227
Points
Questions
22
Answers
52
-
সেক্স কি?
এক কথায়, সেক্স হল যৌন কার্যকলাপ, বিশেষ করে যৌন সঙ্গী সহ যৌন কার্যকলাপ।
কেন মানুশ সেক্স করে?
মানুশ সেক্স করে কারন, এটা ১টা স্বাভাবিক চাহিদা।
খাদ্য যেমন ১টি স্বাভাবিক চাহিদা, না খেলে মানুশ বাচে না, তেমনি সেক্স না করে মানুশ থাকতে পারে না। সেক্স না করলে মানুষের, মানুষিক ও দৈহিক প্রশান্তি লাভ করতে পারে না। তাই মানুশ সেক্স করে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
- 1495 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বর্ণ হলো একটি আর বর্ণমালা হলো সকল বর্ণের সমষ্টি সুতরাং বর্ণমালা কি সেটা বুঝতে হলে আপনাকে বুঝতে হবে বর্ণ কি সেটা।
বর্ণঃ মনের কথা লিখে প্রকাশ করার জন্য যেসব সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় সেগুলোকে বর্ণ বলে ।
উদাঃ অ, আ, ক, খ,
চলুন এখন বর্ণমালা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিঃ
বাংলা ভাষায় “অ” থেকে “ঔ” পর্যন্ত মোট ১১টি স্বরবর্ণ আছে এবং “ক” থেকে ঁ পর্যন্ত মোট ৩৯টি ব্যঞ্জনবর্ণ আছে। এগুলো সমষ্টিই হল বর্ণমালা।
বর্ণমালা কাকে বলে?
বাংলা ভাষায় মোট ৫০টি বর্ন আছে, এই গুলোর সমষ্টি কেই বর্ণমালা বলে।
বর্ণ বা বর্ণমালা দুই প্রকার :
১। স্বরবর্ণ – স্বরবর্ণ ১১টি। যথা = অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ।
স্বরবর্ণ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানান এখান থেকে
২। ব্যঞ্জনবর্ণ – ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি । যথা = ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ত, থ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, শ, ষ, স, হ, ড়, ঢ়, য়, ৎ, ং, ঃ, ঁ
ব্যঞ্জনবর্ণ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানান এখান থেকে
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
- 10727 views
- 1 answers
- 0 votes
-
পাশাপাশি দুটি স্বরধ্বনি থাকলে দ্রুত উচ্চারণের সময় তা একটি সংযুক্ত স্বরধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়। এ রূপে একসঙ্গে উচ্চরিত দুটো মিলিত স্বরধ্বনিকে যৌগিক স্বরধ্বনি বলা হয়।
বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা ২৫টি
- 610 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ফলা কাকে বলে?
ব্যঞ্জন বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় ফলা।
ফলা কয়টি ও কী কী?
ফলা ছয়টি
যথা : য, ব, ম, র, ল ও ন-ফলা।
- 3924 views
- 1 answers
- 0 votes
-
স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলা হয়।
বাংলা ভাষায় স্বরবর্ণ মোট ১১ টি হলেও “কার” মোট ১০টি। কারণ “অ” বর্ণের কোন সংক্ষিপ্ত রূপ নেই।
উদাহরণঃ
আ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = া
ই বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ =ি
ঈ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ =ী
উ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ু
ঊ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ূ
ঋ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ৃ
এ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ে
ঐ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ৈ
ও বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ো
ঔ বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ = ৌ
বিসিএস এ সাধারণত এধরনের প্রশ্নগুলো করা হয়।
* স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কী বলা হয়?উত্তরঃ কার
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। বিষয়টি পরিষ্কার না হলে আবারও প্রশ্ন করুন।
- 5321 views
- 1 answers
- 0 votes
-
স্বরবর্ণ কাকে বলে?
যে বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে সেগুলোকে স্বরবর্ণ বলে ।
স্বরবর্ণ ১১ টি ।
যথা: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ
স্বরবর্ণ কত প্রকার ও কি কি?
স্বরবর্ণ ২ প্রকার।
১। মৌলিক স্বরবর্ণ বা মৌলিক স্বরধ্বনি
২। যৌগিক স্বরবর্ণ বা যৌগিক স্বরধ্বনি
বিস্তারিতঃ
-
- মৌলিক স্বরবর্ণ
মৌলিক স্বরবর্ণ বা মৌলিক স্বরধ্বনি ৭ টি। যথাঃ অ, আ, ই, উ, এ, অ্যা, ও
-
- যৌগিক স্বরবর্ণ
যৌগিক স্বরবর্ণ বা যৌগিক স্বরধ্বনি ২টি যথাঃ ঐ, ঔ
স্বরবর্ণ এর স্বরঃ
** হ্রাস স্বর ৪ টিঃ- অ, ই, উ, ঋ
** দীর্ঘ্য স্বর ৭টিঃ- আ, ঈ, ঊ, এ, ঐ, ও, ঔআরও দেখুন
- 13905 views
- 1 answers
- 0 votes
-
-
বর্ণ কাকে বলে?
মনের কথা লিখে প্রকাশ করার জন্য যেসব সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় সেগুলোকে বর্ণ বলে ।
উদাঃ অ, আ, ক, খ,
বাংলা ভাষায় মোট ৫০টি বর্ন আছে। যার মধ্যে স্বরবর্ণ =১১টি, আর ব্যঞ্জনবর্ণ =৩৯টি। এই গুলোর সমষ্টি কেই বর্ণমালা বলে।
বর্ণ দুই প্রকার :
১। স্বরবর্ণ – স্বরবর্ণ ১১টি। যথা ঃ অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ।
২। ব্যঞ্জনবর্ণ – ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি । যথা ঃ ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ত, থ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, শ, ষ, স, হ, ড়, ঢ়, য়, ৎ, ং, ঃ, ঁ
আরও দেখুনঃ
- 1728 views
- 1 answers
- 0 votes
-
আপনি আপনার GrameenPhone SIM replace করতে পারবেন যে কোন GrameenPhone Customer Care থেকে।
আপনার GrameenPhone SIM (গ্রামীণ ফোন সিম) উঠানোর জন্য লাগবে –
- NID Card এর ফটো কপি (মুল NID Card সাথে থাকতে হবে কারন তারা দেখবেন )
- ২ কপি পাসপোর্ট (PP) সাইজ এর রঙ্গিন ছবি।
- যার NID Card দিয়ে সিম রেজিস্ট্রেশান করেছেন তাকে যেতে হবে।
- বাংলাদেশের সকল কম্পানির সিম তোলার (রিপ্লেস) করার চার্জ (৫০ টাকা থেকে ১০০ টাকা। সর্বোচ্চ ১৫০ টাকা।)
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
- 1460 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ভাষা মানব সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং মানব সভ্যতার অপরিহার্য বাহন। এটি প্রকৃতপক্ষে একটি সামাজিক সৃষ্টি, মানবিক আবিষ্কার, যা সমগ্র সম্প্রদায়ের অবচেতন মনের উদ্ভাবন। প্রকৃতগতভাবেই মানুষ আবেগ, বিবক ও জ্ঞানসম্পন্ন প্রাণী। তার মনের ইচ্ছা-আকাঙ্খা, ভাব ও অনুভূতির প্রকাশের ক্ষেত্রে যেকোনো জীবজন্তু থেকে সে অধিকতর সক্ষম। তাই সে ভাষার মাধ্যমে তার মনের ভাব প্রকাশ করে। ব্যক্তিজীবনের ন্যায় সমাজজীবনেও ভাষা একটি অপরিহার্য উপাদান। সমাজের উদ্ভব, বিকাশ, সাংস্কৃতিক উন্নয়ন, রাজনৈতিক চেতনা, অধিকার ভাবনা, সবকিছুর মূলেই থাকে ভাষার প্রেরণা। সাধারণ অর্থে লিখে বা মৌখিকভাবে আমরা যার সাহায্যে মনের ভাব প্রকাশ করি তাই ভাষা। ভাষা মানুষের মধ্যে পরস্পর যোগাযোগের মাধ্যমে যা একটি পদ্ধতিরূপে ব্যবহৃত হয়। ভাষা তার ফুসফুস তাড়িত বায়ু দ্বারা কন্ঠ, জিহবা, দন্ত, ওষ্ঠ, তালু, মুখগহবর, নাসিকা, গলনালী প্রভৃতি যন্ত্রের সাহায্যে অর্থবহ ধ্বনি সৃষ্টি করে তার সমষ্টিকেই ভাষা বলে। আরো সংক্ষেপে বলা যায়, বাগযন্ত্রের দ্বারা উচ্চারিত সাংকেতিক ধ্বনি সমষ্টিই হলো ভাষা। বিভিন্ন লেখক ও চিন্তাবিদ ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে ভাষার সংজ্ঞা প্রদান করেছেন।
* ভেন্ডার জেনডিন (James W. Vander Zanden) এর ভাষায় “ভাষা হচ্ছে সামাজিকভাবে কাঠামোবদ্ধ একটি পদ্ধতি, যেখানে নির্দিষ্ট এবং স্বেচ্ছামূলক অর্থসহ শব্দের ধরণ, কথা এবং বাক্য থাকে”।
* সমাজবিজ্ঞানী আর.টি.স্ক্যাফার (R.T. Schaefer) তার Sociology গ্রন্থে বলেন “ ভাষা হচ্ছে সংস্কৃতির উপাদানের প্রতীক ও শব্দার্থের একটি বিমূর্ত ব্যবস্থা।
* বিশিষ্ট সংজ্ঞাবিদ Dr. Restart K- এর মতে “ভাষা হচ্ছে মনোভাব প্রকাশের জন্য মানুষের ফুসফুসতাড়িত বায়ু গলনালী, মুখবিহবর, কন্ঠ, জিহবা, তালু, দন্ত, ওষ্ঠ, নাসিকা প্রভৃতি বাগযন্ত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে আসার সময় যে আওয়াজ বা ধ্বনির সৃষ্টি হয় তার নাম ভাষা”।
* উপরিউক্ত সংজ্ঞাসমূহের আলোকে বলা যায়, ভাষা হচ্ছে সে মাধ্যম যার মাধ্যমে মানুষ মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে। মানুষের সামাজিক যোগাযোগ রক্ষার মাধ্যম হিসেবেও ভাষা অপ্রতিদ্বন্ধী। ভাষা তাই নিছক কতিপয় শব্দের সমষ্টি নয়, মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ভাষার সংজ্ঞা : সাধারণভাবে বলা যায়,মনের ভাব প্রকাশের নিমিত্তে বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত অপরের বোধগম্য ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টির নাম ভাষা। অবশ্য উপরোক্ত সংজ্ঞা শুধু বাচনিক ভাষার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। দেহ ও মুখের ভঙ্গি এবং নানা রকম সংকেতের মাধ্যমে ও আমরা মনোভাব প্রকাশ করি। এ রূপ ভাষাকে বলে অবাচনিক ভাষা।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র মতে, ‘মানুষ যে সব ধ্বনি দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করে তার নাম ভাষা।’
ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, ‘ মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনির দ্বারা নিষ্পন্ন ,কোন বিশেষ জনসমাজে ব্যবহৃত,স্বতন্ত্রভাবে অবহিত তথা বাক্যে প্রযুক্ত শব্দ সমষ্টিকে ভাষা বলে।’
- 1693 views
- 1 answers
- 0 votes
-
গুরুচণ্ডালী দোষ:
বাংলা ভাষার দুটি রূপ আছে। তার মধ্যে একটি সাধু এবং অপরটি চলিত। উভয়রীতির মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য বিদ্যমান। তাই একই রচানায় সাধু ও চলিত ভাষার সংমিশ্রণ অসংগত ও অশুদ্ধ। ভাষারীতির এ অশিষ্ট প্রয়োগকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলা হয়।
সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণের ফলে ভাষা প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্য হারিয়ে কলুষিত হয়ে পড়ে। তাই সাধু ও চলিতরীতির মিশ্রণ দূষণীয় হিসেবে পরিগণিত হয়। এ জন্য উভয়রীতির মিশ্রণ পরিহার করা অবশ্যই
কর্তব্য। ভাষায় সাধু ও চলিতরীতির মিশ্রণ দূষণীয়, ইহা বর্জন অবশ্যই কর্তব্য।- 1216 views
- 1 answers
- 0 votes