194
Points
Questions
92
Answers
57
-
সাধারণত বাংলা , হিন্দি ,ফারসি ইত্যাদি ভাষার ক্ষেত্রে পুরুষবাচক শব্দ অ-কারান্ত এবং নারী বাচক শব্দ আ কারান্ত বা ই , ঈ -কারান্ত হয় ।
যেমন- নদ-নদী , কুমার-কুমারী ইত্যাদি।নদঃ সুতরাং যে সকল নদীর নাম পুরুষবাচক সেগুলোর পর নদ থাকে ।
যেমন: নীলনদ , কপোতাক্ষ নদ , ব্রহ্মপুত্র নদ ।
নদীঃ ‘যেসকল নদীর নাম স্ত্রীবাচক সেগুলোর পর নদী থাকে।
যেমন: পদ্মা নদী, মেঘনা নদী ইত্যাদি
- 2504 views
- 3 answers
- 0 votes
-
বইয়ের পাতার ডানদিকের পৃষ্ঠাকে Recto বলে আর বইয়ের পাতার বামদিকের পৃষ্ঠাকে Verso বলে ।
Verso গুলোতে জোড় সংখ্যা এবং Recto গুলোতে বিজোড় সংখ্যা থাকে।
- 555 views
- 1 answers
- 0 votes
-
পৃথিবীতে অনেক ফ্রীলাঞ্চিং ওয়েবসাইট আছে। তবে এই গুলো বেশি জনপ্রিয়।
এখানে কিছু ফ্রীলাঞ্চিং ওয়েবসাইট এর তালিকা দেওয়া হল যেখানে ১০০% টাকা ইনকাম করা যায়।
upwork.com
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
- 858 views
- 1 answers
- 0 votes
-
সিয়েরা লিওনের সরকারি ভাষা বাংলা হল কিভাবে?
খুব ভাল ১টা প্রশ্ন। এর উত্তর সকল বাঙ্গালির জানা দরকার।
বাংলাদেশ থেকে বহু দূরের এক দেশে বাংলাকে সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা করা হলো। ২০০২ সালে পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ সিয়েরা লিওনে অফিসিয়াল ভাষা হিসাবে বাংলা ভাষার নাম ঘোষণা করা হয়। ভৌগলিক বা সাংস্কৃতি উভয় ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন সিয়েরা লিওন। কিন্তু এ দুই দেশের সম্পর্ক এতটাই গভীর ও আন্তরিক যে, এ দেশের ভাষাকে নিজেদের করে নিয়েছে আফ্রিকার দেশটি।
এর কারন কি?
হ্যাঁ এর কারন হল বাংলাদেশের সেনাবাহির কাজের পুরষ্কার।
১৯৯১-২০০২ সাল পর্যন্ত দেশটি বিধ্বস্ত হয়েছে গৃহযুদ্ধে অভিশাপে। সেই সময়টাতে সিয়েরা লিওনে শান্তি ফেরাতে বিপুল পরিমাণ শান্তি বাহিনী নিয়োগ করে জাতিসংঘ। তাদের বড় একটি অংশজুড়ে ছিল বাংলাদেশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ দেশের সেনারা সিয়েরা লিওনের বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। দেশটিতে শান্তি ফেরাতে রেখেছেন ব্যাপক ভূমিকা। বিদ্রোহীদের দখলকৃত অঞ্চলগুলোকে মুক্ত করতে বাংলাদেশের সেনা সদস্যদের কার্যক্রম ছিল অনবদ্য।
বাংলাদেশিরা যা করেছেন, তার জন্য সিয়েরা লিওনের সরকার কৃতজ্ঞ। ২০০২ এর আগে পরে শান্তি ফিরে আসে দেশটিতে। প্রেসিডেন্ট আহমাদ তেজান কাব্বাহ কৃতজ্ঞতা জানাতে একটুও দেরি করলেন না। তিনি বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ভূমিকাকে চিরস্মারণীয় রাখতে বাংলা ভাষাকে দেশটির সরকারি ভাষার মর্যাদা দিলেন।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন করে আমাদের প্রাণ প্রিয় ভাষাকে রক্ষা করে গেছে আমাদের ভায়েরা। আর এই ভাষাকে আরও প্রসার করে দিল আমাদের সেনাবাহিনী তাদের যোগ্যতা দিয়ে।
তাই আমরা যখন ফেব্রুয়ারিতে নিজ দেশে বাংলা ভাষাকে মর্যাদা জানাই, তখন সিয়েরা লিওনেও আমাদের মায়ের ভাষা সমমর্যাদা লাভ করে। গোটা বিশ্বজুড়ে যখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পালিত হয়, তখন সবাই মনে করেন, বাংলাদেশের মানুষ তাদের মায়ের ভাষার জন্য রক্ত দিয়ে এক অনন্য নজির স্থাপন করেছেন। গোটা বিশ্বের সব দেশ ও মানুষের সঙ্গে তখন আমাদের এক অটুট বন্ধন স্থাপিত হয়।
আরও বিস্তারিত দেখুনঃ
- 8418 views
- 1 answers
- 0 votes
-
কম্পিউটারে গুণ চিহ্ন (×) লেখার জন্য আপনার কিবোর্ড থেকে প্রেস করুন এভাবে – Alt+0215 চাপুন।
কম্পিউটারে ভাগ চিহ্ন (÷) লেখার জন্য আপনার কিবোর্ড থেকে প্রেস করুন এভাবে – Alt+0247 চাপুন।
- 3145 views
- 2 answers
- 1 votes
-
“কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ” গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
“কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ” গ্রন্থটি রচনা করেন মানোএল দা আস্সুম্পসাঁউ (Manoel da Assumpçam – মানোয়েল্ দা আসুঁসাঁউ)
তিনি একজন পাদ্রি ছিলেন।
- 1939 views
- 1 answers
- 0 votes
-
প্রথম প্রকাশ – ১৯০৩ সালে।
পুনরায় চালুঃ ১৯২৭ সালে।
সাধারণ তথ্য বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য।
১৯০৩ সালে মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ কলকাতা থেকে মোহাম্মদী প্রকাশ করেন। স্বল্পকালীন বিরতির পর ১৯২৭ সালে পুনরায় পত্রিকা প্রকাশ শুরু হয়। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত চলার পর দুই বছর প্রকাশনা বন্ধ ছিল। এরপর ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বর থেকে ঢাকা থেকে পত্রিকা প্রকাশ হতে থাকে। ১৯৭০ সাল পর্যন্ত মোহাম্মদী প্রকাশিত হয়েছে।
ধরনঃ মাসিক পত্রিকা
সম্পাদকঃ মোহাম্মদ আকরম খাঁ, মুজিবুর রহমান খাঁ, বদরুল আনাম খাঁ,
সহযোগী সম্পাদকঃ আবদুল গাফফার চৌধুরী, আখতারুল আলম, আ.ন.ম গোলাম মোস্তফা, মোহাম্মদ মাহফুজউল্লাহ
প্রতিষ্ঠাকালঃ ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ
ভাষাঃ বাংলা
প্রকাশনা স্থগিতঃ ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ
সদরদপ্তরঃ কলকাতা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (১৯০৩-১৯৪৭),
ঢাকা, পূর্ব পাকিস্তান, পাকিস্তান (১৯৪৯-১৯৭০)তথ্য সুত্রঃ উইকিপিডিয়া
- 604 views
- 2 answers
- 0 votes
-
আব্দুল মান্নান সৈয়দ এর ছদ্মনাম “অশোক সৈয়দ”
উল্লেখ্য যে, আব্দুল মান্নান সৈয়দ ছিলেন বাংলাদেশের একজন কবি, সাহিত্যিক, গবেষক ও সাহিত্য-সম্পাদক ও সমালোচক। তিনি তার সমালোচনার জন্য বিখ্যাত।
তার জন্মঃ ৩ আগস্ট, ১৯৪৩, চব্বিশ পরগণা, পশ্চিম বঙ্গ, ব্রিটিশ ভারত
পিতাঃ সৈয়দ এ. এম. বদরুদ্দোজা
মাতাঃ কাজী আনোয়ারা মজিদ
মৃত্যুঃ ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১০ (৬৭ বছর) ঢাকা, বাংলাদেশ
ছদ্মনামঃ অশোক সৈয়দ।
পেশাঃ কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সমালোচক, সম্পাদক, চিত্রকর ও অধ্যাপক
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী
তার সময়কালঃ ভারত বিভাগোত্তর পূর্ব বাংলা অর্থাৎ পূর্ব পাকিস্তান-বাংলাদেশ।
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারঃ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৮১। একুশে পদক।*** আব্দুল মান্নান সৈয়দ (অশোক সৈয়দ) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত পড়ুন
- 761 views
- 2 answers
- 0 votes
-
বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ চালু করেন সম্রাট আকবর । তার পুরো নাম আব্দুল-ফথ জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর।
তিনি ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট, মোগল বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক আব্দুল-ফথ জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর।
১৫৩০ খ্রিষ্টাব্দে মোগল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট হুমায়ুন -এর মৃত্যুর পর, তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র আকবর মাত্র ১৪ বছর বয়সে সিংহাসনে বসেন। মায়ের নাম হামিদা বানু।
বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ চালুর ইতিহাসঃ
ভারতবর্ষে মুঘল সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর তৎকালীন সম্রাটগন হিজরী পঞ্জিকা অনুসারে কৃষি পণ্যের খাজনা আদায় করতেন। কিন্তু হিজরি সন চাঁদের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় তা কৃষি ফলনের সাথে মিলত না। এতে অসময়ে কৃষকদেরকে খজনা পরিশোধ করতে বাধ্য করা হত। এতে কৃষক দের অনেক দুর্ভোগ পহাতে হত।
খাজনা আদায়ে সুষ্ঠুতা প্রণয়নের লক্ষ্যে মুঘল সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। তিনি মূলত প্রাচীন বর্ষপঞ্জীতে সংস্কার আনার আদেশ দেন। সম্রাটের আদেশ মতে তৎকালীন বাংলার বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌর সন এবং আরবি হিজরী সনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম তৈরি করেন। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ই মার্চ বা ১১ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সময় (৫ই নভেম্বর, ১৫৫৬) থেকে। প্রথমে এই সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়।
সম্রাট আকবরের সময়কালে প্রত্যেককে চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সকল খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করতে হতো। এর পরদিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখে ভূমির মালিকরা নিজ নিজ অঞ্চলের কৃষকদেরকে মিষ্টি – মিষ্টান্ন দ্বারা আপ্যায়ন করতেন। এ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করা হতো।
পরে উৎসবটি একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয় যার রুপ পরিবর্তন হয়ে বর্তমানে এই পর্যায়ে এসেছে। তখনকার সময় এই দিনের প্রধান ঘটনা ছিল একটি হালখাতা তৈরি করা। হালখাতা বলতে একটি নতুন হিসাব বই বোঝানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে হালখাতা হল বাংলা সনের প্রথম দিনে দোকানপাঠের হিসাব আনুষ্ঠানিকভাবে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া। গ্রাম, শহর বা বাণিজ্যিক এলাকা, সকল স্থানেই পুরনো বছরের হিসাব বই বন্ধ করে নতুন হিসাব বই খোলা হয়। হালখাতার দিনে দোকনদাররা তাদের ক্রেতাদের মিষ্টান্ন আপ্যায়ন করে থাকে। এই প্রথাটি এখনও অনেকাংশে প্রচলিত আছে।
- 822 views
- 2 answers
- 0 votes
-
প্রথমে “সাঁতার” শব্দটি খাতায় লিখে তারপর কলম কেটে দিলেই পানিতে না নেমে সাঁতার কাটা হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ
- 751 views
- 2 answers
- 0 votes