মাহিন's Profile
Brong
295
Points

Questions
76

Answers
92

    • 544 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • তায়াম্মুম করার পদ্ধতি
    শুদ্ধতম হাদীস অনুসারে তায়াম্মুম করার পদ্ধতি নিম্নরুপ:
    (নিয়ত করার পর ‘বিসমিল্লাহ্‌’ বলে) দুই হাতের চেটো মাটির উপর মারতে হবে। তারপর তুলে নিয়ে তার উপর ফুঁক দিয়ে অতিরিক্ত ধুলোবালি উড়িয়ে দিয়ে উভয় হাত দ্বারা মুখমন্ডল মাসাহ্‌ করতে হবে। এরপর বামহাত দ্বারা ডানহাত কব্জি পর্যন্ত এবং শেষে ডানহাত দ্বারা বাম হাত কব্জি পর্যন্ত মাসাহ্‌ করতে হবে। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৫২৮নং)

    উৎসঃ
    গ্রন্থঃ স্বালাতে মুবাশ্‌শির
    অধ্যায়ঃ পবিত্রতা
    (লেখক শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইজি)

    • 632 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • যে অবস্থায় তায়াম্মুম বৈধ  তা হলঃ

    ১। একেবারেই পানি না পাওয়া গেলে অথবা পান করার মত থাকলে এবং ওযু-গোসলের জন্য যথেষ্ট পানি না পাওয়া গেলে।
    হযরত ইমরান বিন হুসাইন (রাঃ) বলেন, আমরা নবী (সাঃ) এর সঙ্গে এক সফরে ছিলাম। এক সময় তিনি লোকেদের নিয়ে নামায পড়লেন। যখন তিনি নামায শেষ করলেন, তখন দেখলেন একটি লোক একটু সরে পৃথক দাঁড়িয়ে আছে। সে জামাআতে নামাযও পড়েনি। তিনি তাকে বললেন, “কি কারণে তুমি জামাআতে নামায পড়লে না?” লোকটি বলল, ‘আমি নাপাকে আছি, আর পানিও নেই।’ তিনি বললেন, “পাক মাটি ব্যবহার কর। তোমার জন্য তাই যথেষ্ট।” (বুখারী, মুসলিম, সহীহ মিশকাত ৫২৭নং)
    তিনি আরো বলেন, “দশ বছর যাবৎ পানি না পাওয়া গেলে মুসলিমের ওযুর উপকরণ হল পাক মাটি। পানি পাওয়া গেলে গোসল করে নেওয়া উচিৎ। আর এটা অবশ্যই উত্তম।” (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, আহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ৫৩০নং)
    অবশ্য আশে-পাশে বা সঙ্গীদের কারো নিকট পানি আছে কি না, তা অবশ্যই দেখে নিতে হবে। যখন একান্ত পানি পাওয়ার কোন আশাই থাকবে না, তখন তায়া ম্মু ম করে নামায পড়তে হবে।

    ২। অসুস্থ থাকলে অথবা দেহে কোন প্রকার ক্ষত বা ঘা থাকলে এবং পানি ব্যবহারে তা বেড়ে যাওয়া বা সুস্থ হতে বিলম্ব হওয়ার আশঙ্কা হলে।
    হযরত জাবের (রাঃ) বলেন, একদা আমরা কোন সফরে বের হ্‌লাম। আমাদের মধ্যে এক ব্যক্তির মাথায় পাথরের আঘাত লেগে ক্ষত হয়েছিল। এরপর তার স্বপ্ন দোষও হল। সে সঙ্গীদেরকে জিজ্ঞাসা করল, ‘আমার জন্য কি তায়াম্মুম বৈধ মনে কর?’ সকলে বলল, ‘তুমি পানি ব্যবহার করতে অক্ষম নও। অতএব তোমার জন্য আমরা তায়াম্মুম বৈধ মনে করি না।’ তা শুনে লোকটি গোসল করল এবং এর প্রতি ক্রি য়ায় সে মারা গেল। অতঃপর আমরা যখন নবী (সাঃ)-এর নিকট ফিরে এলাম তখন তাঁকে সেই লোকটার ঘটনা খুলে বললাম। তা শুনে তিনি বললেন, “ওরা ওকে মেরে ফেলল, আল্লাহ ওদেরকে ধ্বংস করুক! যদি ওরা জানত না, তবে জেনে কেন নেয়নি? অজ্ঞতার ওষুধ তো প্রশ্নই।” (সহীহ আবূদাঊদ, সুনান ৩২৫, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, দারাক্বুত্বনী, সুনান, মিশকাত ৫৩১নং)

    ৩। পানি অতিরিক্ত ঠান্ডা হলে এবং তাতে ওযু-গোসল করাতে অসুখ হবে বলে দৃঢ় আশঙ্কা হলে, পরন্তু পানি গরম করার সুযোগ বা ব্যবস্থা না থাকলে তায়াম্মুম বৈধ।
    হযরত আম্‌র বিন আস (রাঃ) বলেন, যাতুস সালাসিল যুদ্ধ-সফরে এক শীতের রাতে আমার স্বপ্ন দোষ হল। আমার ভয় হল যে, যদি গোসল করি তাহলে আমি ধ্বংস হয়ে যাব। তাই আমি তায়াম্মুম করে সঙ্গীদেরকে নিয়ে (ইমাম হয়ে) ফজরের নামায পড়লাম। আমার সঙ্গীরা একথা নবী (সাঃ)-এর নিকটে উল্লেখ করলে তিনি বললেন, “হে আম্‌র! তুমি নাপাক অবস্থায় তোমার সঙ্গীদের ইমামতি করেছ?” আমি গোসল না করার কারণ তাঁকে বললাম। আরো বললাম যে, আল্লাহ তাআলার এ বাণীও আমি শুনেছি, তিনি বলেন, “তোমরা আত্মহ্‌ত্যা করো না। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের প্রতি বড় দয়াশীল।” (কুরআন মাজীদ ৪/২৯)
    একথা শুনে তিনি হাসলেন এবং আর কিছুই বললেন না। (বুখারী, সহীহ আবূদাঊদ, সুনান ৩২৩নং, আহমাদ, মুসনাদ,হাকেম, মুস্তাদরাক, দারাক্বুত্বনী, সুনান, ইবনে হিব্বান, সহীহ)

    ৪। পানি ব্যবহারে ক্ষতি না হলে এবং পানি নিকটবর্তী কোন জায়গায় থাকলেও তা আনতে জান, মাল বা ইজ্জতহানির আশঙ্কা হলে, পানি ব্যবহার করতে গিয়ে সফরের সঙ্গীদের সঙ্গ-ছাড়া হওয়ার ভয় হলে, বন্দী অবস্থায় থাকলে অথবা ( কুঁয়ো ইত্যাদি থেকে) পানি তোলার কোন ব্যবস্থা না থাকলে তায়াম্মুম করা বৈধ। কারণ উক্ত অবস্থাগুলো পানি না পাওয়ার মতই অবস্থা।

    ৫। পানি কাছে থাকলেও তা ওযুর জন্য ব্যবহার করলে পান করা, রান্না করা ইত্যাদি হবে না আশঙ্কা হলেও তায়াম্মুম বৈধ। (মুগনী, ফিকহুস সুন্নাহ্‌ উর্দু ১/৬১-৬২)

     

    উৎসঃ

    গ্রন্থঃ স্বালাতে মুবাশ্‌শির
    অধ্যায়ঃ পবিত্রতা
    (লেখক শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইজি)

    • 454 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • বিয়ের জন্য আপনাকে CV এর মধ্যে নিচের বিষয় গুলো খেয়াল রাখতে হবে.

    1. আপনার নাম ঠিকানা,
    2. Education details
    3. Job experience (job description not required)
    4. Extra curriculum activities
    5. Family details (includes brother in laws information)
    6. মামা /চাচা কেউ যদি সরকারী / private organisation এ উচ্চ পদে চাকুরী করে তার Details.
    7. ফ্যামিলি তে (ভাই, বোন, দুলাভাই, ছোটো বোনের husband যদি বড় Businessman হয় তার details)
    8. 2 জন রেফারেন্স এর নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর যারা আপনার বিষয়ে ভালো বলবে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারবে যেগুলো আপনি cv তে লিখেছেন. আশা করছি আপনাদের উপকার হবে. ও সেই সাথে 4R সাইজ এর একটা colour picture যেটা studio/বাহিরে কোনো স্থানে হতে পারে তবে খেয়াল রাখবেন আপনাকে যাতে ভালো মত দেখা যায়, background যাতে আপনার চাইতে বেশি bright না হয়.

    Note: আমার এই পয়েন্ট গুলো এর সাথে অনেকেই একমত নাও হতে পারেন.

    • 835 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • ই-কমার্স কি?

    অনলাইনে বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন পণ্য কেনাকাটাই হচ্ছে ই-কমার্স বা ইলেক্ট্রনিক কমার্স। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে অনলাইনের মাধ্যমেই সকল তথ্য বা অর্থ আদান-প্রদানের মাধ্যমে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারেন। যেখানে, আপনি কোন প্রকার প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই ব্যাপক আকারে ব্যবসা করতে পারেন।

    ই-কমার্স ব্যবসার প্রকারভেদঃ
    ই-কমার্স বলতে আমরা শুধু মনে করি যে, অনলাইনে জামা-কাপড়, জুতা, ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য ইত্যাদি বিক্রি করা। বস্তুত, ই-কমার্স বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমনঃ

    ১. (B2B): একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যখন নিজেদের মধ্যে লেনদেন করে থাকে সেটাই হচ্ছে (বিটুবি)। ই-কমার্সের ৮০% এই পদ্ধতিতেই সম্পন্ন হয়।

    ২. (B2C): ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে গ্রাহকের সরাসরি সম্পর্ক থাকে এই ক্ষেত্রে। এটি দ্বিতীয় সর্বাপেক্ষা ব্যবহৃত ই-কমার্স পদ্ধতি।

    ৩. (B2G): ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন বিষয় যেমনঃ যেকোন কিছু কেনাকাটা, লাইসেন্স সংক্রান্ত কার্যাবলী, কর প্রদান ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

    ৪. (C2C): গ্রাহক থেকে গ্রাহকের সাথে সরাসরি সম্পর্ক। অনলাইনে কোন কিছু নিলামে বিক্রি করার ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।

    ৫. (C2G): গ্রাহক থেকে সরাসরি সরকারের সাথে সম্পর্কিত। সরকার বিভিন্ন সেবার বিনিময়ে সাধারন মানুষের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে ফি বা ট্যাক্স নিচ্ছেন। এটা সরাসরি সরকারের কাছে চলে যাচ্ছে তৃতীয় মাধ্যমের প্রয়োজন হচ্ছে না।

     

    • 1928 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • মহীসোপানঃ পৃথিবীর মহাদেশগুলোর চর্তুদিকে স্থলভাগের যে অংশ অল্প অল্প ঢালু হয়ে সমুদ্রের পানির মধ্যে নেমে গেছে , তাকে মহীসোপান বলে।

     

    মহীঢালঃ মহীসোপানের শেষ সীমা থেকে ভূ-ভাগ খাড়াভাবে নেমে সমুদ্রের গভীরে তলদেশের সাথে মিশে যাওয়া অংশকে মহীঢাল বলে ।

    • 715 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • যেসব রাজধানী কোন রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে কয়েকশত বছর ধরে টিকে আছে এবং রাষ্ট্রের বিবর্তনে এর ঐতিহাসিক ভূমিকা থাকে তাকে ঐতিহাসিক রাজধানী বলে।

    যেমন: ঢাকা,করাচি, দিল্লি ,রোম ।

    • 504 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী / আদিবাসী : কোন এলাকার সবচেয়ে প্রাচীন জনবসতি ও তাদের সংস্কৃতিকে বোঝাতে আদিবাসী পদটি ব্যবহৃত হয়। আধুনিক জনগোষ্ঠীর জৈব ও সামাজিক প্রভাবজাত নয় এমন জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী বলা হয়।

    উপজাতিঃ উপজাতি এমন জনগোষ্ঠীগুলোকে বুঝায় যারা আলাদা রাষ্ট্র গঠন করতে পারেনি কিন্তু নিজস্ব একটি আলাদা সংস্কৃতি গড়ে তুলেতে সমর্থ হয়েছে। মূলতঃ রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কের ভিত্তিতে জাতি বা উপজাতি নির্দিষ্টকরণ হয়ে থাকে।

    • 565 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • সাধারণত মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ এক বা একাধিক দপ্তরকে অধিদপ্তর বলে, যার প্রধান হলেন মহাপরিচালক । যিনি অতিরিক্ত সচিবের মর্যাদাসম্পন্ন।

    অন্যদিকে অধিদপ্তরের অধীনস্ত এক বা একাধিক দপ্তরকে পরিদপ্তর বলে যার প্রধান হলেন পরিচালক । যিনি একজন যুগ্ম সচিব বা উপসচিবের মর্যাদাসম্পন্ন ।

    • 6470 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • সাধারণত মৌলিক , প্রথাগত , কারিগরি বা সামরিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে একাডেমি বলে।যেমন-বাংলা একাডেমি,মেরিন একাডেমি।
    অপরপক্ষে পেশাগত বা ব্যবস্থাপনাগত উন্নয়নমূলক শিক্ষা প্রদানকারী বা কোন বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট বলে ।
    যেমন- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট।

    • 4376 views
    • 1 answers
    • 0 votes