Mohi Uddin's Profile
Brong
356
Points

Questions
55

Answers
101

  • ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। যতটুকু জানি তা বলার চেষ্টা করলাম। উপকৃত হলে শেয়ার করবেন।

     

    হাদিস অর্থ কথা বা বানী। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মহাম্মদ (সাঃ)এর কথা, কাজ ও সমর্থনকে হাদিস বলে।

     

    পবিত্র কোরআনে হাদিস শব্দটি ২৬ বার এসেছে , এবং বিভিন্ন অর্থে ব্যবহ্রত হয়েছে :

    যেমন :

    ১। হাদিস শব্দ “কোরআন” এর অর্থ হিসেবে:

    اللَّهُ نَزَّلَ أَحْسَنَ الْحَدِيثِ كِتَابًا مُّتَشَابِهًا مَّثَانِيَ تَقْشَعِرُّ مِنْهُ

    আল্লাহ উত্তম বাণী তথা কিতাব নাযিল করেছেন, যা সামঞ্জস্যপূর্ণ, পূনঃ পূনঃ পঠিত। ( সুরাহ যুমার : ২৩ )

     

    ২। কোরআন করীমে হাদিস শব্দটির আরও একটি দৃষ্টান্ত:

    فَلَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَّفْسَكَ عَلَى آثَارِهِمْ إِن لَّمْ يُؤْمِنُوا بِهَذَا الْحَدِيثِ أَسَفًا

    যদি তারা এই বিষয়বস্তুর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন না করে, তবে তাদের পশ্চাতে সম্ভবতঃ আপনি পরিতাপ করতে করতে নিজের প্রাণ নিপাত করবেন।

    ( সুরাহ কাহফ : ৬ )

     

    ৩। হাদিস শব্দটি “ঘটনা” বুঝানোর জন্য :

    وَهَلْ أَتَاكَ حَدِيثُ مُوسَى

    আপনার কাছে মূসার বৃত্তান্ত পৌঁছেছে কি।

    ( সুরাহ ত্বয়া-হা : ৯ )

     

    ৪। হাদিস শব্দটি “দৃষ্টান্ত” বুঝানোর জন্য :

    فَقَالُوا رَبَّنَا بَاعِدْ بَيْنَ أَسْفَارِنَا وَظَلَمُوا أَنفُسَهُمْ فَجَعَلْنَاهُمْ أَحَادِيثَ وَمَزَّقْنَاهُمْ كُلَّ مُمَزَّقٍ إِنَّ فِي ذَلِكَ لَآيَاتٍ لِّكُلِّ صَبَّارٍ شَكُورٍ

    অতঃপর তারা বলল, হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের ভ্রমণের পরিসর বাড়িয়ে দাও। তারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছিল। ফলে আমি তাদেরকে উপাখ্যানে পরিণত করলাম এবং সম্পূর্ণরূপে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করে দিলাম। নিশ্চয় এতে প্রত্যেক ধৈর্যশীল কৃতজ্ঞের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।

    (সুরাহ সাবা ১৯ )

     

    ৫। হাদিস শব্দটি “স্বপ্ন” বুঝানোর জন্য :

    وَكَذَلِكَ يَجْتَبِيكَ رَبُّكَ وَيُعَلِّمُكَ مِن تَأْوِيلِ الأَحَادِيثِ وَيُتِمُّ نِعْمَتَهُ عَلَيْكَ وَعَلَى آلِ يَعْقُوبَ كَمَا أَتَمَّهَا عَلَى أَبَوَيْكَ مِن قَبْلُ إِبْرَاهِيمَ وَإِسْحَقَ إِنَّ رَبَّكَ عَلِيمٌ حَكِيمٌ

    এমনিভাবে তোমার পালনকর্তা তোমাকে মনোনীত করবেন এবং তোমাকে বাণীসমূহের নিগুঢ় তত্ত্ব শিক্ষা দেবেন এবং পূর্ণ করবেন স্বীয় অনুগ্রহ তোমার প্রতি ও ইয়াকুব পরিবার-পরিজনের প্রতি; যেমন ইতিপূর্বে তোমার পিতৃপুরুষ ইব্রাহীম ও ইসহাকের প্রতি পূর্ণ করেছেন। নিশ্চয় তোমার পালনকর্তা অত্যন্ত জ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।

    (সুরাহ ইউসুফ : ৬ )

     

    ৬। হাদিস শব্দটি “কথা” বুঝানোর জন্য :

    وَإِذْ أَسَرَّ النَّبِيُّ إِلَى بَعْضِ أَزْوَاجِهِ حَدِيثًا فَلَمَّا نَبَّأَتْ

    যখন নবী তাঁর একজন স্ত্রীর কাছে একটি কথা গোপনে বললেন,

    ( সুরাহ তাহরীম : ৩ )

     

    ৭। হাদিস শব্দটি “বর্ননা” বুঝানোর অর্থে :

    وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ

    এবং আপনার পালনকর্তার নেয়ামতের কথা প্রকাশ করুন।

    (সুরাহ আদ দ্বোহা : ১১ )

     

    উপরে উল্লেখিত আয়াতসমূহে “হাদিস” শব্দটি কথা এবং বর্ননা করার অর্থে এসেছে । সুতরাং ইহা থেকে রসুলুল্লাহ (সা:) এর কথা , বর্ননা ইত্যাদিকেও হাদিস বলা হয় ।

     

    ধন্যবাদ ।

     

    সোর্স

    • 2495 views
    • 1 answers
    • 2 votes
  • তাওবাহ কী?

    তাওবাহ অর্থ ফিরে আসা। কেমন ফিরে আসা? ইমাম হালিমি রাহ. বলেন, ‘যেন বান্দা (গুনাহ করার মাধ্যমে) আল্লাহর কাছ থেকে পালিয়ে (দূরে সরে) গিয়েছিলো এবং আবার তার প্রভুর কাছে ফিরে এসেছে।’ (শুয়াব ৩/২১)

    কীভাবে করবো?

    গুনাহ করে ফেললে লজ্জিত হয়ে, ক্ষমা চেয়ে আল্লাহর নিকট ফিরে আসাকে তাওবাহ বলা হয়। উত্তম হলো, পূর্বে দুই রাকাত নফল পড়ে নেয়া- তাওবাহর উদ্দেশ্যে। এটি আলী রা. থেকে বর্ণিত হাদীসে এসেছে। নামাযের পর দু’আ করবেন আন্তরিকতার সাথে।

    তাওবাহর শর্তাবলীঃ

    ইমাম নাবাবী রাহ. বলেন, ‘প্রতিটি পাপ থেকে তাওবাহ করা ফরয। যদি এটি মানুষের অধিকার সম্পর্কিত না হয় তবে এর শর্ত তিনটি। এক. পুরোপুরিভাবে গুনাহকে ত্যাগ করা; দুই. আক্ষেপ ও অনুশোচনাবোধ করা; তিন. পুনরায় গুনাহ না করার দৃঢ় সংকল্প করা। এই তিনটির কোনো একটি উপাদান না থাকলে তাওবাহ কবুল হবে না ‘ (রিয়াদুস সলিহীন, ১৭)

    **যদি গুনাহটি হয় এমন যে, কাউকে ঠকিয়েছেন বা কষ্ট দিয়েছেন, তবে তার কাছে মাফ চাইতে হবে, পাওনা আদায় করতে হবে।

    আবার গুনাহ করলে কী করবো?

    আমরা মানুষ, তাই গুনাহ হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। সেজন্য গুনাহ হওয়ার সাথে সাথেই তাওবাহ করতে হবে। খুব ভালোভাবে খেয়াল করুন কুরআনের আয়াতটি–

    ‘অবশ্যই আল্লাহ তাদের তাওবাহ কবুল করবেন, যারা ভুলবশতঃ মন্দ কাজ করে, অতপর **অনতিবিলম্বে** তাওবাহ করে।’ (সূরা নিসা, ১৭)

     

    ভাই, দেখুন কী চমৎকারভাবে আল্লাহ আমাদেরকে বলছেন–

    ‘তারা কেনো আল্লাহর কাছে তাওবাহ করে না, ক্ষমা প্রার্থনা করে না? আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, দয়ালু!’ (সূরা মায়েদা, ৭৪)

    আল্লাহ যদি ঘোষণা দেন, ‘যাও হে অমুক! তোমার সকল গুনাহকেই আমি ক্ষমা করে দিলাম!’ আমাদের অনুভূতিটা কেমন হবে?

    ভাই, হতাশার কিছু নেই। আল্লাহ সত্যিই আমাদের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। তার জন্য দরকার, একনিষ্ঠতার সাথে তাওবাহ করা। ইবনে মাজাহ’র হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা.) এই সুসংবাদ দিয়েছেন যে, ‘পাপ থেকে তাওবাহকারী ব্যক্তি ঐ ব্যক্তির মতো, যার কোনো পাপই নেই।’ সুবহানাল্লাহ!

     

    Source:

    This answer accepted by অচেনা পথিক. on January 13, 2018 Earned 5 points.

    • 634 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • হা, অনলাইনে কর পরিশোধ  করা যায়। বিভিন্ন ব্যাংক তাদের নিজের মত অনলাইন এ আয়কর নিয়ে থাকে। এখানে আমি সোনালী ব্যাংক এর আয়কর  অনলাইনে  পরিশোধ করা পদ্ধতি step by step লিখলাম।

     

    অনলাইনে কর পরিশোধ পদ্ধতি

     

    সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ট্রেজারী কার্যক্রমের অংশ হিসাবে সরকারী লেনদেন সম্পন্ন করে থাকে। সরকারী লেনদেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করা। তাই রাজস্ব আদায় সহজ, স্বচ্ছ এবং গতিশীল করার নিমিত্তে এনবিআর-এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান এবং পরামর্শে ডিজিটাল e-Payment পদ্ধতিতে ট্রেজারী চালানে টাকা জমার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়েছে। সদ্য প্রবর্তিত এ ব্যবস্থাটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের A2i কার্যক্রমের নির্দেশনা অনুসরন করে এবং অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও Comptroller General of Accounts (CGA) কার্যালয়ের সক্রিয় সহযোগিতায় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং ITCL (IT Consultants Limited) এর সাথে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে চালু করা হয়েছে।

    করদাতা, আইনানুগ প্রতিনিধি, কর্তনকারী কর্তৃপক্ষ এবং যে কোন বৈধ নাগরিক/প্রতিষ্ঠান এই ই-পেমেন্ট সিস্টেমের সুবিধা নিতে পারবেন। ব্যবহারকারীগণ অনলাইনে  টিউটোরিয়াল, PDF ফাইল ইত্যাদির মাধ্যমে সহজেই এর ব্যবহার শিখতে পারবেন। শুরুতেই যা যা প্রয়োজন হবেঃ

     

    আবশ্যিক তথ্য/সেটআপঃ

    এই সিস্টেমটি ব্যবহার করে অনলাইনে কর পরিশোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে হবেঃ

    • কম্পিউটারে একটি Browser থাকতে হবে যেমন- Mozilla Firefox, Google Chrome
    • Browser এ নিম্ন লিখিত URL ব্যবহার করতে হবেঃ- www.nbrepayment.gov.bd
    • একটি কার্যকর ই-মেইল আইডি।
    • TIN, AIN, BIN (যেটা প্রযোজ্য)
    • প্রিপেইড/ ডেবিট/ ক্রেডিট কার্ড/ অনলাইন ব্যাংকিং তথ্যাদি

    সিস্টেম ব্যবহারকারীগণ এই পোর্টালটি থেকে ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, প্রিপেইড/ক্যাশ কার্ড অথবা অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কর বা শুল্ক প্রদান করতে পারবেন।

     

    iPIN and CVV2

    অনলাইনে কর/ভ্যাট বা শুল্ক পরিশোধের জন্য চার অংকের * iPIN ও তিন অংকের CVV2 প্রয়োজন। সোনালী ব্যাংকের এটিএম কার্ডে ব্যবহৃত আপনার পাসওয়ার্ড iPIN হিসাবে কার্যকর আছে এবং কার্ড নম্বরের শেষ তিনটি সংখ্যা CVV2 হিসাবে ব্যবহার করা যাবে।

     

    iPIN পরিবর্তন

    Q-Cash কনসোর্টিয়াম ভুক্ত ব্যাংকের এটিএম থেকে iPIN পরিবর্তন করার ব্যবস্থা আছে। নিরাপত্তার জন্য প্রথমেই iPIN পরিবর্তন করে নেয়া শ্রেয়।

     

    ১. রেজিস্ট্রেশন/ নিবন্ধনঃ

    NBR-Sonali Bank ওয়েব পোর্টালে নিবন্ধনকৃত যে কোন নাগরিক/কোম্পানি এই ই-পেমেন্ট সিস্টেমের সুবিধা নিতে পারবেন। এর জন্যে Register এ ক্লিক করুন এবং করদাতার তথ্য লিপিবদ্ধ করুন। নিবন্ধন শেষে ই-পেমেন্ট সিস্টেম থেকে আপনার একাউন্টে পৌঁছে যাবে একটি ই-মেইল। সেই  ই-মেইলের লিংকটিতে ক্লিক করে আপনার একাউন্টটি কার্যকর (Activate) করুন। এবার আপনার লগইন আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ই-পেমেন্ট সিস্টেমে সাইন-ইন করুন। এখানে বাম দিকে চারটি লিংক দেখা যাবে –

    • Change Password
    • Update Your Profile
    • Verify Your Challan
    • Log Out

    আগে  Update Your Profile  লিংকটি তে ক্লিক করে এর অন্যান্য তথ্য পূরণ করতঃ ই-পেমেন্ট করার জন্য তৈরি হতে হবে।

     

    ২. প্রোফাইল আপডেট করা (Update Your Profile)

    যখন Update Your Profile লিংকটিতে ক্লিক করবেন তখন এর চারটি অংশ দেখতে পাবেন –

    * User Info

    *  Income Tax Info

    *  Customs Info

    * VAT Info

    আপনার প্রোফাইলে User Info, Registration করার সময়ই পূরণ করেছেন। বাকী তিনটি যথা – আয়কর (Income Tax), মূসক (VAT) এবং আবগারী শুল্ক (Customs) প্রয়োজনমত পূরণ করুন (অর্থাৎ যিনি শুধুই মূসক প্রদান করবেন, তার মূসক ফর্ম পূরণ করাই যথেষ্ট)। এবার  Update  বাটন ক্লিক করলে আপনার তথ্য সফলভাবে ধারণ করা হয়েছে, এ ম্যাসেজ দেখা যাবে।

    ৩. পরিশোধ পদ্ধতি

    ৩.১. অনলাইনে আয়কর প্রদানঃ

    চার ধরণের ব্যবহারকারী এই ই-পেমেন্ট সিস্টেম এর মাধ্যমে কর প্রদান করতে পারবেন। এরা হচ্ছেন –

    • ব্যক্তি
    • আইনানুগ প্রতিনিধি
    • কর্তনকরী কর্তৃপক্ষ এবং
    • অন্যান্য

    ব্যক্তি হিসাবে আয়কর দিতে  ইলেকট্রনিক পেমেন্ট  লিংকটি ক্লিক করে, আয়কর সিলেক্ট করে অনলাইনে আয়কর পরিশোধ বিষয়ক লিংকটি সিলেক্ট করুন। কর অঞ্চল, সার্কেল, আয়করের ধরণ ইত্যাদি তথ্যাদি টাইপ করুন। সিস্টেম থেকে একটি অটোমেটিক একাউন্ট কোড দেয়া হবে।

    আপনার কর প্রদানের সময়কাল (Assessment Year) টাইপ করুন। আপনি কত টাকার আয়কর দিতে ইচ্ছুক, সে অংকটি টাইপ করুন। অন্যান্য তথ্যদি পূরণ করে Submit বাটন এ ক্লিক করুন। এরপর আপনি চলে যাবেন সোনালী ব্যাংকের পেইজ-এ । ওই পেইজ থেকে পেছনে আসা বা ব্যাক করা সম্ভব নয়। তবে চাইলে আপনি নতুন করে শুরু করতে পারেন।

    আপনার অর্থ প্রদানের পদ্ধতি (যথা- Dr./Cr./Prepaid Card) সিলেক্ট করুন এবং একটি প্রাথমিক/ ড্রাফট ই-চালান দেখতে Next-এ ক্লিক করুন। যদি এই ই-চালানে বর্ণিত তথ্য সঠিক হয় তবে Next বাটনে ক্লিক করুন।

    Q-Cash এর পেইজটিতে পৌঁছে আপনার কার্ডের/একাউন্টের তথ্য দিন (PAN,CVV2 ইত্যাদি)। নিরাপত্তাজনিত কারণে এ কাজটি একটি কি-প্যাড এ ক্লিক করে করতে হবে। কার্ড/একাউন্ট অনুযায়ী নাম টাইপ করুন ও কার্ড/একাউন্টের মেয়াদ দিন। এই পুরো কাজটি করতে হবে সাবধানতার সঙ্গে, তবে দ্রুত। কোন কাজ না করে বসে থাকলে পেইজটি expire করবে বা বাতিল হয়ে যাবে। সব ঠিক থাকলে OK বাটনে ক্লিক করুন। এর পরবর্তী পেইজ-এ আপনার কার্ডের/একাউন্টের গোপন পাসওয়ার্ডটি প্রবেশ করান এবং Next বাটনে ক্লিক করুন। মনে রাখবেন এ নম্বরটিও নিরাপত্তাজনিত করানে একটি অবিন্যস্ত কি-প্যাড থেকে ক্লিক করে প্রবেশ করাতে হবে।

    এবার  আপনি চুড়ান্ত ই-চালানটি দেখতে পাবেন। ই-পেমেন্ট সিস্টেম থেকে আপনি তা প্রিন্ট , সেভ বা ই-মেইল করতে পারবেন। পরবর্তীতে লগইন করলে এর রেকর্ডও যেকোন সময়ে দেখতে পারবেন। আপনার ই-পেমেন্ট শেষ করতে Finish বাটনে ক্লিক করুন। কাজ শেষে সাইন আউট করুন।

     

    ৩.২. ভ্যাট প্রদানঃ

    ই-পেমেন্ট ভ্যাট অপশনে গিয়ে Pay VAT online-এ ক্লিক করুন। প্রোফাইল থেকে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনার পিন, নাম এবং ব্যবসার নাম দেখাবে। আপনার  BIN এবং রাজস্ব টাইপ লিখুন। যদি আপনার পেমেন্ট টাইপ তালিকাভূক্ত না হয়, তবে Other VAT নির্বাচন করুন। যে অফিসে আপনি আপনার ভ্যাট প্রদান করতে চান তা নির্বাচন করুন।

    আপনার ব্যক্তিগত তথ্য তথা নাম, ঠিকানা এবং ভ্যাট এর পরিমান (টাকায়) সকল তথ্য সংরক্ষনের জন্য Submit-এ ক্লিক করুন এবং সোনালী ব্যাংকের পেইজ এ যান। আপনি পরবর্তী পেইজ এ যাওয়ার পর আর পূর্ববর্তী পেইজ এ ফিরতে পারবেন না। তবে আবার নতুন করে শুরু করতে পারবেন।

     

    ৩.৩. কাস্টমস ডিউটি পরিশোধঃ

    ই-পেমেন্ট লিংক এর Customs Duty অপশন এ গিয়ে Pay Customs Duty online-এ ক্লিক করুন। একাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার এজেন্ট আইটি নম্বার (AIN) এবং এজেন্সি নাম দেখানো হবে।

    আপনি যেখানে বিল জমা দিতে চান (ঢাকা, বেনাপোল, মংলা ইত্যাদি) এন্ট্রি নাম্বার, বিল এবং রেজিস্ট্রেশন এর তারিখ নিবন্ধন করুন। Search-এ ক্লিক করে Tax এবং Customs Duty প্রদান সংক্রান্ত সকল তথ্য জানুন।

     

    ৩.৪. অন্যান্য করঃ

    ই-পেমেন্ট এর মাধ্যমে অন্যান্য করও (যথা- ভ্রমন কর, দান কর ইত্যাদি) দেয়া যায়। আপনার চালান যথাযথভাবে জমা হয়েছে কি না তা আপনি প্রয়োজন মত চেক করে দেখতে পারেন।

     

     

    ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।

    • 1013 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Brong Asked on December 29, 2017 in শিক্ষা.

    আপনি হয়তো মনে করতে পারেন যে আপনার মেধা কম তাই আপনি কোন ঘটনা বা বিষয়বস্তুর পুঙ্খানুপুঙ্খ চমৎকারভাবে মনে রাখতে পারেন না। কিন্তু না! আপনার মেধা অবশ্যই কম না। সবাই একভাবে মনে রাখতে পারে না। কারণ, সবার মস্তিষ্কের গঠন একরকম নয়। সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করে আপানিও আপনার স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করতে পারেন।

     

    আপনি যেটা জানেন সেটা অন্যকে শেখান
    নিজে যা শিখতে চাচ্ছেন তা একবার শিখে নিয়ে অন্যকে শেখান। আরজনকে শেখাতে গিয়ে দেখবেন আপনার জানার ঘাটতিগুলো ধরতে পারছেন। আবার আরেক জনকে শেখানোর মাধ্যমে আপনার চর্চাও হবে। নতুন কিছু বিষয়ে আপনার কোন চিন্তা আরেকজনের সাথে শেয়ারও করতে পারেন। তাহলে আপনার স্মৃতিতে তা স্থায়ী হবে।

     

    মানসিক চাপ কমিয়ে বিষন্নতা দূর করুন
    মানসিক চাপের মধ্যে বিষন্নতা সবচেয়ে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। বিষন্নতা আপনার মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা কমিয়ে ফেলে এবং রক্তে করটিসলের লেভেল বাড়িয়ে দেয়। করটিসেলের লেভেল বেড়ে গেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা কমে যায়।

     

    নিয়মিত ব্যায়াম করুন
    ব্যায়াম শুধু আপনার শরীরকেই সচল করে না, এটি আপনার মস্তিষ্ককেও সচল রাখে। স্থূলতা এবং অতিরিক্ত ওজন আপনার ব্রেইনের জন্যও ক্ষতিকর। নিয়মিত ব্যায়াম না করলে কিংবা শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো সচল না থাকলে রক্তবাহী নালীগুলো চর্বি জমে। ফলে স্বাভাবিক রক্তচলাচল ব্যহত হয়। মস্তিষ্কে রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবারাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে মস্তিষ্কের কোষগুলোও। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, সচল রাখুন আপনার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো।

     

    পুষ্টিকর খাবার খান
    মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে ভিটামিনযুক্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তাজা ফলমূল, গাঢ় সবুজ শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, গমের রুটি প্রভৃতি প্রোটিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। পরিমান মতো বিশুদ্ধ পানি পান করুন। প্রচুর চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন। ধূমপান ও মাদক সেবন থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপনার মস্তিষ্কের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর।

     

    বিষয়গুলো লিখে রাখুন
    যে বিষয়গুলো স্মৃতিতে রাখতে চান তা লিখে ফেলার অভ্যাস করুন। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও আছে। লেখার সময় মস্তিষ্কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তপ্রবাহের পরিমান বাড়ে। তাই লিখে রাখুন ডায়রিতে, ইমেইলে বা ব্যক্তিগত ব্লগে।

     

    এগুলো নিয়মিত করলে আশা করি আপনার স্মরণশক্তি বাড়বে। 

    ধন্যবাদ।  

    • 1351 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Brong Asked on December 21, 2017 in গণিত.

    সংখ্যাটি = ১৮

    বিস্তারিত ব্যাখ্যা,

    মনে করি,

    1 টি সংখ্যা x
    3 গুন = 3x
    2গুন= 2x

    প্রশ্নমতে,

    3x+2x=90
    or, 5x=90
    or, x =90/5
    or, x=18

    সংখ্যাটি = ১৮ উত্তর

    This answer accepted by জেসমিন সুলতানা সুইটি. on October 21, 2018 Earned 5 points.

    • 1086 views
    • 1 answers
    • 0 votes
    • 1515 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • বাংলাদেশের আয়তন 1 লক্ষ 47 হাজার 570 বর্গ কিলোমিটার। সূত্র উইকিপিডিয়া

    উইকিপিডিয়া একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বাংলাদেশ

    বাংলাদেশের আয়তন 147570 বর্গ কিলোমিটার। এখন পর্যন্ত এটার সঠিক যদি কোনো আপডেট আছে তাহলে অবশ্যই উইকিপিডিয়া তে আসবে।

     

    আরো বিস্তারিত দেখুন এখানে ঃ বাংলাদেশের আয়তন কত? নতুন ও পুরাতন আয়তন এর বিস্তারিত জানতে চাই

     

    • 1240 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • Affiliate marketingCPA marketing এর মদ্ধে মুল পার্থক্য কি সেটা বুঝতে হলে, অবশ্যই আপনাকে Affiliate marketing ও CPA marketing কি এবং কাকে বলে সেটা ভাল ভাবে বুঝতে জানতে হবে।

    Affiliate marketing কে CPA marketing এর অংশ বলা হয়। কারন ২টা মার্কেটিং একই ভাবে করতে হয়। মানে ২ টা মার্কেটিং পদ্ধতি ১।

     

    তাহলে Affiliate marketing ও CPA marketing পৃথক নাম দেয়া হল কেন?

    Affiliate marketing ও CPA marketing পৃথক নাম দেয়া হল কারন ২টা ভিন্ন জিনিস।  Affiliate marketing ও CPA marketing এর মদ্ধে মুল পার্থক্য হলঃ

    Affiliate marketing এ আপনি টাকা পাবেন প্রোডাক্ট বিক্রির উপরে। মানে আপনি যে প্রোডাক্ট প্রমট করেছেন সেটা বিক্রি না হলে আপনি কোন টাকা / লাভ পাবেন না।

    CPA marketing এ আপনার কোন প্রোডাক্ট সেল বা বিক্রি করা লাগে না। এখানে আপনি যে কোম্পানির প্রোডাক্ট promot করেছেন সেই কোম্পানির অ্যাকশান বা কাজ complete করতে পারলেই আপনি টাকা পাবেন। যেমন কোন ১টা কোম্পানি চাই email subscription. তার মানে,  আপনার promot করা লিংক এর মাদ্ধমে কোন বেক্তি যদি ঐ কোম্পানিতে email subscription করে তাহলে আপনি টাকা পাবেন।

    এটা শুধু email subscription নয়, এটা হতে পারে কোন software download, app download & Install, app review, ZIP code submission, mobile number submit & verify, personal details, survay এছাড়া অনেক কিছু।

     

    ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। এ সম্পর্কে আরও জানতে এই ওয়েবসাইট দেখুন CPA Marketing and Affiliate Marketing 

     

    • 1866 views
    • 1 answers
    • 0 votes
    • 1587 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Airplane মোড কি?

    RE: Airplane মোড কি? কিভাবে মোবাইল এ Airplane মোড ব্যবহার করতে হয়? এর উপকারিতা কি?

    Airplane মোড হল এমন একটি সিস্টেম, যেটা অন করলে ফোনের সব সিগন্যাল বন্ধ থাকে।

    Plane এ থাকা কালিন আপনি যদি ফোন বন্ধ অথবা  কারণ আপনি যদি Airplane Mode অন না করেন, তাহলে তা বিমানের ইলেকট্রনিক সিস্টেমের জন্য ক্ষতির কারণ হবে এবং বিমান দূর্ঘটনায় পতিত হবে।

    এয়ার প্লেন মোডে ফোন চার্জ দিলে খুব দ্রুত চার্জ হয় কেন?

    এয়ার প্লেন মোডে ফোন চার্জ দিলে খুব দ্রুত চার্জ হয় কারন, আপনি যখন  Airplane Mode অন করেন তখন ফোনের সব সিগন্যাল বন্ধ থাকে, ফলে চার্জ খরচের কোন পথ থাকেনা। এজন্য খুব দ্রুত চার্জ হয়।

    Airplane Mode অন করে, এভাবে ফোন চার্জ দিলে ফোনের কোন সমস্যা হবে কি?

    এভাবে চার্জ দিলে ফোনের কোন সমস্যা হবে না। খুব বেশি প্রয়োজন না থাকলে, মোবাইল অফ করেই চার্জ দেওয়া ভালো। এতে ফোনে কোন প্রকার চাপ পডবে না। এবং দ্রুত চার্জ হবে।

     

    ধন্যবাদ।

    • 1114 views
    • 1 answers
    • 0 votes