Mohi Uddin's Profile
Brong
356
Points

Questions
55

Answers
101

  • ইউনিক এন্ড ইনফরমেটিভ আর্টিকেল লিখুন আর সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন আর কিছু করা লাগবে না।

    • 640 views
    • 3 answers
    • 0 votes
  • ১। ফজর এর নামাজ
    ২। যোহরের নামাজ
    ৩। আসরের নামাজ
    ৪। মাগরিবের নামাজ
    ৫। ইশার নামাজ

    ১। ফজর এর নামাজঃ
    ফজরের নামাজ (আরবি: صلاة الفجر‎‎ সালাতুল ফজর,) ফজরের নামাজ দুই রাকাত সুন্নতদুই রাকাত ফরজ নামাজ নিয়ে গঠিত। ফরজ অংশ ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে আদায় করা হয়। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত ফজরের নামাজের সময়। ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের পর ফরজ নামাজ পরতে হয়।

    ২। যোহরের নামাজঃ
    যোহরের নামাজ চার রাকাত সুন্নত, চার রাকাত ফরজ ও এরপর দুই রাকাত সুন্নত নিয়ে গঠিত। তবে কেউ কেউ পরে দুই রাকআত নফল নামাজ আদায় করেফরজ অংশ ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে আদায় করা হয়। তবে ব্যক্তি মুসাফির অবস্থায় থাকলে চার রাকাত ফরজকে সংক্ষিপ্ত করে দুই রাকাত করতে পারে ও সুন্নত আদায় না করতে পারে।

    মনে রাখবেনঃ শুক্রবার যোহরের পরিবর্তে জুমার নামাজ আদায় করা হয়। জুমা ও যোহরের সময় শুরু ও শেষ হওয়ার নিয়ম একই।

    ৩। আসরের নামাজঃ
    আসরের নামাজ (আরবি: صلاة العصر‎‎; সালাতুল আসর) আসরের নামাজ চার রাকাত সুন্নতচার রাকাত ফরজ নিয়ে গঠিত। ফরজ অংশ ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে আদায় করা হয়। তবে ব্যক্তি মুসাফির অবস্থায় থাকলে চার রাকাত ফরজকে সংক্ষিপ্ত করে দুই রাকাত করতে পারেন।

    ৪। মাগরিবের নামাজঃ
    মাগরিবের নামাজ (আরবি: صلاة المغرب‎‎; সালাতুল মাগরিব) মাগরিব নামাজ মোট সাত রাকাত। তিন রাকাত ফরজ, দুই রাকাত সুন্নতদুই রাকাত নফল নিয়ে গঠিত। ফরজ অংশ ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে আদায় করা হয়। তবে ব্যক্তি মুসাফির অবস্থায় থাকলে শুধুমাত্র তিন রাকাত ফরজ আদায় করতে পারে।

    ৫। ইশার নামাজঃ

    ইশার নামায (আরবি: صلاة العشاء‎‎; সালাতুল ইশা) এশার ফরজ নামায ৪ রাকাত, যা সব মুসলিম’কেই পড়তে হয়। ফরজ অংশটি ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে আদায় করতে হয় তবে একান্তই কোনো অসুবিধা থাকলে নিজে নিজে পড়ে নেয়া যায়। তবে জামাতের সাথে পড়লে সাতাশ গুন বেশি সওয়াব।

    এর পূর্বে ৪ রাকাত সুন্নাহ নামাজ রয়েছে। এটি ঐচ্ছিক নামাজ (সুন্নাতে যায়েদা বা গায়েরে সুন্নাত এ মুয়াক্কাদাহ ও বলা হয়)। এটিও পড়তে উৎসাহিত করা হয় এবং সময় থাকলে পড়া উচিৎ, তবে না পড়লে গুনাহ হবে না।

    ফরয ৪ রাকাতের পর ২ রাকাত সুন্নাহ নামায পড়তে হয় যা একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত (সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ) এবং নবীজী তার জীবদ্দশায় এটি কখনো ছাড়েননি। তারপর, কেউ কেউ ২ রাকাত নফল নামায পড়ে থাকেন যার কোন দলিল পাওয়া যায়নি। আসলে, নফল নামাযসমূহ নিষিদ্ধ সময় ব্যতীত দিনরাতের যেকোন সময় পড়া যায়। শুধু’যে ২ রাকাতই পড়তে হবে, ব্যপারটা এমন নয়।

    এরপরের নামাজটি হল বিতরের নামায তবে এটার সাথে এশার নামাযের কোন সম্পৃক্ততা নেই। এটা ঘুম থেকে শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদ নামাযের পর পড়া উত্তম। তবে যারা ঠিকমত ঘুম থেকে জাগতে পারেন না, তাদের জন্য উচিত হবে এশার নামাযের পরপরই পড়ে নেওয়া। হাদিস মতে, বিতরের নামাজ ১ রাকাত, ৩ রাকাত, ৫ রাকাত, ৭ রাকাত পড়া যায়।

    মুসাফির অবস্থায় থাকলে ইসলামের বিধান অনুযায়ী ইশা’র চার রাকাত ফরজকে সংক্ষিপ্ত করে দুই রাকাত আদায় করতে হয়। তারপর শুধুমাত্র বিতর নামাযটি আদায় করতে হয়।

    * জুমার নামাজ ()

    জুমার নামাজ (আরবি: صلاة الجمعة‎‎ শুক্রবারের সালাত”) জুমার নামাজে দুই রাকাত ফরজ রয়েছে। এছাড়া ফরজ নামাজের পূর্বে চার রাকাত কাবলাল জুমআ এবং পরে চার রাকাত বা’দাল জুমআ (সুন্নাত নামাজ) আদায় করতে হয়। যোহরের মত ব্যক্তি চাইলে এসময় অতিরিক্ত নফল নামাজ আদায় করতে পারে। তবে এসকল নফল নামাজ জুমার অংশ হিসেবে পড়া হয় না এবং তা আবশ্যকীয়ও নয় বরং ব্যক্তি তা স্বেচ্ছায় করতে পারে এবং না করলে তার দোষ হয় না।

    জুমার নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই। কুরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুমা আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম। তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির উপর, যেমন মুসাফির অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে মুসাফির চাইলে জুমা আদায় করতে পারে।

     

    • 819 views
    • 1 answers
    • 0 votes
    • 716 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • এতে কোন সন্দেহ নেই যে, কোন মাহরামের সাথে ব্যাভিচার করা সবচেয়ে বড় ব্যাভিচার। কিন্তু কোন অবৈধ সম্পর্ক বৈধ সম্পর্ককে ছিন্ন করতে পারে না। অবৈধভাবে মিলন ঘটালেই সে তার স্ত্রী হয়ে যায় না এবং তার মা বা মেয়ে স্ত্রীর বন্ধন থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উন্মুক্ত হয়ে যায় না।

    মহান আল্লাহ কাকে কাকে বিবাহ হারাম— সে কথা বলার পর বলেছেন,

    “উল্লেখিত নারীগণ ব্যতীত আর সকলকে বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ করা হল; এই শর্তে যে, তোমরা তাঁদেরকে নিজ সম্পদের বিনিময়ে বিবাহের মাধ্যমে গ্রহণ করবে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে নয়।” (নিসাঃ ২৪)

    যেখানে বৈধ মিলনের ফলে অনেক মহিলা হারাম হওয়ার কথা বলা হয়েছে, কিন্তু অবৈধ মিলন ব্যভিচার এর ফলে কেউ হারাম হবে কি না, সে কথা বলেননি। সুতরাং বুঝা যায় যে, উক্ত মহিলাগন ছাড়া অন্য কেউ হারাম নয়। হাদিসে কিছু মহিলার হারাম হওয়ার কথা বলা হলেও ব্যাভিচারের ফলে হারাম হওয়ার কথা বলা হয়নি। অথচ জাহেলি যুগে ব্যভিচারের প্রকোপ খুব বেশী ছিল। সুতরাং বুঝা যায় যে, কোন অপবিত্র সম্পর্ক কোন পবিত্র সম্পর্কের বন্ধনকে ধ্বংস করতে পারে না। ৫৮৬ (দ্রঃ ৭/৯০, আযওয়াউল বায়ান ৬/৩৪১, মুমতে ৫/২০৩)

     

    গ্রন্থঃ দ্বীনী প্রশ্নোত্তর
    অধ্যায়ঃ বিবাহ ও দাম্পত্য

    (লেখক শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইজি আল মাদানি)

    • 413 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • কোনও ত্রিভূজের যেকোনও শীর্ষবিন্দু থেকে বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে ওই ত্রিভূজের মধ্যমা বলে।
    পাশের চিত্রে ΔABC ত্রিভূজের AD হল মধ্যমা।

    • 1702 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদুটি পরষ্পর সমান, তাকে সমকোণী সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ বলে।

    পাশের চিত্রে ΔABC একটি সমকোণী সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ যার ∠ABC=90∘ এবং BA=BC।

    সমকোণী সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ চিনবে এর বিশিষ্ট দেখে।

    সমকোণী সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের বৈশিষ্ট্য গুল হল:
    (i) একটি কোণ সমকোণ।
    (ii) সমকোণ সংলগ্ন বাহুদুটি সমান।
    (iii) বাকী কোণদুটির মান 45∘।

     

    • 469 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • যে ত্রিভূজের একটি কোণ স্থুলকোণ অর্থাৎ 90∘ অপেক্ষা বেশী, সেই ত্রিভূজকে স্থুলকোণী ত্রিভূজ বলে।

    স্থুলকোণী ত্রিভূজের বৈশিষ্ট্য:
    (i) স্থুলকোণী ত্রিভূজের একটি কোণ স্থুলকোণ অর্থাৎ 90∘ অপেক্ষা বেশী হয় কিন্তু 180∘ অপেক্ষা কম।
    (ii) স্থুলকোণী ত্রিভূজের বাকী কোণদুটি সূক্ষকোণ।

    • 978 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ বলে।

    উপরের চিত্রে ΔABC সমকোণী ত্রিভূজের AC হল অতিভূজ।

    অতিভূজ হল যেকোনও সমকোণী ত্রিভূজের বৃহত্তম বাহু।
    সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণ সংলগ্ন একটি বাহু হল ভূমি এবং অপর বাহুকে লম্ব বলা হয়।
    এখানে BC হল ভূমি এবং BA হল লম্ব।

    • 919 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • যে ত্রিভূজের তিনটি কোনই সূক্ষকোণ তাকে সূক্ষকোণী ত্রিভূজ বলে।

    সূক্ষকোণী ত্রিভূজের বৈশিষ্ট্য:
    (i) সূক্ষকোণী ত্রিভূজের তিনটি কোনই সূক্ষকোণ অর্থাৎ 90∘ অপেক্ষা কম।
    (ii) সমবাহু ত্রিভূজ একটি সূক্ষকোণী ত্রিভূজ যার প্রতিটি কোণ 60∘

    নিচের চিত্রে ΔABC একটি সূক্ষকোণী ত্রিভূজ যার প্রতিটি কোণই 90∘ অপেক্ষা কম।

     

    • 466 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • যে সামান্তরিকের দুইটি সন্নিহিত বাহু সমান, তাই রম্বস।

    চিত্রটি ভাল করে দেখ।

    রম্বস এমন একটি সামান্তরিক, যার প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান। চিত্রে, কখগঘ একটি রম্বস। এর বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য মেপে দেখি যে চারটি বাহুর দৈর্ঘ্যই সমান। এর কর্ণদ্বয় ম বিন্দুতে ছেদ করে পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করেছে, কেননা প্রত্যেক রম্বস একটি সামান্তরিক। এখন ∠কমখ, ∠খমগ, ∠গমঘ, ∠ঘমক কোণ চারটি চাঁদা দিয়ে মেপে দেখি, প্রত্যেকটি কোণের পরিমাপ ৯০ ডিগ্রী।
    অর্থাৎ, কর্ণদ্বয় তাদের ছেদ বিন্দুতে সমকোণে সমদ্বিখন্ডিত হয়েছে।

    • যে সামান্তরিকের দুইটি সন্নিহিত বাহু সমান, তাই রম্বস।
    • রম্বসের বাহুগুলো সব সমান এবং বিপরীত কোণগুলো সমান।
    • রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিখন্ডিত করে।

     

    • 688 views
    • 2 answers
    • 0 votes