227
Points
Questions
22
Answers
52
-
ব্যঞ্জনবর্ণ কাকে বলে?
ব্যঞ্জনবর্ণ সম্পর্কে ভালো ধারণা অর্জন করতে হলে অবশ্যই ব্যঞ্জনধ্বনি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। তা না হলে এটা ভালোভাবে বোঝা সম্ভব নয়। এখানে সংক্ষিপ্ত করে বলছে বোঝার চেষ্টা করো আর ব্যঞ্জনধ্বনি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে এখানে ক্লিক করো।
“ব্যঞ্জনধ্বনি: যে ধ্বনি স্বরধ্বনির সাহায্য ছাড়া স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হতে পারে না এবং যে ধ্বনি সাধারণত অন্য ধ্বনিকে আশ্রয় করে উচ্চারিত হয়, তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে।
যেমন: ক্, খ্, গ্, ঘ্, প্, স্, ইত্যাদি। এই ধ্বনিগুলোকে প্রকৃষ্টভাবে শ্রুতিযোগ্য করে উচ্চারণ করতে হলে স্বরধ্বনির আশ্রয় নিতে হয়। যেমন: (ক্+অ=) ক; (গ্+অ=) গ; (প্+অ=) প ইত্যাদি।”
এখন, ব্যঞ্জনবর্ণ হল ব্যঞ্জনধ্বনির লিখিত চিহ্ন বা প্রতীক।
অতএব, ব্যঞ্জনবর্ণের সংজ্ঞা আমরা এভাবে দিতে পারি,
ব্যঞ্জনধ্বনির লিখিত চিহ্ন বা প্রতীককে ব্যঞ্জনবর্ণ বলা হয়।
আবার যেহেতু, ব্যঞ্জনধ্বনি অন্য স্বরধ্বনির সাহায্য ছাড়া স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হতে পারে না তাই ব্যঞ্জনবর্ণ অন্য স্বরবর্ণের সাহায্য ছাড়া উচ্চারিত হতে পারে না। তাই ব্যঞ্জনবর্ণ এর সংজ্ঞা আমারা এভাবেও দিতে পারি।
“যে বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া উচ্চারিত হতে পারে না তাকে ব্যঞ্জনবর্ণ বলে ।”
যেমন: ক, খ, গ, এই বর্ণ বলে কিন্তু স্বাধীনভাবে উচ্চারণ হচ্ছে না। এই বর্ণগুলোকে উচ্চারণ করার জন্য “অ” বর্ণের সাহায্য লাগবে যেমন, (ক্+অ=) ক; (গ্+অ=) গ; সুতরাং এই গুলো ব্যঞ্জনবর্ণ।
বাংলা ভাষায় এ ধরনের বর্ণ মোট ৩৯ টি আছে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কি কি?
বাংলা ভাষায় এ ধরনের বর্ণ মোট ৩৯ টি আছে সুতরাং ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা মোট ৩৯ টি।
ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ত, থ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, শ, ষ, স, হ, ড়, ঢ়, য়, ৎ, ং, ঃ, ঁ
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
আমার এই প্রশ্নের উত্তরটি যদি ভালো লাগে তাহলে আমার ওয়েবসাইট ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
আমার ওয়েবসাইটঃ https://www.knowledgeworldbd.com
আমার ইউটিউব চ্যানেলঃ https://youtube.com/knowledgeworldbd
- 9874 views
- 1 answers
- 0 votes
-
এই পোস্টটি সকল প্রকার প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য কাজে আসবে তাই সকল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে মুখস্ত করার জন্য অনুরোধ করছি।
- 1012 views
- 1 answers
- 0 votes
-
“পালামৌ” ভ্রমণকাহিনীটি কার রচনা করেন সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- 706 views
- 2 answers
- 0 votes
-
- 868 views
- 2 answers
- 0 votes
-
“তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সখিনা বিবির কপাল ভাঙল” এটি একটি জটিল বা মিশ্র বাক্য।
চলুন বাক্যটি বিশ্লেষণ করে বোঝার চেষ্টা করি যে কেন এটি জটিল বা মিশ্র বাক্যঃ
প্রথমে আমাদের জানতে হবে, জটিল বা মিশ্র বাক্য কাকে বলে?
জটিল বা মিশ্র বাক্য হল, যে বাক্যে একটি স্বাধীন বাক্য এবং এক বা একাধিক অধীন বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহূত হয়, তাকে জটিল বাক্য বা মিশ্র বাক্য বলে।
এবার বাক্যটি দেখ – “তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সখিনা বিবির কপাল ভাঙল”
এখানে, 2 টি বাক্য আছে একটা হল “তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা“ অপরটি হল “সখিনা বিবির কপাল ভাঙলো“
এবং একটি বাক্য অন্য বাক্যের অধীনে পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহূত হয়েছে । তাই এটি একটি জটিল বা মিশ্র বাক্য।
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
আরও পড়ুন আমার ওয়েবসাইট থেকে – What is Sentence?
- 1321 views
- 2 answers
- 0 votes
-
জটিল বা মিশ্র বাক্য কাকে বলে?
যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্য ও তাকে আশ্রয় বা অবলম্বন করে এক বা একাধিক খণ্ডবাক্য থাকে, তাকে জটিল বা মিশ্র বাক্য বলে।
জটিল বাক্যে একাধিক খণ্ডবাক্য থাকে। এদের মধ্যে একটি প্রধান থাকে, এবং অন্যগুলো সেই বাক্যের উপর নির্ভর করে। প্রতিটি খণ্ড-বাক্যের পরে কমা (,) বসে।
তাই আমরা এভাবে বলতে পারি।
জটিল বা মিশ্র বাক্য হল, যে বাক্যে একটি স্বাধীন বাক্য এবং এক বা একাধিক অধীন বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহূত হয়, তাকে জটিল বাক্য বা মিশ্র বাক্য বলে।
যেমন –
* যে পরিশ্রম করে, সে-ই সুখ লাভ করে। (প্রথম অংশটি আশ্রিত খণ্ডবাক্য, দ্বিতীয়টি প্রধান খণ্ডবাক্য)* যিনি পরের উপকার করেন, তাঁকে সবাই শ্রদ্ধা করে।
* কোথাও পথ না পেয়ে তোমার কাছে এসেছি।
জটিল বা মিশ্র বাক্য চেনার সহজ উপায় কি?
জটিল বা মিশ্র বাক্য চেনার সহজ উপায়ঃ
এ ধরনের বাক্যে সাধারণত যে- সে, যত- তত, যারা- তারা, যাদের- তাদের, যখন- তখন – এ ধরনের সাপেক্ষ সর্বনাম পদ থাকে। দুইটি অব্যয় যদি অর্থ প্রকাশের জন্য পরস্পরের উপর নির্ভর করে, তবে তাকে সাপেক্ষ সর্বনাম বলে।
আবার যদি – তবু, অথচ- তথাপি– এ রকম কিছু পরস্পর সাপেক্ষ সর্বনাম/অব্যয়ও জটিল/মিশ্র বাক্যে ব্যবহৃত হয়।তবে এ ধরনের অব্যয় ছাড়াও জটিল বা মিশ্র বাক্য হতে পারে।
- 6010 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বাংলা ভাষায় শব্দ সাধন হয় না – লিঙ্গ পরিবর্তন দ্বারা।
তাই সঠিক উত্তর হলঃ (গ) লিঙ্গ পরিবর্তন দ্বারা
- 904 views
- 2 answers
- 0 votes
-
“গাছপাথর” বাগধারাটির অর্থ “হিসাব-নিকাশ” করা।
- 966 views
- 2 answers
- 0 votes
-
ডগি স্টাইল সেক্স এর কিছু ছবি দেখুন।
ছবি গুলো wikipedia থেকে নেয়া হয়েছে।
A doggy style position
Pompeian Styles
Source: Ancient Roman oil lamp depicting doggy style position
Kama Sutra
Peter Johann Nepomuk Geiger
Édouard-Henri Avril – Hadrian and Antinous in a doggy style position
Achille Devéria (1800-1857) a couple having doggy style sex
- 2808 views
- 2 answers
- 0 votes
-
উক্তি কাকে বলে?
উক্তি শব্দের বাংলা আভিধানিক অর্থ “কথন” ও ইংরেজি রূপ হল Narration এবং “উক্তি” শব্দটির প্রকৃতি+ প্রত্যয় হল (বচ্ + ক্তি) = উক্তি।
কারো বক্তব্য বা কথাকেই উক্তি বলে।
উক্তির প্রকারভেদঃ
উক্তি ২ প্রকার।
১। প্রত্যক্ষ উক্তি – যে বাক্যে বক্তার কথা অবিকল উদ্ধৃত হয়।
২। পরোক্ষ উক্তি – যে বাক্যে বক্তার উক্তি অন্যের জবানিতে রূপান্তরিতভাবে প্রকাশ পায়।
ধন্যবাদ।
- 3376 views
- 1 answers
- 0 votes