63
Points
Questions
19
Answers
23
-
কেবল সঠিক সময়ে যৌন মিলনই আপনার বাকি পুরো দিনটাই আপনাকে চনমনে রাখতে পারে। একটি সমীক্ষাতে দেখা গেছে এমনই এক তথ্য। কিন্তু কোন সময়টা সেই সঠিক সময় জানেন কি?ঠিক কোন সময়টা আপনার শারীরিক মিলনের জন্য আদর্শ?
দেখা গেছে প্রত্যেকের সাচ্ছন্দ্য বিভিন্ন বিভিন্ন সময়ে। কারও সন্ধে, তো কারও মাঝরাতে। আর যৌন সম্পর্ক স্থাপনের সেই সময়ের উপরে নির্ভর করছে তাঁদের বাকি দিনের কর্মক্ষমতা ও শরীরের চনমনে ভাব।
সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে ভোরবেলায় শারিরিক মিলন করার ফলে তাঁরা সারাদিন চনমনে থাকছেন।কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে ।মনে সারাদিন আনন্দে ভরে থাকছে যার ফলে ক্লান্তি গ্রাস করছে না।শুধু তাই নয় শরীর সুস্থও থাকছে।
সাম্প্রতিক এই সমীক্ষাটি আয়োজন করেছিল ম্যাট্রেস অ্যাডভাইজর। সেখানে ৫৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৪৫ শতাংশ মহিলা এই সকালেই যৌনতার পক্ষপাতী ।
- 787 views
- 1 answers
- 0 votes
-
আপনি যেকোণ কম্পিউটার এক্সেসরিস এর দোকানে গিয়ে WI-FI সাপোর্ট করে এমন রাউটার কিনতে পারেন, মুল্য ১৫০০-৩০০০ টাকা পড়বে
- 596 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বাক্য (Sentence) কাকে বলে?
বিভিন্ন ভাষাবিদগণ বাক্যকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন্ –
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘যে পদ বা শব্দ-সমষ্টির দ্বারা কোন বিষয়ে বক্তার ভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকটিত হয়, সেই পদ বা শব্দ সমষ্টিকে বাক্য বলে।’
সুনীলকুমার মুখোপাধ্যায় বলেছেন, ‘পরস্পর অর্থসম্বন্ধ বিশিষ্ট যে পদ গুলোর দ্বারা একটি সম্পূর্ণ ধারণা বা বক্তব্য বা ভাব প্রকাশ পায় সেই পদ গুলোর সমষ্টিকে বাক্য বলে।’
ভাষাবিদ্ জ্যোতিভূষণ চাকী বলেছেন, ‘যথাযথ বিন্যস্ত শব্দ-সমষ্টি যদি একটি সম্পূর্ণ মনোভাব প্রকাশ করে তাকে বাক্য বলে।’
উপরের সকল সংজ্ঞা গুলো বিশ্লেষণ করে আমরা এক কথায় বলতে পারি যে
উত্তরঃ কতগুলো শব্দ পাশাপাশি বসে যদি তা মনের ভাব সম্পুর্নরুপে প্রকাশ করে তবে তাকে বাক্য বলে।
অথবা, এক বা একাধিক পদের দ্বারা যখন বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তখন তাকে বাক্য বলে।
যেমন: আমি আমার মাকে খুব ভালবাসি।
এখন আমরা উপরোক্ত বাক্যের বিশ্লেষণ করবো
এখনে আমি, আমার, মাকে, খুব, ভালবাসি, এই শব্দ গুলো পাশাপাশি বসে মনের ভাব সম্পুর্নরুপে প্রকাশ করে। সে জন্য এটি একটি সার্থক বাক্য।
আবার যদি এই শব্দগুলো এলোমেলো করে লেখা হয়, দেখুনঃ খুব মাকে ভালবাসি আমার আমি একই শব্দ ,
দেখুন এখানে একই শব্দগুলো পাশাপাশি বসে আছে। কিন্তু কোন সঠিক অর্থ প্রকাশ করছে না। সুতরাং আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, কতগুলো শব্দ পাশাপাশি বসলেই একটি সার্থক বাক্য হবে না। একটি সার্থক বাক্য গঠন করতে হলে ঐ বাকের কয়েকটি গুণ বা বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। সেই গুন বা বৈশিষ্ট্য গুলো যদি ঐ বাক্যের মধ্যে না থাকে তাহলে সেটি সার্থক বাক্য হবে না।
একটি সার্থক বাক্য গঠন করতে হলে বাকের যে গুণ বা বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে তা বিস্তারিত দেখুন এখান থেকে।
বাক্য কত প্রকার?
- অর্থ অনুযায়ী বাক্য ২ প্রকার , গঠন অনুযায়ী বাক্য ৩ প্রকার এবং বর্ণনা অনুযায়ী বাক্য ৫ প্রকার।
নিচে এর বিস্তারিত দেখব।
অর্থ অনুযায়ী বাক্য দুই প্রকার।
যথা:
১। অস্তিবাচক (Affirmative Sentence)
২। নেতিবাচক (Negative Sentence)গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকার।
যথা:
১। সরল বাক্য (Simple Sentence)
২। জটিল বাক্য (Complex Sentence)
৩। যৌগিক বাক্য (Compound Sentence)বর্ণনা অনুসারে বাক্য পাঁচ প্রকার।
১। বর্ণনামূলক বাক্য (Assertive Sentence)
২। প্রশ্নবাচক বাক্য (Interrogative Sentence)
৩। অনুজ্ঞামূলক বাক্য (Imperative Sentence)
৪। প্রার্থনাসূচক বাক্য (Optative sentence)
৫। আবেগসূচক বাক্য (Exclamatory Sentence)আশা করি বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।
আমার লেখাটি ভালো লাগলে, আপনার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসুন।
আমার ওয়েবসাইট Sentence – Knowledge World
আর কোন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে এখানে করতে পারেন
- 13537 views
- 1 answers
- 0 votes
-
হ্যাঁ, বিষয়টি আমিও পড়েছিলাম । যেখানে লেখা ছিল
” সিগারেটের পেছনে মাসে কারো কারো হাজার হাজার টাকা ব্যয় হয়। জানেন কি এই সিগারেট কি থেকে তৈরি হয়? হ্যাঁ, অবশ্যই তামাক পাতা সুন্দর করে কেটে পরিশোধন করার পর তার সঙ্গে আনুষঙ্গিক কয়েকটি উপাদান মিশিয়ে কাগজে মোড়ানো সিলিন্ডারের ভেতর পুরে সিগারেট তৈরি করা হয়।
তবে সম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, সিগারেটের মুল উপাদান গুলির একটি ইঁদুরের বিষ্ঠা। অবাক হওয়ার কিছুই নেই। কারণ সম্প্রতি অপর একটি গবেষণায় জানানো হয়েছে, পৃথিবী বিখ্যাত আইভরি কফি তৈরি নাকি তৈরি হয় হাতির বিষ্ঠা থেকে। যেমনটি ভারতে কফি তৈরি হয় বিড়ালের মল থেকে!
যাই হোক এসব তাও মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু পরবর্তী যে তথ্যটি একেবারেই ঘৃন্যকর, সেটি হল সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত। নেদারল্যান্ডস এর এক গবেষণায় দেখা গেছে- ১৮৫টি সিগারেট উৎপাদনকারী কারখানায় ব্যবহার করা হয় শূকরের রক্ত। কারণ সিগারেটের ফিল্টারে রক্তের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিমোগ্লোবিন ব্যবহার করা হয়।
নেদারল্যান্ডসের ওই গবেষণায় আরও দেখা গেছে, শূকরের রক্ত থেকে হিমোগ্লোবিন নিয়ে তা সিগারেটের ফিল্টারে ব্যবহার করা হয়। গ্রিসের একটি সিগারেট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শূকরের হিমোগ্লোবিন ব্যবহারের বিষয়টি স্বীকারও করেছে। তারও আগে জানা গিয়েছিল, সস্তা সিগারেটের মধ্যে অ্যাজবেস্টস এবং মৃত মাছিও থাকে। ”
উত্তর সুত্রঃ সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা! – কালের কন্ঠ
- 1145 views
- 2 answers
- 0 votes
-
ওহ! চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর লতি রান্না?
চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর লতি রান্না করতে হয় কিভাবে সেটা বলব।
খুবই মজাদার খাবার এটা। প্রশ্নটা দেখেই জিভে জল চলে এসেছে।
চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর লতি রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে সেগুলো প্রথমেই আপনাকে গুছিয়ে রাখতে হবে। প্রথমে এটা রান্না করার জন্য যা লাগবে সে উপকরণগুলোর লিস্ট দিচ্ছি । তারপর কিভাবে রান্না করবেন সেটা ধাপে ধাপে বলার চেষ্টা করছি। আপনি যদি প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করেন তাহলে খুবই মজাদার তরকারি রান্না করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর লতি রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে তা হলঃ
চিংড়ি-কচুর লতি
১. দেশি চিংড়ি মাছ ১ কাপ,
২. ভাপ দেওয়া কচুর লতি ২ কাপ,
৩. তেজপাতা ১টি,
৪. রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ,
৫. হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ,
৬. মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ,
৭. জিরাবাটা ১ চা-চামচ,
৮. কাঁচা মরিচ ২-৩টি,
৯. পেঁয়াজকুচি ১ টেবিল চামচ,
১০. পেঁয়াজবাটা ১ চা-চামচ,
১১. রসুনবাটা আধা চা-চামচ,
১২. আদাবাটা আধা চা-চামচ,
১৩. লবণ স্বাদমতো,
১৪. তেল প্রয়োজনমতো।চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর লতি রান্না করার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুনঃ
চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর লতি রান্না করার জন্য প্রথমেই কেটে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন।
তারপর কড়াইয়ে তেল দিয়ে তাতে তেজপাতা, রসুনকুচি, পেঁয়াজকুচি দিয়ে ভেজে নিয়ে এতে পেঁয়াজবাটা, আদাবাটা, রসুনবাটা, জিরাবাটা, হলুদ-মরিচ গুঁড়া, লবণ ও সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। কষানো হলে চিংড়ি মাছ দিন, একটু কষিয়ে ভাপ দেওয়া কচুর লতি দিন। কাঁচা মরিচ দিন। মাছ ও লতি সেদ্ধ হয়ে মাখা মাখা হলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।এ সিম্পিল ধাপ গুলো অনুসরণ করে আপনি রান্না করতে পেরেছেন অনেক মজাদার একটি খাবার।
ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন।
ধন্নবাদ।
- 646 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ওহ! শাপলা ফুল দিয়ে ইলিশ মাছের ঝোল?
খুবই মজাদার খাবার এটা। প্রশ্নটা দেখেই জিভে জল চলে এসেছে।
শাপলা ফুল দিয়ে ইলিশ মাছের ঝোল রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে সেগুলো প্রথমেই আপনাকে গুছিয়ে রাখতে হবে। প্রথমে এটা রান্না করার জন্য যা লাগবে সে উপকরণগুলোর লিস্ট দিচ্ছি । তারপর কিভাবে রান্না করবেন সেটা ধাপে ধাপে বলার চেষ্টা করছি। আপনি যদি প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করেন তাহলে খুবই মজাদার তরকারি রান্না করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
শাপলা ফুল দিয়ে ইলিশ মাছের ঝোল রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে তা হলঃ
১. ইলিশ মাছ ৪/৫ টুকরা,
২. শাপলা ২ কাপ,
৩. হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ,
৪. মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ,
৫. জিরাবাটা ১ চা-চামচ,
৬. কাঁচা মরিচ ৪-৫টি,
৭. পেঁয়াজকুচি ১ টেবিল চামচ,
৮. পেঁয়াজবাটা ১ চা-চামচ,
৯. আদাবাটা ১ চা-চামচ,
১০. লবণ স্বাদমতো,
১১. তেল প্রয়োজনমতো।শাপলা ফুল দিয়ে ইলিশ মাছের ঝোল রান্না করার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুনঃ
- মাছ ধুয়ে ঝরিয়ে নিন।
- এবার তাতে লবণ, হলুদ ও মরিচের গুঁড়া, লবণ মেখে নিন।
- কড়াইয়ে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজকুচি ভেজে নিয়ে পেঁয়াজবাটা, আদাবাটা, জিরাবাটা, হলুদ-মরিচ গুঁড়া, লবণ ও সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিন।
- কষানো হলে ইলিশ মাছ দিন, একটু কষিয়ে মাছগুলো তুলে নিয়ে এতে শাপলা দিন।
- শাপলা কষিয়ে কষানো মাছগুলো দিয়ে কাঁচা মরিচ দিন।
- মাছ ও শাপলা সেদ্ধ হয়ে মাখা মাখা ঝোল হলে নামিয়ে নিন।
এ সিম্পিল ৬ টি ধাপ অনুসরণ করে আপনি রান্না করতে পেরেছেন অনেক মজাদার একটি খাবার।
ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন।
ধন্নবাদ।
আরও দেখুনঃ
- 606 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ওহ! নালা মাছ দিয়ে বডি ?
বেগুন দিয়ে নালা মাছ দিয়ে বডি রান্না করতে হয় কিভাবে সেটা বলব।
খুবই মজাদার খাবার এটা। প্রশ্নটা দেখেই জিভে জল চলে এসেছে।
বেগুন দিয়ে নালা মাছ দিয়ে বডি রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে সেগুলো প্রথমেই আপনাকে গুছিয়ে রাখতে হবে। প্রথমে এটা রান্না করার জন্য যা লাগবে সে উপকরণগুলোর লিস্ট দিচ্ছি । তারপর কিভাবে রান্না করবেন সেটা ধাপে ধাপে বলার চেষ্টা করছি। আপনি যদি প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করেন তাহলে খুবই মজাদার তরকারি রান্না করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
বেগুন দিয়ে নালা মাছ দিয়ে বডি রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে তা হলঃ
১. নলা মাছ ২-৩ টি,
২. চালকুমড়ার বড়ি ১০-১২টি,
৩. বেগুন মাঝারি আকারের ২টি,
৪. পেঁয়াজ কুচি ৪ টেবিল চামচ,
৫. পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ,
৬. জিরা বাটা ১ চা-চামচ,
৭. আদা বাটা আধা চা-চামচ,
৮. রসুন বাটা আধা চা-চামচ,
৯. হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ,
১০. মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ,
১১. লবণ স্বাদমতো,
১২. তেল ৬ টেবিল চামচ,
১৩. জিরা টালা গুঁড়া ১ চা-চামচ।বেগুন দিয়ে নালা মাছ দিয়ে বডি রান্না করার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুনঃ
১। প্রথমে মাছ পরিষ্কার করে টুকরা করে নিন
২। তারপর আধা চা-চামচ হলুদ, লবণ, মাখিয়ে অল্প তেলে ভেজে নিতে হবে,
৩। ২ টেবিল চামচ তেল দিয়ে বড়ি ভেজে নিতে হবে,
৪। বাকি তেল গরম করে পেঁয়াজ বাদামি রং করে ভেজে সমস্ত বাটা মসলা ও গুঁড়া মসলা কষিয়ে লবণ ও বড়ি দিয়ে আবার কষান।
৫। বেগুনের বড় বড় টুকরা কষিয়ে পানি দিন। ফুটে উঠলে মাছ দিন, ঝোল কমে এলে কাঁচা মরিচ, জিরা বাটা গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন।
এ সিম্পিল ৫ টি ধাপ অনুসরণ করে আপনি রান্না করতে পেরেছেন অনেক মজাদার একটি খাবার।
ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন।
ধন্নবাদ।
- 1056 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ওহ! লাউয়ের পাতা দিয়ে টাটকিনি মাছের চচ্চড়ি?
খুবই মজাদার খাবার এটা। প্রশ্নটা দেখেই জিভে জল চলে এসেছে।
লাউয়ের পাতা দিয়ে টাটকিনি মাছের চচ্চড়ি রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে সেগুলো প্রথমেই আপনাকে গুছিয়ে রাখতে হবে। প্রথমে এটা রান্না করার জন্য যা লাগবে সে উপকরণগুলোর লিস্ট দিচ্ছি । তারপর কিভাবে রান্না করবেন সেটা ধাপে ধাপে বলার চেষ্টা করছি। আপনি যদি প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করেন তাহলে খুবই মজাদার তরকারি রান্না করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
লাউয়ের পাতা দিয়ে টাটকিনি মাছের চচ্চড়ি রান্না করার জন্য যে উপকরণ গুলো লাগবে তা হলঃ
১. টাটকিনি মাছ ৫০০ গ্রাম,
২. লেবুর রস ৩ টেবিল চামচ,
৩. পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ,
৪. লাল কাঁচামরিচ বাটা ২ চা-চামচ,
৫. আদা বাটা আধা চা-চামচ,
৬. রসুন বাটা আধা চা-চামচ,
৭. পোস্ত বাটা ২ চা-চামচ,
৮. হলুদ গুঁড়া আধা চা- চামচ,
৯. লবণ পরিমাণমতো,
১০. টমেটো কুচি ২ টেবিল চামচ,
১১. সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ।লাউয়ের পাতা দিয়ে টাটকিনি মাছের চচ্চড়ি রান্না করার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুনঃ
১। লাউপাতা পরিষ্কার করে গরম পানিতে অল্প কিছুক্ষণ রেখে পানি ঝরিয়ে রাখুন।
২। মাছ পরিষ্কার করে মাছের গায়ে দাগ কেটে ২ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ চা-চামচ লবণ একসঙ্গে মিলিয়ে মাছ মাখিয়ে রাখতে হবে।
৩। ২ টেবিল চামচ সরিষার তেলের সঙ্গে সমস্ত বাটা মসলা, গুঁড়া মসলা, লবণ একসঙ্গে মিলিয়ে মাছ ম্যারিনেট নিন।
৪। তারপর লাউপাতায় মুড়িয়ে ননস্টিক ফ্রাইপ্যানে ১ টেবিল চামচ তেল দিয়ে মাছ সাজিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে অল্প আঁচে রান্না করুন।
৫। ২-৩ বার মাছ উল্টিয়ে দিতে হবে।
৬। মাছ হয়ে এলে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন।
গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন লাউপাতায় মোড়ানো টাটকিনি মাছ। আপনি যদি প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করে এভাবে রান্না করতে পারেন তাহলে আশাকরি অনেক সুস্বাদু খাবার হবে এটা।
ধন্নবাদ।
- 637 views
- 1 answers
- 0 votes
-
আপনার প্রশ্নের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। টেংরা মাছের চচ্চড়ি করবেন কি করে তা স্টেপ বাই স্টেপ বলার চেষ্টা করছি। আশা করি খুব ভালো ভাবেই রান্না করতে পারবেন প্রতিটি ধাপ অনুসরণ করলে।
৫০০ গ্রাম টেংরা মাছ চচ্চড়ি করার জন্য যা যা লাগবে তা হলঃ
১. ট্যাংরা মাছ ৫০০ গ্রাম,
২. মটরশুঁটি ১ কাপ,
৩. পেঁয়াজ কুচি দেড় কাপ,
৪. টমেটো কুচি আধা কাপ,৫. কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি,
৬. ধনিয়াপাতা কুচি ৩ টেবিল চামচ,
৭. হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ,
৮. মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ,
৯. জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ,
১০. লবণ স্বাদমতো,
১১. তেল আধা কাপ।প্রস্তুত প্রণালি : টেংরা মাছ চচ্চড়ি যেভাবে করবেন।
> প্রথমে মাছ পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন
> ধনিয়াপাতা বাদে বাকি সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে নিন
> ১ কাপ পানি দিয়ে রান্না করে নিন।
> ঝোল কমে গেলে তেলের ওপর এলে ধনিয়াপাতা দিয়ে নামিয়ে নিন।
বাস প্রস্তুত হয়ে গেল আপনার টেংরা মাছের চচ্চড়ি। কোন স্টেপ বুঝতে না পারলে নিচে প্রশ্ন করুন।
ধন্যবাদ- 1137 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভালো..
- 420 views
- 1 answers
- 0 votes