্লাহুম্মা ইন্নী আ’উযুবিকা মিন আযা-বি জাহান্নামা, ওয়া মিন আযা-বিল ক্ববরী, ওয়া মিন ফিতনাতিল মাহইয়া ওয়াল মামা-তি, ওয়া মিন শাররি ফিতনাতিল মাসীহিদ দাজ্জা-ল। (এই দোয়াটি দোয়া মাছুরা পড়ার পরে পড়তে হবে)
    অর্থঃ হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে জাহান্নাম ও কবরের আযাব থেকে, জীবন ও মৃত্যুর ফিতনা থেকে এবং মসীহ দাজ্জালের ফিতনার ক্ষতি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। [হাদিস-মুসলিম শরিফঃ ১২১১]

    ১১. সালাম ফিরানো- ‘আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ’ বলে ডানদিকে ও বামদিকে সালাম দিয়ে নামায শেষ করতে হবে।
    অর্থঃ (হে মুক্তাদী ও ফেরেশ্তাগন) তোমাদের উপর আল্লাহর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হোউক।

    ১২. দোয়া ও জিকির- সালাম ফিরানোর পর রয়েছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পঠিত বেশ কিছু ফজিলতপূর্ন দোয়া ও জিকির। যেমনঃ ৩বার আস্তাগফিরুল্লাহ।অর্থ-আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।

    ১৩. মোনাজাত– রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাঁও ওয়া ফিল্ আখিরাতি হাসানাতাঁও ওয়াকিনা আযাবান্নার।
    অর্থঃ “হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ দান কর এবং আমাদেরকে দোযখের আযাব হতে রক্ষা কর।”(পবিত্র কোরআন,সূরা বাকারা- ২০১)।

    * দোয়া কুনুত-(বিতর নামাযে পড়া হয়)- আল্লাহুম্মা ইন্না নাস্তায়ীনুকা, ওয়া নাস্তাগ্ফিরুকা, ওয়া নু’মিন বিকা, ওয়া নাতাওয়াক্কালু ‘আলাইকা, ওয়া নুছনী আলাইকাল খাইর। ওয়া নাশ কুরুকা, ওয়ালা নাকফুরুকা, ওয়া নাখলাউ, ওয়া নাতরুকু মাঁই ইয়াফজুরুকা আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা না’বুদু ওয়া লাকানুসল্লী, ওয়া নাসজুদু, ওয়া ইলাইকা নাস’আ, ওয়া নাহফিদু, ওয়া নারজু রাহমাতাকা, ওয়া নাখশা আযাবাকা, ইন্না আযাবাকা বিল কুফ্ফারি মুলহিক।

    অর্থ: হে আল্লাহ! আমরা তোমারই সাহায্য চাই। তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল মঙ্গল তোমারই দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি, অকৃতজ্ঞ হই না। হে আল্লাহ! আমরা তোমারই দাসত্ব করি, তোমারই জন্য নামায পড়ি এবং তোমাকেই সিজদাহ করি। আমরা তোমারই দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আমরা তোমারই রহমত আশা করি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি। আর তোমার আযাবতো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।
                                                                                                                                                                               (সতর্কীকরণ: প্রত্যেকটি দোয়া আরবিতে শিখতে হবে।)

    • 678 views
    • 2 answers
    • 0 votes