ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক হয় সিকিউরিটি সিস্টেম এর কারনে। ফেসবুকের সিকিউরিটি অনেক ভালো। ফেসবুক চাই যে একজন রিয়েল ফেসবুক ব্যবহার করবে। এবং  যার একাউন্ট শুধুমাত্র সেই ব্যবহার করবে।  কিন্তু ফেসবুক এর  অটোমেটিক সিস্টেম যখন মনে করে যে আপনি রিয়েল ইউজার না, ঠিক তখনই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেয়। এবং আপনি রিয়েল কিনা তা যাচাই করার জন্য কয়েকটি ভেরিফিকেশন চাই।  যেমনঃ

• মোবাইল ভেরিফিকেশনঃ (মোবাইলে ৬ সংখ্যার একটি সিকিউরিটি কোড পাঠায়  এসএমএস এর মাধ্যমে। আপনি যদি সঠিকভাবে ঐ ৬টি সংখ্যার সঠিক ভাবে প্রবেশ  করতে পারেন তাহলে ফেসবুক মনে করে আপনি ঐ অ্যাকাউন্ট এর প্রকৃত বাবহারকারী বা মালিক)
• ইমেইল ভেরিফিকেশনঃ (ইমেইল এ  6 টি সংখ্যার সিকিউরিটি কোড অথবা ভেরিফিকেশন লিংক পাঠাতে পারে ফেসবুক। আপনি যদি আপনার ইমেইলে প্রবেশ করে ঐ লিংকে ক্লিক করতে পারেন অথবা  ঐ ৬ সংখ্যার সিকিউরিটি কোড সঠিকভাবে দিতে পারেন, তাহলে ফেসবুক মনে করবে আপনি ঐ অ্যাকাউন্ট এর প্রকৃত মালিক তাহলে আপনার  অ্যাকাউন্ট ফিরে পাবেন।)
• ফেস ভেরিফিকেশনঃ (ফেস ভেরিফিকেশন হলো, আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা 5 জন বন্ধুকে দেখানো হবে পর পর। আপনার কাজ হবে ঐ ৫ জন বন্ধুর নাম সঠিক ভাবে বলা।   পাঁচ জনের মধ্যে থেকে আপনি যদি ৩ জনের নাম সঠিকভাবে দিতে পারেন তাহলে ফেসবুক মনে করবে যে এটি আপনার একাউন্ট।)
• ডিভাইস ভেরিফিকেশন ইত্যাদি।

বিভিন্ন কারনে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লক হতে পারে যেমনঃ

1. আপনি এক ডিভাইস থেকে বারবার আপনার একাউন্টে লগইন করতেন কিন্তু হঠাৎ করে নতুন আরেকটি রিভাইস থেকে যখনই লগইন করবেন তখনই ফেসবুক আপনার অ্যাকাউন্টি ব্লক করে দিতে পারে
2. ফেসবুক লগইন করার সময় ID এবং Password (পাসওয়ার্ড) পরপর তিনবার ভুল করলে আপনার একাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে।
3. অন্য ডিভাইস থেকে লগইন করার সময় যদি পাসওয়ার্ড ভুল করে থাকেন তাহলে আপনার একাউন্টে ব্লক করে দিতে পারে।
4. আপনি যদি এমন কোন পোস্ট বা কমেন্ট করেন যেটা ফেসবুক Privacy Policy এর বাইরে বা ফেসবুক সাপোর্ট করে না এ ধরনের কোন পোস্ট বা কমেন্ট করলে আপনার একাউন্টে ব্লক করে দিতে পারে।
5. ফেসবুক প্রাইভেসি পলিসি সাপোর্ট করে না এমন কোন লিংক ফেসবুকে শেয়ার করলে আপনার একাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে।

আশা করি আপনার উত্তর পেয়েছেন। ধন্যবাদ।

(দঃ): “সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম” এর দ্বারা রাসুলে খোদা দঃ এর উপর দরূদ পাঠ করার সংকেত বোঝায়।

(আঃ) দিয়ে বোঝায় “আলাইহিস সালাতু আস সালাম” এর দ্বারা নবী ও ফেরেস্তাদের প্রতি সালাম প্রদান বুঝায়।অর্থাত্‍ আল্লাহ তাঁকে শান্তিতে সহি ছালামতে রাখুক।

(রাঃ): “রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু” অর্থ আল্লাহ তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট থাকুক বা তাঁকে রহমতের অন্তর্ভূক্ত করুক।

(কঃ) = “কাদ্দাছা ছিররুহুল আজিজ”

কাদ্দাছা অর্থ পবিত্রতা আর ছিররুহ অর্থ রহস্য বা আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম।

আজিজ অর্থ পরাক্রমশালী।অর্থাত্‍ মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ তাঁকে উত্তম স্থান দান করুক।এ শব্দটি শুধুমাত্র ওফাতপ্রাপ্ত আউলিয়াদের নামের পরে ব্যবহৃত হয়।

(মাঃ) দিয়ে  বোঝায় = “মাদ্দা জিল্লুহুল আলী”

এই শব্দটি প্রধানত স্বশরীরে জাহেরীভাবে জীবিত বুজুর্গ লোকের নামের পর ব্যবহৃত হয়। মাদ্দা অর্থ দীর্ঘজীবন, জিললুহু অর্থ তাঁর (আল্লাহর) ছায়া এবং আলী অর্থ উচ্চ বা সম্মানের। অর্থাত্‍ আল্লাহর কুদরতের ছায়াতলে তাঁকে উচ্চ মর্যাদা সহকারে আল্লাহ দীর্ঘজীবি করুক।

(রহঃ) দিয়ে বোঝায় – “রহমতুল্লাহ আলাইহে”  যার অর্থ “তাঁর উপর আল্লাহর রহমত বা দয়া বর্ষিত হোক।“

# মৃতদের জন্য দুয়া করলে কি তারা উপকৃত হবে?

যে_কোন মুসলিম অন্য মুসলিমের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে মহান আল্লাহর নিকট দুয়া করতে পারে। অনুরূপভাবে যে কোন মুসলিম অন্য মুসলিমের পক্ষ থেকে দান-সদকা করতে পারে।

নিজের নিকটাত্মীয় হওয়া জরুরি নয়। আল্লাহ তা কবুল করলে ইনশাআল্লাহ সে ব্যক্তি কবরে তা দ্বারা উপকৃত হবে।

করোনা ভাইরাস এ আক্রান্ত রোগের লক্ষ্মণ গুলো লোকেরা অনুভব করতে পারেন:
* নাক দিয়ে জল পরা
* গলা ব্যাথা
* কাশি
* জ্বর
* শ্বাস কষ্ট (গুরুতর ক্ষেত্রে)

চিকিৎসা সম্বন্ধিত পরামর্শের জন্য ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

Quarantine হল একটি রাষ্ট্র, সময়কাল, বা বিচ্ছিন্নতার জায়গা যেখানে মানুষ বা প্রাণী যারা অন্য কোথাও থেকে এসেছেন বা সংক্রামক বা সংক্রামক রোগের সংস্পর্শে এসেছেন তাদের স্থাপন করা হয়েছে।